ওমর বিন আব্দুল আজিজ একটা পোস্ট করেছে যে আমরা বেক্তি পূজা করি পীর পূজা করি। হা আমরা করি। কিন্তু তর জানা নাই তর আব্বাজান রা কত ভাবে পীর পূজা বেক্তি পূজা করে গেছে। নিচে তর আলামেদের কিছু পীর পূজা বেক্তি পূজা কবর পূজার দলিল তুলে ধরছি।
দেওবন্দী দের কিতাব শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম এর ১৫৫ পৃষ্টায় লিখেছেন জাকারিয়া সাহেব যে আশরাফ আলী থানবী বলেন যে ;- আবু সাইদ গান্গুহী হজরত নিজাম উদ্দিন বলখী (রহ) এর কাছে মুরিদ হওয়ার জন্য বল্খ গেলেন। আর নিজামুদ্দিন সাহেব আবু সাইদ কে অভ্ভর্থনার জন্য অনেক দূর এগিয়ে গেলেন ও সসম্মানে নিয়ে এসে নিজের কুরসী তে বসতে দেন ও নিজে খাদেমের কুর্সিতে বসেন। কিছুদিন পর যখন আবু সাইদ চলে আসার অনুমতি চাইলেন তখন নিজামুদ্দিন সাহেব অনেক সর্ণ মুদ্রা হাদিয়া দিলেন। তখন আবু সাইদ বললেন যে আমার সর্ন প্রজন নাই। আমার প্রয়োজন ওই সর্ণ যা আপনি আমাদের ওখান থেকে নিয়ে এসেছিলেন। এই কথা সোনা মাত্র নিজামুদ্দিন সাহেবের চোখের রং বদলে যায় আর কড়া জবানে বলেন যে তা হলে যাও ওই আস্তাবলে গিয়ে বস আর শিকারী কুকুরের সেবা যত্ন কর।
আবু সাইদ গান্গুহী তার পীরের কথায় কুত্তার খেদমত করেছেন। আমরা আমাদের বুজুর্গদের খেদমত করলে তোমাদের গায়ে লাগে ? আগে মুশরিক এর ফতোয়া পীর পূজার ফতোয়া তর আলেম আবু সাইদ গান্গুহী রে লাগা আর তাকে মুশরিক বল.
এর পর লিখেছেন যে দেওবন্দিদের এই আজিম আলেম কে কুত্তার গোসল,পরিস্কার করা, কুত্তার খানা পানি ,পরিচর্যার কাজ দেয়া হয় . আর খাদেম কে হুকুম দেন যে একে সকালে আর সন্ধায় ২টা করে যবের রুটি দেবে খেতে। এর কখনো গরুর গোবর তার মাথায় ঢেলে দিতে হুকুম করতেন মেথরানী কে। কখনো কখনো নিজামুদ্দিন সাহেব ঘুরতে বের হলে আবু সাইদ এর হাতে কুত্তার রশি ধরিয়ে দিয়ে নিজে ঘোরার পিটে বসে থাকতেন। কখনো কখনো নিজামুদ্দিন সাহেবের বৈঠক খানয় আবু সাইদ গিয়ে বসলে নিজামুদ্দিন সাহেব তার দিকে ভ্রুক্ষেপ ও করতেন না।
আবু সাইদ এমনি ভাবে অনার শায়খ এর খেদমত করেছেন। আরো অনেক কথা বলা আছে আমি ওনেক সংক্ষেপ করে লিখলাম।
বেহেস্তি যেবার ১ খ সাত নং পেজ এ আশরাফ আলীর জীবনী তুলে ধরতে গিয়ে লিখেছেন যে আশরাফ আলী থানবী তার বাবার সাথে হজ করে আসার ৩ বছর পর নিজেকে তার মুর্শিদ হাজী এম্দাদুল্লাহ এর টানে কন্ট্রোল করতে না পেরে তিনি মুর্শিদের খেদমতে গিয়ে হাজির হন এবং ৬ মাস একটানা ওনার খেদমত করতে থাকেন। আসার সময় হাজী সাহেব ওনার কিতাব খানা থানভী কে দিতে চাইলে থানভী জবাব দেন যে এগুলো তো সুধু খোলস মাত্র। আপনার কাছে কিছু থাকলে আমার সিনায় দিন।
এখন আশরাফ আলী থানবীর প্রতি ফতোয়া লাগা যে নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পেরে হাজী ইমাদাদুল্লাহ এর খেদমতে হাজির হুএচিলেন ইন্ডিয়া এর আলী গড় থেকে মক্কা মোকার্রামায়।
এবং তিনি কিতাব না চেয়ে তার পীরের কাছ থেকে বেলায়াত চেয়েছেন। আমরা চাইলে দোষ হয় কেন রে খবিসের দল দেওবন্দী ?
রশিদ আহমাদ গান্গুহী এর কিতাব (মহমুদুস সুলুক) এর ২০ নং পৃষ্টায় লিখেছেন যে একবার আমি থানা ভবনে হাজী ইমাদুল্লাহ সাহেবের খেদমতে ছিলাম। প্রথমে ২ দিন থাকার কথা থাকলেও ১-২ করে ৪০ দিন থাকলাম। খানা খাওয়ার জন্য আমার লজ্জা হচ্ছিল। তাই চলে যেতে চাইলাম। কিন্তু হাজী সাহেব অনুমতি না দিয়ে থেকে যেতে বললেন। কিন্তু খানা খাওয়ার লজ্জায় আমি মরে যাচ্ছিলাম আর চিন্তা করছিলাম অন্য বেবস্থা করতে হবে খানা খাওয়ার জন্য। হটাথ হাজী সাহেব বললেন আজ আমার সাথে খানা খেও।
দুপুরে খানা হাজী সাহেবের বাড়ি থেকে আসলো। এক পাত্রে সুস্বাদু কোপ্তা অন্য পাত্রে সাধারন সালন। হাজী সাহেব কোপ্তা আমার কাছ থেকে অনেক অনেক দুরে রাখলেন আর সাধারণ সালন আমার কাছে রাখলেন। এরই মধ্যে হাফেজ মোহাম্মদ জামিন সাহেব আসলেন খেতে আর বললেন যে কোপ্তা এত দুরে রেখেছেন যে রশিদ সাহেবের হাত এত দূর যাবে না। একটু রশিদ সাহেবের দিকে এগিয়ে দিন। জবাবে হাজী সাহেব বললেন আমার সাথে খাওয়াচ্ছি এটাই তো ওর সৌভাগ্য। মন তো চাচ্ছিল মুচি ,মেথরের মত হাতের উল্টো দিকে রুটি ধরিয়ে দেই বলে আমার চেহরার প্রতি লক্ষ করলেন কোনো প্রতিক্রিয়া আছে নাকি।
রশিদ আহমাদ গান্গুহিকে খানা খেতে দিয়ে চামার ,মুচি,মেথরের দের সাথে যেমন আচরণ করে মানুষ এমন আচরণ করতে চেয়েছেন হাজী সাহেব। তো এত কিছু তারা সয্য করেছে। আমরা পীরের কাছে গেলে তদের এত জলন হয় কেন রে ?
এ রকম অনেক দলিল আমি দিতে পারি। টাইপ করে সময় নষ্ট করতে চাই না। কিতাবের পেজ দিতে রাজি আছি তোমার সকল দেও রান্ডি দের কে।
আর কবর পুজারী বল আমাদের কে ? তোমাদের গুরু আশরাফ আলী থানভী তার কিতাব (আশরাফুল জওয়াব ) এ ৯৯ নং পৃষ্টার ১৩ নং প্রশ্ন ;-কবর বাসীর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করা কি ? ইটা কি শিরক ?
এর জবাবে লিখেছেন যে শিরক তখন হয় যখন আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ইবাদতের যোগ্য মনে করা হয়। আমার মতে কেউ অলিদের কে ইবাদতের যোগ্য মনে করেন না। সুধু আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য তাদের কাছে যেয়ে থাকেন। তবে মাজারে সেজদা ,নাচ, গান শরীয়াত বিরুধী কাজ সব কিছুই হারাম। আমরা ও তাই বলি। এর পর ১০১ নং পৃষ্টায় লিখেছেন যে মাজারে কোনো বস্তু চাওয়া ঠিক নয়। তবে হা , সাহেবে নিসবাত আল্লাহর সাথে সম্পৃক্ত বেক্তি এখনো তাদের কাছ থেকে ফয়েজ ও বরকত লাভ করতে পারেন।
কিরে দেওবন্দী ? তুই কি তর আলেমের চেয়ে বেশি জানিস ? আর যদি বেশি জেনে থাকিস তো থান্বির এমন আকিদার কারনে তাকে মুশরিক এর ফতোয়া মার। আমরা যদি এমন আকিদা রাখার কারণে মুশরিক হি তা হলে তরা কেন হবি না ?
এর পর
আশরাফ আলী থান্বির কিতাব ইমদাদুল মুস্তাক এর পেজ নং ১১৩ তে লিখেন যে হজরত হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজের এ মক্কী যখন অসুস্থ হন তখন তিনি ওনার সাথের লোকদের কে বললেন যে আমাকে আমার দেশে নিয়ে চলো জান্জানা ৷ ওনাকে নিয়ে আসার সময় থানা ভবনের মসজিদের পাসে ওনার পালকি নামানো হল ৷ তখন তিনি আমাকে ডাকলেন আর বললেন যে আমি তোমাকে কিছু দিয়ে দিতে চাই . আমি ওনার কথা সুনে বুঝতে পারলাম যে তিনি চলে যাবেন আমাদেরকে ছেড়ে ৷ তাই তিনি এমন করে বলছেন
আমি কাদতে লাগলাম ৷ তিনি আমাকে বললেন যে আরে বোকা কাদেনা !!! ফকির কোনো দিন মরে না সুধু এক জীবন শেষ করে আর এক জীবন সুরু করে৷ কোনো ফকির জীবিত থাকলে যেমন তার কাছ থেকে উপকৃত হুয়া যায় ঠিক তেমন তার মরার পর ও তার কবরে যাওয়ার পর ও তার কাছ থেকে উপকৃত হওয়া যায় ৷
তর থানবী এই ইমদাদুল মুস্তাকে ইটা কি লিখে গেল রে ? কোবর থেকে নাকি ফয়েজ লাভ করা যায়। তো তর থানবী দেখি মুশরিক প্রমান হয়। আর যদি থানবী মুশরিক প্রমান না হয় তো আমরা কি ভাবে কবর পুজারী হই রে বলদ ?
সবচেয়ে মজার কথা হচ্ছে যে আশরাফ আলীর জন্ম হয়েছে বুজুর্গ পূজার মাধ্যমে।
বেহেস্তি যেবার ১ খ লেখক পরিচিতি তে লিখছে যে আশরাফ আলী থান্বির মায়ের গর্ভে পুত্র সন্তান জন্মিলে মারা যেত. কোনো পুত্র সন্তান জীবিত থাকত না। আর আশরাফ আলীর পিতা আব্দুল হোক মুন্সী কঠিন দুরা রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রযোনন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন। উক্ত বিষয় সেই সময় হাফেজ গোলাম মর্তুজা সাহেব পানিপথি কে খুলে বলেন। তিনি ছিলেন মজযুব। তিনি বললেন কে ওমর আর আলীর টানা টানি তে পুত্র সন্তান তোমার মারা যায়। এর পর বললেন যে এঅব্র পুত্র সন্তান জন্ম নিলে আলীর কোলে তুলে দিও। তিমি বলে দিলেন যে তোমার ২ টা পুত্র সন্তান জন্ম নিবে। ইনশাল্লাহ দুজনই বাচিয়া যাইবে। একজনের নাম রাখিবে আশরাফ আলী আর একজন এর নাম রাখিবে আকবর আলী। একজন আমার অনুসারী হইবে ,সে হবে হাফেজ ও আলেম। আর একজন হবে দুনিয়া দাড়ি।
এখন বলরে দেও রান্দীর বাচ্চারা। তোমাদের প্রতিটা কথার জবাব তোমাদের কিতাব থেকে দিলাম। তোমরা বল যে কোনো বুজুর্গ কারো কোনো উপকার করতে পারে না। এখন দেখি তোমাদের মুজাদ্দেদ আশরাফ আলীর পয়দা বুজুর্গের বদৌলতে। আর সে বড় হয়ে কি হবে তা বলে দিলেন। তো তোমাদের দাবি কোথায় থাকলো ?
আবার বেহেস্তি যেবার ১ম খ ৬ নং পৃষ্টায় লেখক পরিচিতি তে বলা হয়েছে যে ;- আল্লাহর ওলি গনের প্রতি হাকীমুল উম্মতের ভক্তি ও মুহাব্বাত ছিল অত্যান্ত গভীর। তিনি বলতেন আল্লাহর অলিগনের নামের বরকতে রুহ সজীব ও দিলের মাঝে নূর পয়দা হয়। তিনি প্রায় বলতেন আমি দীনের পথে রিয়াজাত ও মজাহাদা করিনাই। আল্লাহ যা যা কিছু দান করেছেন তা উস্তাদ ও বুযুর্গানের দোআ ও আন্তরিক তায়াজ্জুর কারণে পেয়েছি।
এর নিচেই আবার উল্লেখ করেছেন যে গোলাম মর্তুজা পানিপথির (বু আলী পানিপথী রহ এর খলিফা ) দোয়ার আদলে আশরাফ আলী থানবী জন্ম নেন। গোলাম মর্তুজা সাহেব ওনাকে অত্যান্ত স্নেহ করতেন।
কিরে দেওবম্দী কুত্তার দল। বুজুর্গ এর মাদ্ধমে তোমার থান্বির জন্ম ও সব কিছু বুজুর্গ দের কাছ থেকে পাওয়া তার কিতাব প্রমান দিচ্ছে। আমরা বুজুর্গদের ইজ্জাত করি তো বুজুর্গ পূজা হয় ? তর বউ মানে আমার বউ ,আর আমার বউ তর খালা আম্মা ? খবিস এর দলেরা।
আর সামা এর বিসয় কথা বলছ ? ইয়িয়ায়ে উলুমুদ্দীন এমাম গাজালী সাহেবের লেখা। সামা অধ্যায় পরে দেখিও। আর সামাহ বিষয় কথা বলার দম থাকলে আসিও পোস্ট এ। তোমার পাছে কুত্তার লিঙ্গ দিয়ে বিদায় করব ইনশাল্লাহ। এখন যদি বল যে গাজালী সাহেবের কথা গ্রহণ যোগ্য নয়। তা হলে তোমার আলেম জাকারিয়া এর কিতাব (শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম) এর 21 নং পেজ দেখো বলেছে যে আমরা মাদ্রাসায় ২ কলম পড়ুয়া বলে বেড়াই যে ইমাম গাজালী এর হাদিস ভুল হয়। আমাদের এটা জানা নাই যে গাজালী সাহেবের ইলম ও আমাদের ইলম এর পার্থক্য করার মত ইলম ও আমাদের নাই। তাই বলছি। হস করে কথা বলীয়।
এ নামধারী ওমর বিন আজিজ। আসল ওমর বিন আজিজ তো এখন কবরে। আর তুই কি তার পয়দা হারামজাদা ? কুত্তা কোথাকার তর আলেমদের কিতাব দিয়ে তর পাচায় বাশ দিলাম। হিম্মত থাকলে আমার পোস্ট খন্ডন করিও। আর খন্ডন তুই কি করবি ? খন্ডন করতে গেলে তর বাপ দাদাদের কে যে আগে নাংটা করতে হবে তোকে।
আল্লাহ হাফেজ
সোহেল রানা
দেওবন্দী দের কিতাব শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম এর ১৫৫ পৃষ্টায় লিখেছেন জাকারিয়া সাহেব যে আশরাফ আলী থানবী বলেন যে ;- আবু সাইদ গান্গুহী হজরত নিজাম উদ্দিন বলখী (রহ) এর কাছে মুরিদ হওয়ার জন্য বল্খ গেলেন। আর নিজামুদ্দিন সাহেব আবু সাইদ কে অভ্ভর্থনার জন্য অনেক দূর এগিয়ে গেলেন ও সসম্মানে নিয়ে এসে নিজের কুরসী তে বসতে দেন ও নিজে খাদেমের কুর্সিতে বসেন। কিছুদিন পর যখন আবু সাইদ চলে আসার অনুমতি চাইলেন তখন নিজামুদ্দিন সাহেব অনেক সর্ণ মুদ্রা হাদিয়া দিলেন। তখন আবু সাইদ বললেন যে আমার সর্ন প্রজন নাই। আমার প্রয়োজন ওই সর্ণ যা আপনি আমাদের ওখান থেকে নিয়ে এসেছিলেন। এই কথা সোনা মাত্র নিজামুদ্দিন সাহেবের চোখের রং বদলে যায় আর কড়া জবানে বলেন যে তা হলে যাও ওই আস্তাবলে গিয়ে বস আর শিকারী কুকুরের সেবা যত্ন কর।
আবু সাইদ গান্গুহী তার পীরের কথায় কুত্তার খেদমত করেছেন। আমরা আমাদের বুজুর্গদের খেদমত করলে তোমাদের গায়ে লাগে ? আগে মুশরিক এর ফতোয়া পীর পূজার ফতোয়া তর আলেম আবু সাইদ গান্গুহী রে লাগা আর তাকে মুশরিক বল.
এর পর লিখেছেন যে দেওবন্দিদের এই আজিম আলেম কে কুত্তার গোসল,পরিস্কার করা, কুত্তার খানা পানি ,পরিচর্যার কাজ দেয়া হয় . আর খাদেম কে হুকুম দেন যে একে সকালে আর সন্ধায় ২টা করে যবের রুটি দেবে খেতে। এর কখনো গরুর গোবর তার মাথায় ঢেলে দিতে হুকুম করতেন মেথরানী কে। কখনো কখনো নিজামুদ্দিন সাহেব ঘুরতে বের হলে আবু সাইদ এর হাতে কুত্তার রশি ধরিয়ে দিয়ে নিজে ঘোরার পিটে বসে থাকতেন। কখনো কখনো নিজামুদ্দিন সাহেবের বৈঠক খানয় আবু সাইদ গিয়ে বসলে নিজামুদ্দিন সাহেব তার দিকে ভ্রুক্ষেপ ও করতেন না।
আবু সাইদ এমনি ভাবে অনার শায়খ এর খেদমত করেছেন। আরো অনেক কথা বলা আছে আমি ওনেক সংক্ষেপ করে লিখলাম।
বেহেস্তি যেবার ১ খ সাত নং পেজ এ আশরাফ আলীর জীবনী তুলে ধরতে গিয়ে লিখেছেন যে আশরাফ আলী থানবী তার বাবার সাথে হজ করে আসার ৩ বছর পর নিজেকে তার মুর্শিদ হাজী এম্দাদুল্লাহ এর টানে কন্ট্রোল করতে না পেরে তিনি মুর্শিদের খেদমতে গিয়ে হাজির হন এবং ৬ মাস একটানা ওনার খেদমত করতে থাকেন। আসার সময় হাজী সাহেব ওনার কিতাব খানা থানভী কে দিতে চাইলে থানভী জবাব দেন যে এগুলো তো সুধু খোলস মাত্র। আপনার কাছে কিছু থাকলে আমার সিনায় দিন।
এখন আশরাফ আলী থানবীর প্রতি ফতোয়া লাগা যে নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পেরে হাজী ইমাদাদুল্লাহ এর খেদমতে হাজির হুএচিলেন ইন্ডিয়া এর আলী গড় থেকে মক্কা মোকার্রামায়।
এবং তিনি কিতাব না চেয়ে তার পীরের কাছ থেকে বেলায়াত চেয়েছেন। আমরা চাইলে দোষ হয় কেন রে খবিসের দল দেওবন্দী ?
রশিদ আহমাদ গান্গুহী এর কিতাব (মহমুদুস সুলুক) এর ২০ নং পৃষ্টায় লিখেছেন যে একবার আমি থানা ভবনে হাজী ইমাদুল্লাহ সাহেবের খেদমতে ছিলাম। প্রথমে ২ দিন থাকার কথা থাকলেও ১-২ করে ৪০ দিন থাকলাম। খানা খাওয়ার জন্য আমার লজ্জা হচ্ছিল। তাই চলে যেতে চাইলাম। কিন্তু হাজী সাহেব অনুমতি না দিয়ে থেকে যেতে বললেন। কিন্তু খানা খাওয়ার লজ্জায় আমি মরে যাচ্ছিলাম আর চিন্তা করছিলাম অন্য বেবস্থা করতে হবে খানা খাওয়ার জন্য। হটাথ হাজী সাহেব বললেন আজ আমার সাথে খানা খেও।
দুপুরে খানা হাজী সাহেবের বাড়ি থেকে আসলো। এক পাত্রে সুস্বাদু কোপ্তা অন্য পাত্রে সাধারন সালন। হাজী সাহেব কোপ্তা আমার কাছ থেকে অনেক অনেক দুরে রাখলেন আর সাধারণ সালন আমার কাছে রাখলেন। এরই মধ্যে হাফেজ মোহাম্মদ জামিন সাহেব আসলেন খেতে আর বললেন যে কোপ্তা এত দুরে রেখেছেন যে রশিদ সাহেবের হাত এত দূর যাবে না। একটু রশিদ সাহেবের দিকে এগিয়ে দিন। জবাবে হাজী সাহেব বললেন আমার সাথে খাওয়াচ্ছি এটাই তো ওর সৌভাগ্য। মন তো চাচ্ছিল মুচি ,মেথরের মত হাতের উল্টো দিকে রুটি ধরিয়ে দেই বলে আমার চেহরার প্রতি লক্ষ করলেন কোনো প্রতিক্রিয়া আছে নাকি।
রশিদ আহমাদ গান্গুহিকে খানা খেতে দিয়ে চামার ,মুচি,মেথরের দের সাথে যেমন আচরণ করে মানুষ এমন আচরণ করতে চেয়েছেন হাজী সাহেব। তো এত কিছু তারা সয্য করেছে। আমরা পীরের কাছে গেলে তদের এত জলন হয় কেন রে ?
এ রকম অনেক দলিল আমি দিতে পারি। টাইপ করে সময় নষ্ট করতে চাই না। কিতাবের পেজ দিতে রাজি আছি তোমার সকল দেও রান্ডি দের কে।
আর কবর পুজারী বল আমাদের কে ? তোমাদের গুরু আশরাফ আলী থানভী তার কিতাব (আশরাফুল জওয়াব ) এ ৯৯ নং পৃষ্টার ১৩ নং প্রশ্ন ;-কবর বাসীর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করা কি ? ইটা কি শিরক ?
এর জবাবে লিখেছেন যে শিরক তখন হয় যখন আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ইবাদতের যোগ্য মনে করা হয়। আমার মতে কেউ অলিদের কে ইবাদতের যোগ্য মনে করেন না। সুধু আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য তাদের কাছে যেয়ে থাকেন। তবে মাজারে সেজদা ,নাচ, গান শরীয়াত বিরুধী কাজ সব কিছুই হারাম। আমরা ও তাই বলি। এর পর ১০১ নং পৃষ্টায় লিখেছেন যে মাজারে কোনো বস্তু চাওয়া ঠিক নয়। তবে হা , সাহেবে নিসবাত আল্লাহর সাথে সম্পৃক্ত বেক্তি এখনো তাদের কাছ থেকে ফয়েজ ও বরকত লাভ করতে পারেন।
কিরে দেওবন্দী ? তুই কি তর আলেমের চেয়ে বেশি জানিস ? আর যদি বেশি জেনে থাকিস তো থান্বির এমন আকিদার কারনে তাকে মুশরিক এর ফতোয়া মার। আমরা যদি এমন আকিদা রাখার কারণে মুশরিক হি তা হলে তরা কেন হবি না ?
এর পর
আশরাফ আলী থান্বির কিতাব ইমদাদুল মুস্তাক এর পেজ নং ১১৩ তে লিখেন যে হজরত হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজের এ মক্কী যখন অসুস্থ হন তখন তিনি ওনার সাথের লোকদের কে বললেন যে আমাকে আমার দেশে নিয়ে চলো জান্জানা ৷ ওনাকে নিয়ে আসার সময় থানা ভবনের মসজিদের পাসে ওনার পালকি নামানো হল ৷ তখন তিনি আমাকে ডাকলেন আর বললেন যে আমি তোমাকে কিছু দিয়ে দিতে চাই . আমি ওনার কথা সুনে বুঝতে পারলাম যে তিনি চলে যাবেন আমাদেরকে ছেড়ে ৷ তাই তিনি এমন করে বলছেন
আমি কাদতে লাগলাম ৷ তিনি আমাকে বললেন যে আরে বোকা কাদেনা !!! ফকির কোনো দিন মরে না সুধু এক জীবন শেষ করে আর এক জীবন সুরু করে৷ কোনো ফকির জীবিত থাকলে যেমন তার কাছ থেকে উপকৃত হুয়া যায় ঠিক তেমন তার মরার পর ও তার কবরে যাওয়ার পর ও তার কাছ থেকে উপকৃত হওয়া যায় ৷
তর থানবী এই ইমদাদুল মুস্তাকে ইটা কি লিখে গেল রে ? কোবর থেকে নাকি ফয়েজ লাভ করা যায়। তো তর থানবী দেখি মুশরিক প্রমান হয়। আর যদি থানবী মুশরিক প্রমান না হয় তো আমরা কি ভাবে কবর পুজারী হই রে বলদ ?
সবচেয়ে মজার কথা হচ্ছে যে আশরাফ আলীর জন্ম হয়েছে বুজুর্গ পূজার মাধ্যমে।
বেহেস্তি যেবার ১ খ লেখক পরিচিতি তে লিখছে যে আশরাফ আলী থান্বির মায়ের গর্ভে পুত্র সন্তান জন্মিলে মারা যেত. কোনো পুত্র সন্তান জীবিত থাকত না। আর আশরাফ আলীর পিতা আব্দুল হোক মুন্সী কঠিন দুরা রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রযোনন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন। উক্ত বিষয় সেই সময় হাফেজ গোলাম মর্তুজা সাহেব পানিপথি কে খুলে বলেন। তিনি ছিলেন মজযুব। তিনি বললেন কে ওমর আর আলীর টানা টানি তে পুত্র সন্তান তোমার মারা যায়। এর পর বললেন যে এঅব্র পুত্র সন্তান জন্ম নিলে আলীর কোলে তুলে দিও। তিমি বলে দিলেন যে তোমার ২ টা পুত্র সন্তান জন্ম নিবে। ইনশাল্লাহ দুজনই বাচিয়া যাইবে। একজনের নাম রাখিবে আশরাফ আলী আর একজন এর নাম রাখিবে আকবর আলী। একজন আমার অনুসারী হইবে ,সে হবে হাফেজ ও আলেম। আর একজন হবে দুনিয়া দাড়ি।
এখন বলরে দেও রান্দীর বাচ্চারা। তোমাদের প্রতিটা কথার জবাব তোমাদের কিতাব থেকে দিলাম। তোমরা বল যে কোনো বুজুর্গ কারো কোনো উপকার করতে পারে না। এখন দেখি তোমাদের মুজাদ্দেদ আশরাফ আলীর পয়দা বুজুর্গের বদৌলতে। আর সে বড় হয়ে কি হবে তা বলে দিলেন। তো তোমাদের দাবি কোথায় থাকলো ?
আবার বেহেস্তি যেবার ১ম খ ৬ নং পৃষ্টায় লেখক পরিচিতি তে বলা হয়েছে যে ;- আল্লাহর ওলি গনের প্রতি হাকীমুল উম্মতের ভক্তি ও মুহাব্বাত ছিল অত্যান্ত গভীর। তিনি বলতেন আল্লাহর অলিগনের নামের বরকতে রুহ সজীব ও দিলের মাঝে নূর পয়দা হয়। তিনি প্রায় বলতেন আমি দীনের পথে রিয়াজাত ও মজাহাদা করিনাই। আল্লাহ যা যা কিছু দান করেছেন তা উস্তাদ ও বুযুর্গানের দোআ ও আন্তরিক তায়াজ্জুর কারণে পেয়েছি।
এর নিচেই আবার উল্লেখ করেছেন যে গোলাম মর্তুজা পানিপথির (বু আলী পানিপথী রহ এর খলিফা ) দোয়ার আদলে আশরাফ আলী থানবী জন্ম নেন। গোলাম মর্তুজা সাহেব ওনাকে অত্যান্ত স্নেহ করতেন।
কিরে দেওবম্দী কুত্তার দল। বুজুর্গ এর মাদ্ধমে তোমার থান্বির জন্ম ও সব কিছু বুজুর্গ দের কাছ থেকে পাওয়া তার কিতাব প্রমান দিচ্ছে। আমরা বুজুর্গদের ইজ্জাত করি তো বুজুর্গ পূজা হয় ? তর বউ মানে আমার বউ ,আর আমার বউ তর খালা আম্মা ? খবিস এর দলেরা।
আর সামা এর বিসয় কথা বলছ ? ইয়িয়ায়ে উলুমুদ্দীন এমাম গাজালী সাহেবের লেখা। সামা অধ্যায় পরে দেখিও। আর সামাহ বিষয় কথা বলার দম থাকলে আসিও পোস্ট এ। তোমার পাছে কুত্তার লিঙ্গ দিয়ে বিদায় করব ইনশাল্লাহ। এখন যদি বল যে গাজালী সাহেবের কথা গ্রহণ যোগ্য নয়। তা হলে তোমার আলেম জাকারিয়া এর কিতাব (শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম) এর 21 নং পেজ দেখো বলেছে যে আমরা মাদ্রাসায় ২ কলম পড়ুয়া বলে বেড়াই যে ইমাম গাজালী এর হাদিস ভুল হয়। আমাদের এটা জানা নাই যে গাজালী সাহেবের ইলম ও আমাদের ইলম এর পার্থক্য করার মত ইলম ও আমাদের নাই। তাই বলছি। হস করে কথা বলীয়।
এ নামধারী ওমর বিন আজিজ। আসল ওমর বিন আজিজ তো এখন কবরে। আর তুই কি তার পয়দা হারামজাদা ? কুত্তা কোথাকার তর আলেমদের কিতাব দিয়ে তর পাচায় বাশ দিলাম। হিম্মত থাকলে আমার পোস্ট খন্ডন করিও। আর খন্ডন তুই কি করবি ? খন্ডন করতে গেলে তর বাপ দাদাদের কে যে আগে নাংটা করতে হবে তোকে।
আল্লাহ হাফেজ
সোহেল রানা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন