DEOBONDI mujadded saiyed Ahmad's charactare is loss
দেওবন্দী দের কিতাব (দেওবন্দ আন্দোলন ) এর ৯৯ নং পেজ অ বলা হয়ছে যে সমাজে সাইয়েদ আহাম্মক বিধবা বিবাহ এর প্রচলন করেছেন. আর নিজে ও বিধবা বিবাহ করেছেন ও নিজের বৃদ্ধ ৮০ বছর এর বোন কে ও বিয়ে দিয়েছিলেন
কেন তিনি বিধবা বিবাহ করেছেন তার আসলে হিস্ট্রি টা দেখেন
সৈয়দ আহমদ বেরেলভী আকিদাগতভাবে ওহাবী ছিল আবার ছিল লুইচ্চা।
সে বিধবা বিবাহের নাম করে তার ভাইয়ের বিধবা স্ত্রীর দিকে লুলুপ দৃষ্টি দিয়েছিল।
যেমন,বালাকোটি ঘরানার ইতিহাসবিদ সৈয়দ মুহাম্মদ আলী সাহেব আহমদ বেরেলভীর বড় ভাইয়ের স্ত্রী সৈয়দা ওলীয়ার প্রতি অভিযোগ উথ্থাপন করতে গিয়ে বলেন, তিনি দ্বিতীয় বিবাহকে দোষ মনে করে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন সত্বেও সৈয়দ সাহেব পর্যায়ক্রমে দু তিন মাস প্রচেষ্টার পর বড় ভাইয়ের যুবতী বিধবা স্ত্রীর প্রতি দৃষ্টি দিলেন।
(মাযখানে আহমদী,পৃঃ ৪৫
আর আমার তো মনে হয় তার বোন ও আহাম্মক এর চেয়ে কোনো কিছুতেই কম ছিল না নোংরামিতে ৷ জার কারণেই ৮০ বছর বয়স হওয়ার পর ও আহাম্মক কে তার বোন কে বিয়ে দিয়ে হলো (দেওবন্দ আন্দোলন পেজ নং ৯৯)
শুধু যে লুইচ্চা ছিল তা নয়। মুর্খতার কারনে হক্ব বাতিল না চেনার কারনে সে বিয়ে করে এক শিয়া রমনীকে।ঐ মহিলা ছিল সৈয়দ আহমদের তৃতীয় স্ত্রী।
এ প্রসঙ্গে লিখতে গিয়ে তাদের ঘরানার প্রখ্যাত ইতিসহাসবিদ সৈয়দ মুহাম্মদ আলী আরো লিখেন, "সৈয়দা ফাতেমা (মৃত্যু ১৯০০ খ্রীষ্টাব্দ) এর সম্পর্ক শিয়াদের ইসমাইলী ফিরকার সাথে ছিলো।"
(মাযখানে আহমদী, পৃঃ ৮২৪)
এবার বুঝেন বালাকোটিদের আমিরুল মুনাফীকিন কত বড় লুইচ্যা ছিল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন