বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

দেওয়ানবাগী কুফরী আকিদা 1

শুরুতেই সবার কাছে অনুরোধ যে আগে নিজ বিবেক দিয়ে চিন্তা করবেন কথা গুলো আমার।  কারণ দেওয়ানবাগ এর বিষয় কিছু লিখতে সুরু করলে কান টানলে যেমন মাথা আসে ঠিক তেমন অনেক পীরের পীর গিরি প্রশ্নের সামনে আসবে। যাই হোক তার নাম মনে হয় মাহবুব , আর এই মাহবুব থেকেই মাহবুবে খোদা সুফী সম্রাট নাম দিয়েছে।  ১৯৪৯ সালে বিবারিয়া এর আশু-গঞ্জ থানাধীন বাহাদুর পুর গ্রামে তার জন্ম ও তাল পুর আলিয়া মাদ্রাসা থেকে কিছু শিক্ষা গ্রহণ করেন ও কফিল উদ্দিন লাল মিয়া  নামের একজন এর কাছে মুরিদ হন।  ১৯৭৪ সালে ফরিদ্পুরস্ত (চন্দ্র পারা ) এর প্রতিষ্টাতা আবুল ফজল সুলতান আহমাদ এর নিকট মুরিদ হয় ও তার কন্না কে বিয়ে করেন। (এর মানে হল চন্দ্র পারা আর দেওয়ান ব্যাগ ) জামাই সশুর ) 
সসুর এর গদি দখল করে বেশি দিন টিকতে না পেরে নারায়ণ গঞ্জ বন্দর থানাধীন এর দেওয়ানবাগ গ্রামে আস্তানা গড়ে। সেখানে তার কুফরী মতবাদের কারণে লোক্জন আন্দোলন করে তাকে উত্খাত করে।  এর পর সে ঢাকার ১৪৭ / আরামবাগে সে আস্তানা গেড়ে বর্তমানে আরামের সাথে মাহবুবে খোদা (খোদার মাহবুব) লোকব লাগিয়ে আছে।  এই লোকব টি ও গুস্তাকি।  কারণ মাহবুব এ খোদা  আমার নবী আখেরুজ্জামান আহমাদ এ মোস্তফা মোহাম্মদ এ মোস্তফা সল্লেল্লাহু আলায়হে  ওয়া সাল্লাম।  

তার মোটামুটি একটু সংক্ষিপ্ত বিবরণ  আশা করি আমি জানাতে পেরেছি আপনাদের।  আর একটু বললে মনে হয় সুবিধা হবে যে সে মক্কা মদিনায় যায় না আর আটরশির পীরের মত সে বাইরেও যায়না ভুতের ভয়ে।  পীরের কাজ শত রাস্তা পাড়ি দিয়ে ইসলাম প্রচার করা আর আটরশি ও দেওয়ানবাগী রা আস্তানা গেড়ে  বসেছেন নড়ানড়ি নাই।  
কিছু মতবাদ ;- চন্দ্রপাড়ার পীর সাহেব তার কিতাব ( হক্কুল ইয়াকিন ) এর ২৯ নং পৃষ্টায় লিখেছেন কেউ যদি নফ্সির মাকামে গিয়ে পৌছে তার আর ইবাদত লাগে না।  আর মাহবুবে খোদা উরফে দেওয়ান বাগী চন্দ্রপাড়ার জামাই বিধেয় সেও এই কিতাব কে সমর্থন করেচেন (দেওয়ানবাগী ও উক্ত মতালম্বী ও আল্লাহ কোন পথে ) বইয়ের ৯০ নং পৃষ্টায় লিখেছেন যে নফ্সির মর্যাদা সবার উর্ধে।  
 এখন একটু বিবেক করুন যে মাকাম এ নফস এ গেলে তার ইবাদত লাগে না :- কথাটা একটু খোলাসা করি।  মাকাম সব্দের অর্থ হচ্ছে অবস্থান আর নফস মানে হচ্ছে আমাদের দিলের ভিতরের যে সয়তান সেটা।  দেখবেন সবাই  বলে থাকে যে নিজের নফস কে কন্ট্রল কর।  মানে হচ্ছে তোমার ভিতরের সয়তান কে কন্ট্রোল কর।  তো মাকাম মানে অবস্থান ও নফস মানে সয়তান ,সো কি দাড়ালো ? মাকাম এ নফস - সয়তানের অবস্তান  বা সয়তানের জায়গা বা সয়তানের পজিসন।  
চন্দ্রপাড়ার পীর ও সত্য বলেছেন আর ভন্ড দেওয়ানবাগী ও সত্য কে সমর্থন করেছেন কারণ হচ্ছে কেউ যদি সয়তানের অবস্থানে গিয়ে পৌছে তো তার কি ইবাদত এর প্রয়োজন আছে ? জবাব আপনারা দিবেন।  
আচ্ছা মেনে নিলাম যে সে খানে গেলে ইবাদত এর প্রয়োজন নাই তো আমার নবী পাক কি সেই জায়গা হাসিল করতে পারে নাই ? যা চন্দ্রপারা ও দেওয়ান বগি গণ হাসিল করলো ? আমার নবী তো দীন ইসলাম প্রোটিস্ট করে দুনিয়া কে বিদায় দেয়ার পূর্ব মুযুর্ত পর্যন্ত বলে গেল আস-সালাত আস-সালাত।  জানি না এরা কোন মাকাম পেল যে নামাজ লাগে না। 

হজরত পীর সুবহানি ,কুতুব এ রাব্বানী, গাঁওউস এ চামদানি সুলতানুল আরেফিন হজরত সাইয়েদ বড় পীর আব্দুল কাদীর জিলানি ক্বদ সরহুল আজিজ (রহ)  , খাজা গরিবে নেওয়াজ খাজা মইনুদ্দিন চিশতি আজমেরী (রহ) হজরত খাজা বাহাউদ্দিন নক্শবন্দী বোখারী (রহ) হজরত খাজা ইমামুত তরিকত কুতুবে রাব্বানী মুজাদ্দেদ আলফেসানি শায়েখ আহমেদ ফারুকী (রহ) এর কেউ এই মাকাম হাসিল করতে পারল না কিন্তু চন্দ্রপারা আর দেওয়ানবাগ (জামাই আর শশুর )মিলে হাসিল করল।  চিন্তার বিষয়। 
আর একটা কথা যে ফানাফিল্লাহ বলে অনেকে ইবাদত কে দূরে রাখতে চান।ফানাফিল্লাহ হাসিল হলে নামাজ লাগে না রোজা লাগে না।  
এটা একটা চরম বোকা বানানোর বাহানা।  কারণ ফানাফিল্লাহ হচ্ছে যে কতগুলো লোক ইবাদত করতে করতে একপর্যায় পাগল হয়ে যায় আর সে তখন পাগলের মত আচরণ ও করতে থাকে।  সে না খাওয়ার আশা করে না পরার আশা করে।  মোট কথা পাগল। আল্লাহর প্রেমে পাগল হয়ে সব কিছু ভুলে যায় / আর এমন পাগল এমন ভাবে চলে যে আপনি জীবনে এদের কে ধরতে পারবেন না যদি সে নিজে না ধরা দেয়।  যেমন শাহ শামস তাবরেজ (রহ) ছিলেন।  সুধু মাওলানা জালালুদ্দিন রুমি কে ধরা দিয়েছিলেন আর আজ মাওলানা জালালুদ্দিন রুমি সাহেব কে লোকজন কত স্রধার সাথে মনে করে থাকে।  
ফানাফিল্লাহ এর পাগল ও সাধারণ পাগলের মাঝে সরিয়াতের দিক থেকে আলাদা কোনো বিধান নাই।  পাগল সারিয়্ত এর পাবন্দ না। তার উপর শরীয়াত প্রযোজ্য না।  পাগলের কোনো আমল লেখা হয়না। আল্লাহ চাইলে পাগলকে ক্ষমাও করতে পারেন আবার সাজাও দিতে পারেন।  তো যদি সত্যি পাগল হন তা হলে তার জন্য ইবাদত বা শরীয়াত প্রযোজ্য হবে না।  কিন্তু বর্তমান চন্দ্রপারা আর দেওয়ান বগি (জামাই সসুর ) মিলে যে ফানাফিল্লাহ আর মাকামে নফস এর সুরু করে ইবাদত থেকে দূরে রাখছেন লোকদের এটা কতটুকু  শরীয়াত সম্মত ? আপনারা কি নিজেকে ফানাফিল্লাহ এর মাকামে আছেন বলে মনে করেন ? তা হলে আপনাদের এত সুন্দর কাপড় কেন পরনে ? আপনাদের এত সাজসজ্জা কেন ? তৌবা করুন ,আকাশে এখন ও তারা দেখা যায় আল্লাহর দরবারে এখনো তৌবা কবুল হয়।  আর জারা চন্দ্রপারা আর দেওয়ান্বাগের মুরিদ কেউ গালি না দিয়ে একটু চিন্তা করুন।  
সোহেল রানা 

দেওয়ানবাগী কুফরী আকিদা

দেওয়ানবাগী কুফরী আকিদা ;- ২
কথিত সুফী সম্রাট দেওয়ানবাগী ১৯৮৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর বৃহিস্পতিবার রহমতের সময় আল্লাহ পাকের কাছ থেকে ইসলাম এর সংস্কার এর দায়িত্ব লাভ করেন।  পরবর্তিতে নবী কারীম সাল্লেল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম এর কাছ থেকে ১৯৮৯ সালের ৫ এপ্রিল ইসলাম পুনর্জীবন দাতা এর খেতাব লাভ করেন।  (আল্লাহ সত্যি কি দেখা যায় না ? পৃষ্টা ৫৭)
এখন এই কথা গুলো লক্ষ্য করুন দয়া করে।  একে নাকি আল্লাহ পাক ইসলাম সংস্কার এর দায়িত্ব দিয়েছেন।  আজ পর্যন্ত সে ইসলামের জন্য ঘরের বাইরে গেলেন না।  জীবনে একটা মেহফিল এ বক্তব্য দিতে ঘরের কোনা  ছাড়া খোলা মাঠ খুঁজে পেলেন না। আমরা জারা অনলাইন এ সক্রিয় আছি তারা ছাড়া ও ঢাকা এর আশপাশের লোকজন ছাড়া কেউ তার নাম ও সুন্লনা এত বড় একজন ইসলামের সংস্কারক।  আর আজ পর্যন্ত তিনি কি সংস্কার করেছেন এমন কিছুই দেখা তো দুরের কথা সুনলাম ও না। তাকে নাকি নবী পাক ইসলামের পুনর্জীবন দাতা এর খেতাব দিয়েছেন।  নবী পাক তো দ্বীন এ ইসলামের জন্য তায়েফে রক্ত মুবারক ,উহুদে দাত মুবারক শাহিদ করেছেন। আর এই কথিত ইসলামের পুনর্জীবন দাতা ঘরে বসে গরু আর তা খেয়ে খেয়ে নীল্ তিমি এর বংশধর রূপে বেড়েই চলছেন।  বাংলাদেশ ওলী-আওলিয়া এর দেশ।  শত শত ওলী আওলিয়া এর পদচরণে নন্দিত বাংলার মাটি।  হাজারো মাইল দরে থেকে ওলী আওলিয়া গণ ইসলাম প্রচারের জন্য এই বাংলায় এসেছেন।  কিন্তু এমনএকজন ইসলামের সংস্কারের দায়িত্ব প্রাপ্ত ও রসুলে আকরাম সল্লেল্লাহু আলায়হে সাল্লাম এর কাছ থেকে ইসলাম পুনর্জিবন্দাতা এর খেতাব প্রাপ্ত এক জন মহান লোক কি করে ঘরে বসে থেকেই এত বড় কঠিন কাজ সম্পন্ন করবেন ? আমার বুঝে আসে না ভন্ডামি ছাড়া।  আর কয়েকজন আমাকে ইনবক্স এ গালি দিয়েছেন তাদের কে আবার স্বাগতম গালি দেয়ার জন্য।  কারণ আমার প্রাপ্পো হচ্ছে গালি।  আপনাদের কাছ থেকে অন্য কিছু আমি আশা করি না।
সোহেল রানা 

শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

থানবী জিকির কে কি ভাবে কটাক্ষ করেছে দেখুন


*তাব'লীগের গুরু আশ্রাফ আলি তানভীর বিয়াদবী কথা*

১বার ১জন মুরিদ আশ্রাফ আলি তানভী কে জিজ্ঞেস কর'ল যেঃ যিকির করার সময় মজা লাগেনা। তখন তানভী বল্ল যেঃ শামি ও স্ত্রী এর মিলন এ যে মজা আছে তা জিকিরে কোথায়'ও খুজতেছ( ইফাযাত এ ইউমিয়া, ২ part পেইজ-৩১৭ )

! ! নাউজুবিল্লাহ মিন যালেক ! ! নাউজুবিল্লাহ মিন যালেক ! !এখন আমার কথা হছে যে সে এমন এক মুজাদ্দেদ যার কি জিকিরে মজা লাগে না তত যত টা স্বামী স্ত্রী এর মিলনে লাগে - আবার অন্য কে বলে জিকিরে মজা কোথায় খুজতে এসেছ মজা তো সেইখানে  - তো দেখেন আপনারা এই হছে দেওবিন্দ এর মুজাদ্দেদ আশরাফ আলী থানভী 

বেহেস্তি যেবার সেক্সি ঔসদী কিতাব

 কয়েক দিন থেকে হেকিমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী এর কিতাব থেকে কিছু প্রজনীয় ঔসদী বিসয় প্রকাশ করেছি আশা করি আপনারা সবাই উপকৃত হয়ছেন  ৷ আজ ও তার বেতিক্রুম না 

১. এড়ে  গরুর লিঙ্গ সুরমার নেয় মিহি করিবে ৷ আর তাতে মধু মিশ্রত করিয়া সঙ্গমের পূর্বে সবন করিবে ৷ ইহাতে নিস্তেজ লিঙ্গ ও সতেজ হয়ে উটবে (বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ নং ১১৯)

তাই তো বলি এরা এত সমকামিতায় লিপ্ত কেন ?!!!!!!!!!!!!

২. কুত্তার লিঙ্গ কাটিয়া লইবে  ৷ ইহা সঙ্গমের পূর্ব উরুতে বাধিয়া লইবে ৷ ইহাতে রতি সক্তি ব্রিধি পায় ৷ ইহা উরুতে বাধা থাকা কালীন লিঙ্গ নিস্তেজ হইবে না ৷ কামাগ্নি প্রজ্জলিত থাকবে ৷(বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ ১১৯ )

৩. কুকুরের সঙ্গম কালে যখন সক্তভাবে পাগিয়া যাইবে তখন খুব সাবধানতার সহিত পুরুষ কুকুরের লেজ গড়া হইতে কাটিয়া লইবে  ৷ উহা ৪০ দিন মাটির নিচে পাতিয়া রাখিবে ৷অতপর উহা বের করে সুতায় গেথে কোমরে বাধিবে ৷ যতক্ষণ উহা কোমরে থাকি এ ততক্ষণ বীর্যপাত হইবে না ৷

(বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ 120 ) 


এখন আমার কেন জানি মনে হছে কুত্তার ওপর একটু বেশি রাগ থানবী সাহেবের তাই তিনি একবার কুত্তার লিঙ্গ ও একবার লেজ কাটার কথা বললেন ৷ আছা হিন্দুদের দেবী কালী এর পূজাতে বকরীর পাঠা কেন বলি দেয় জানেন ? কারণ একদিন তার সামি তাকে বকরী বানায় বকরীর মাঝে বেধে চলে যান মানুষের ভয়ে ৷ কারণ কালী ছিল অনেক সুন্দর যাতে কিছু কেউ করতে না পারে ৷ বকরীর দলের মাঝে একটা নতুন মেয়ে বকরী দেখে বকরীর পাটা গুলো লাইন করে সঙ্গম সুরু করলো আর ১০১ পাঠা এর সঙ্গম এর কারণে কালির জীব বের হয় গেল ৷ তার সামি ফিরে এসে এই হল দেখে পাঠার বংশ ধংশ করার হুকুম দিলেন ৷ তাই কালির সামনে হিন্দুরা পাঠা বলি দেয়  ৷

এমন কোনো কারণ তো নাই যে থানবী কুত্তার একবার লিঙ্গ কাটার কথা ও একবার লেজ কাটার কথা বলল ? জানাবেন 

ফুলতলী এর পীর এর কিতাবে সাইয়েদ আহমাদ ইংরেজদের দালাল

সাইয়েদ আহমাদ নাকি ইংরেজ দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন 😜😜😜 এই বিসয় আমি আগেও অনেক পোস্ট করেছি দলিল শহ ৷ আজ আরো কিছু তুলে ধরলাম 

সাইয়েদ আহমাদ এর প্রধান সেনাপতি মহা পন্ডিত শাহ ইসমাইল দেহলবী একবার কলকাতা এর মসজিদে শিখদের বিরুদ্ধে জেহাদ এর দাওয়াত দিতেছিল এমন সময় একজন লোক বলে উঠে যে আপনি ইংরেজ দের বিরুদ্ধে কেন যুদ্ধের দাওয়াত করছেন না কেন  ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোসনা না করে শিখদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের  দাওয়াত দিতেছেন ?
শাহ ইসমাইল বলেন যে ইংরেজর আমাদের কোনো ধর্মীয় বিসয়াদি তে ও কোনো প্রকার অসুবিধা এর সম্মুখীন করছে না তাই এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ফরজ তো দূর ওয়াজিব ও না ৷ ইংরেজদের ওপর যদি কেব হামলা চালায় তো ইংরেজ হয়ে তাদের বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধ করা ফরজ কারণ আমরা তাদের প্রজা  ৷ কিন্তু পাঞ্জাবে যখন আমাদের মুসলিমদের সমসা হচ্ছে তাই তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা প্রজন 

মির্জা হায়াত দেহলবী প্রণীত ( হায়াতে তায়য়েবাহ ) শাহ ইসমাইল এর জীবনী গ্রন্থ পেজ ২৭১ 

মুন্সী মোহাম্মদ জাফর থানেস্সরী তার কিতাব ( সাওয়ানিয়ায়ে আহমাদি ) পৃষ্টা ৪৭ এ তাই বলেছেন 

মজার কথা হচ্ছে সিলেট এর ফুলতলী এর পীর মোহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন চৌধুরী ( সাইয়েদ আহমাদ বেরেলবী এর জীবনী) পুস্তক  লিখতে গিয়ে তার দিতীয় সংস্করণ এর ৪৮ ও ৪৯ নং পেজ লিখেছেন ( ইংরেজ অথিত্ত ) তে বলেন ইসার নামাজের পর সাইয়েদ সাহেব কে খবর দিল যে মশাল হাতে কয়েকজন লোক এদিকে আসছে ৷ সাইয়েদ সাহেব খবর নিতে গিয়ে দেখেন কয়েকজন ইংরেজ ৷ তার মধে থেকে একজন এসে বলল সাইয়েদ সাহেব কে ৷ তিনি বললেন আমি ৷ইংরেজ বলল আমরা ৩ দিন যাবত আপনার রাস্তা দেখতেছি   ৷ আজ খবর পেলাম আপনি এদিক দিয়ে যাচ্ছেন তাই এই নগন্য খাদ্য দ্রব্য গুলো কবুল করেন 


 এখন আমি বলি যে ফুলতলী এর ভায়েরা ও দেওবন্দী রা আপনারা বলেন এই সকল কথা কি ? মির্জা হায়াত দেহলবী মিথা বলল ? 
মুন্সী জাফর থানেস্গরী মিথা বলল ? 
আপনাদের পীর কেবলা ফাটা তবলা বাসের ঢোল ফুলতলী এর ইমাজ উদ্দিন কি মিথা বলল ? না আপনারা মিথা বলেন যে সাইয়েদ আহমাদ ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন ? কোনটা সত্য রে বাল কোটির দল ? 

আশরাফ আলী সেক্সি মেডিসিন

Eরা যে কত বড় ডাক্তার তা আল্লাহ পাক জানে রে ভাই আমি মাত্র কিছু কিতাব পরেছি ওদের তাতেই আমি হয়রান যে এরা এত বড় হাতুড়ি ডাক্তার.   😳😳😳😳😳😳😳

আজকে কিছু ডাক্তারি বিসয় উল্লেখ করা হবে থানবী হাতুড়ি ডাক্তার এর কিতাব ( বেহেস্তি জেবার ) থেকে 

১ . খাসি ছাগলের পেসাব স্ত্রী কে পান করলে সন্তান উত্পন্ন হবে না( বেহেস্তি যেবার ) পার্ট ৯ পেজ নং ১১২ 
২ . বনষ্টিস কাল মুরগির পিত্ত লিঙ্গে মালিস করিয়া সঙ্গম করিলে নারী পুরুস অপার আনন্দ লাভ করিবে ও স্ত্রী বন্ধ হইয়া যাবে ( বেহেস্তি যেবার ) পার্ট ৯ পেজ ১১২

৩ . মোরগের অন্ডকোষ ২ টা প্রতিদিন ভস্ম করিয়া প্রতিদিন পানির সাথে স্ত্রীকে খাওয়াবে তো বন্ধা দের ও বাচা হবে ( বেহেস্তি যেবার) ৯ পার্ট ১০৫ নং পেজ

৪ . হাসের ভাজা অন্ডকোষ সামি ভক্ষণ করিয়া সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রী সঙ্গম করিলে স্ত্রী গর্ভব্প্তি হইয়া যাবে( বেহেস্তি যেবার) ৯ পার্ট ১০৪ নং পেজ

৫ . স্ত্রীর অজ্ঞাত সরে ঘট্কির দুদ খাওয়ায়ে সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রী সঙ্গম করিলে স্ত্রী গর্ভবতী হয় যাবে ( বেহেস্তি যেবার ) ৯ পার্ট পেজ ১০৪


এখন আমার কথা হচ্ছে যে আল্লাহ পাক যদি এই সকল হারাম বা মাখরু জিনিসের মধে সেফা বা মানুষের জন্য রেহমত দান করত তা হলে আল্লাহ পাক এই সকল কিছু কে হালাল বলে দিতেন ও অলাম কেরামদের কোনো দিমত থাকত না এই সব খাওয়া না খাওয়া এর বিসয় ! আর দেওবন্দের মুজাদ্দেদ এই সকল না পাক জিনিস কে লোকদের জন্য রেহমত আছে বা উপকারী বলেছেন তার কিতাবে  ৷আমার কাজ ছিল তুলে ধরা এখন মতামত আপনারা দিবেন তিনি কি ঠিক বলেছেন না ভুল বলেছেন ? আল্লাহ হাফেজ 

দেওবন্দী ও গোলাপী সুন্নিদের মুজাদ্দেদ ইংরেজদের দালাল ছিল

সাইয়েদ আহাম্মক কে দেওবন্দী ও মানে বালকটি ফুল্তালিরা ও মানে দেওবন্দী দের কিতাব বাংলাদেশ কুমি শিখা বোর্ড থেকে প্রকাশিত (দেওবন্দ আন্দোলন ) এর পেজ ৯৯-১৩৬ পর্যন্ত সাইয়েদ আহাম্মক এর জীবনী বর্ণনা করা হয়ছে কিন্তু তারা ও লিখতে পারেনি সাইয়েদ আহাম্মক ইংরেজ দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন. কিন্তু মুসলিম রাজ্য অনেক হামলা করেছেন তাদের কিতাব থেকে অনেক প্রমান আছে 

অনেক বিসয় পোস্ট করা হয়ছে ইতিমধে ৷ কথায় কথায় সায়েদ আহাম্মক এর অনুসারী রা বলে যে সাইয়েদ আহম্মদ নাকি ইংরেজ দের সাথে যুদ্ধ করেছেন আর শাহিদ হয়্গেছেন 😜😜😜👈👈👈
আচ দেখা যাক তিনি কি করেছেন৷ তিনি এক তো আগে দেশ কে দারুল হারব ঘোসনা করেছিলেন আর নিজে হিজরত না করে বালকট অ কি করতেছিলেন তা বলা হবে এখন ৷ 

যখন সাইয়েদ আহাম্মক জিন্দা ছিলেন তখন পুরা হিন্দুস্তান এ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীন পুরা ছিল না৷ আর তখন সকল মুসলিম রা জিহাদ এর জন্য এক পায়ে খাড়া ছিলেন কিন্তু সাইয়েদ আহমাদ দেশের ভিতরে না থেকে সকল মুসলিম কে একখানে না করে তাদের কে কোন পথ না দেখিয়ে তিনি পার্শবর্তী মুসলিম রাজ্য গুলো যেমন সোয়াত ,ইউসুফ যাই ( মালালা ইউসুফ যাই এর এলাকা ) , কাবুল , কান্দাহার , পেশাবর , উজিরিস্তান , এই সকল এলাকায় হামলা চালান যাতে করে হিন্দুস্থান এর মুসলিম দের দিকে তারা নজর দিতে সময় না পান ও পাঞ্জাব এর শিকদের সাথে তিনি খন্ড খন্ড ২-১ তা যুদ্ধে লিপ্ত হন তাতে ও গো হারা হেরে পলায়ন করেন ৷

মুসলিম রাজ্য গুলোতে এত পরিমান অত্যাচার করেছেন তা( ওহাবী আন্দোলন ) আব্দুল মৌদুদ এর লেখা দেখলে চোখে পর্বে আর সেই কিতাব এর স্ক্রিন শুট এর প্রজন বলে বলিয়েন আমি দিয়ে দিব ৷
আর তিনি ঠিক মুসলিমট দের কে আব্দুল ওহাব নজদি এর মত সুন্নি মুসলিমদের কে মুশরিক ও তাদের যান মাল গনিমত বলে ফতোয়া দেন ৷ আর এইকারণে যত মুসলিম ঘর উজার হয়ছে তার হিসাব একমাত্র আল্লাহ জানেন আর ইতিহাস সাক্ষী৷
 
শিক দের সাথে২-১ তা যুদ্ধ করেছেন তাও আবার ইংরেজ দের জন্য. ৷কারণ তখন পাঞ্জাব ছিল ইংরেজ মুক্ত আর সেনাপতি রঞ্জিত সিং ছিলেন এক বাহাদুর ও বিচক্ষণ সেনাপতি৷ আর ইংরেজদের সাথে কয়েকবার তাদের মোকাবেলা হয় কিন্তু ইংরেজরা কোনো কিছুই পান নাই তাই সাইয়েদ আহমাদ কে দিয়ে শিকদের কে চাপে রাখেন ও ইংরেজদের ও চেষ্টা অব্বাহত থাকে ৷ শেষে ইংরেজদের সাথে শিকরা ইংরেজদের সাথে সন্ধি করেন৷
তাওয়ারিখে অজীবাহ নামক কিতাবের ১৮২ নং  পাগ বলা হয় যে সাইয়েদ সবের কোনো ইচ্ছা ছিল না ইংরেজদের সাথে যুদ্ধ করার ৷ তিনি বরং ইংরেজদের রাজত্ব কে নিজের রাজত্ব মনে করতেন ৷ তিনি যদি ইংরেজ বিরোধী হতেন তা  হলে কিভাবে অনার কাছে সাহায্য পৌঁছত সে সময়  ?তবে ইংরেজদের চেষ্টা ছিল সাইয়েদ আহাম্মক এর দিয়ে শিকদের চাপে রাখতে ৷

আবু হাসান নদভী ( ছিরাতে সাইয়েদ  আহমাদ) ১ম খণ্ডের ১৯০ নং পেজে বলেন যে সাইয়েদ  আহম্মক সবার সামনে ইংরেজ বিরোধী ওপরে দেখালেও তিনি তার সাথের মৌলবী মুফতি গণ গোপনে ইংরেজদের কাছ থেকে সাহায্য ও সহযোগিতা নিতেন ৷


ইসলামী শাস্ত্র মতে জিহাদ এর জন্য কিছু শর্ত আছে জহাদ ফরজ হুবার জন্য৷সর্ত ছাড়াও যোগ্য নেতৃত্ব সুযোগ সময় ছাড়া যুদ্ধে লিপ্ত হুব আত্মহত্যার সামিল ৷


চলবে 


রশিদ আহমাদ গান্গুহী ও কাসেম নানুতাভি সমকামী

 ওবন্দী দের কিতাব (আরওয়াএ ছলাছা ) কিতাব এ ২৮৯ ন পেজ বলা হয়ছে যে একবার রশিদ আহমাদ ও কাসেম নানুতাভি ও তাদের সকল মুরিদ গণ উপস্থিহ ছিল আর রশিদ আহমাদ কাসেম নানুতাভি কে অনেক পিয়ার ভরা সুরে সুয়ে যেতে বললেন ৷ কাসেম সাহেব না সুয়েলে তিনি আবার বললেন এর পর কাসেম সাহেব সুয়ে পরলে রশিদ সেক্সি তার বুকের ওপর হাত রেখে তার পাশে সুয়ে পরেন যেমন একজন প্রেমিক ও প্রেমিকা সুয়ে থাকে ৷ এর পর রশিদ সাহেব তার বুকে হাত বুলাতে থাকেন আর কাসেম সাহেব বলেন এ কি করছেন আপনি ? এতো লোকের সামনে ? োকেরা কি বলবে ? রশিদ সাহেব বললেন ওদের যা খুসি বলতে দাও ৷
এখন আমার কথা হছে তারা লোকের ভয় করলো আল্লাহ এর না৷
পিট পিছে কি করত তা (সবার সামনে ? ) কথা টা এসেছে টা থেকে প্রমান মিলে এখন স্ক্রীন শুট কার লাগবে কমেন্ট করে বলেন —

দেওবন্দী দের কিতাব মানেই বেবাক বিনোদন

 দেওবন্দী দের কিতাব মানেই বেবাক বিনোদন 😝😝😝  ৷আশরাফ আলী থানবী এর কিতাব (ইফাজাতুল ইয়োমিয়া) তে তিনি (বেদাতি পীর )নামে একটা অধ্যায় লিখেছেন যে একজন  ৷ যে এক বেদাতি পীর এর মুরিদ পীর সাহেব কে বলল যে আমি হজ করতে যাব.  ৷ তখন পীর সাহেব বললেন যে আমার সালাম দিও নবী পাক সাল্লেলাহু আলায়হে সালাম কে৷ তো পীর নবী পাক এর রওজা পাক এর পাসে দাড়ায় নিজেও সালাম করলেন ও অনার পীর এর ও সালাম পৌছে দিলেন ৷ তো নবী পাক বললেন যে তোমার বেদাতি পীরকে ও আমার সালাম দিও ৷ এই কথা পীর সাহেব কাশ্ফের মাধমে জেনে নিলেন ৷ যখন মুরিদ ফিরে আসলো তো পীর বলল যে কি বলেছে নবী পাক বল ৷ মুরিদ বলল থাক আপনি লজ্জা পাবেন ৷ পীর বলল যে তিনি যা বলেছেন তাই বল এতে তোমার কোনো দোস নাই ৷ তখন মুরিদ বলল যে  তিনি বলেছেন তোমার বিদাতি পীর কে ও আমার সালাম দিও ৷ এই কথা সুনে পীর বেহুস হয় যায় 

আগেই বলেছি দেওবন্দী মানেই বেবাক বিনোদন৷ তো এখন কথা হছে যে পীর যদি বেদাতি হয় তো তার কিসের কাশফ ? তিনি কিভাবে কাশ্ফের মাধমে জানলেন ? আর যদি পীর বেদাতি হয় তাহলে কি নবী পাক ওনাকে সালাম দিয়ে বলবে যে তোমার পীরকে ও আমার সালাম দিও ? বলবে ? আর যার প্রতি নবী এর তরফ থেকে সালাম বর্ষিত হয় সে কি কখনো বিদাতি হতে পারে ? আর পীর  যখনমাধমে নিজে কাশ্ফের জেনে নিয়ে বেহুস হলনা তো মুরিদ এসে বলল তখন কিভাবে বেহুস হয় ? 
 
নাকি মাল খেয়ে তাল হয় কিতাব লিখত থানবী ? একটু জানাবেন ? 


অনেক খুঁজে ও পেজ নং টা দিতে পারলাম না. তার জন্য দুখিত ৷ তবে যেকোনো সময় পেলেই দিয়ে দেয়া হবে 

মুর্দার পাচায় লোহার খিল ঠুকে দিত

 1দেওবন্দী দের মোজাদ্দেদ আশরাফ আলী থানবী কে অনেক আগেই আমি সেক্ষি হেকিমুল উম্মত এর খেতাব দিয়েছি ৷ আজকে তার আরও একটা নমুনা হছে তার কিতাব (ইফাজাতুল ইয়োমিয়া) ৮ নং খন্ডের ১৩৩ নং পেগে একটা বিসয় উদাহরণ দিতে গিয়ে সে লিখেছে যে এক এলাকায় একজন কাফন চোর ছিল তার জালায় লোক অতিস্ঠিত হয়ে তার মিত্তুর জন্য দোয়া করত ৷ একদিন সেই লোকটা মারা গেল ও তার ছেলে তার বাবার কাজটা আবার সুরু করলো কিন্তু কাফন চরির সাথে সে অতিরিক্ত একটা কাজ করত সেটা হছে মুর্দার পাচায় লোহার খিল ঠুকে দিত ৷ তখন লোকজন বলতে লাগলো যে আগের চরটায় ভালো ছিল. ৷ এত মুরাদ্র পাচায় খিল ঠুকে দেয় আগের চোর কমছে কম এই কাজটা করত না  ৷

এখন আমার কথা হচ্ছে যে থানবী নাকি মুজাদ্দেদ ও হেকিমুল উম্মত মানে উম্মত এ মোহাম্মদী এর ডাক্তার ৷ তার ডাক্তারি এর নমুনা বেহেস্তি যেবার এর চিকিতসা অধ্যায় দেখলে প্রমান মেলে কত বড় বে শরম বেহায়া বেলজ্জা বেধর্মা অকর্মা ছিল বে জবান জানবার গুলোর ওপর কত যুলম করেছে  ৷ এখন একজন মুর্দার কাফন চুরির কথা কত সুন্দর ভাবে বেহায়া এর মত তার কিতাবে লিখে গেছে ৷ সে নাকি আবার মুজাদ্দেদ যার কথা বলার তরিকা ও জানা ছিল না

আশরাফ আলী থানবী একজন পাক্কা ওহাবী ছিল

আশরাফ আলী থানবী একজন পাক্কা ওহাবী ছিল ৷ এখন তার প্রমান হছে যে তার কিতাব (ইফাজাতুল ইয়মিয়াহ) ৩ রা খণ্ডের ১১৮ নং পেজ এ লিখেছেন যে এক বেক্তি সর্বদা মসজিদ এ কোরান পাট করত আবার নামাজের সময় নামাজ পরত আবার কোরান পাট ও নামাজে মশগুল থাকত 

এই অপরাধে একজন পুলিশ তাকে ধরে বলল এই সালা তোকে যখনি দেখি তখন নামাজ পর যখনি দেখি কোরান পরো তুই সালা ওহাবী  ৷ চাল থানায় চল  ৷ ঠিক সেই সময়  একজন লোক এসে বলল সার  এই লোক তো ওহাবী না এত সুন্নি  ৷ আমি একে অমুক  কবর সেজদা করতে দেখেছি অমুক বেশ্যা খানে দেখেছি অমুক কাউয়ালি গানের আসরে দেখেছি গান সুনতে  ৷ওহাবী এ হতেই পারে না এ পাক্কা সুন্নি  ৷ তখন পুলিশ তাকে ছেড়ে দিল 

তবে আজকাল ওহাবীদের নামে এত করাকরি হয়না ৷ সুধু পরিচয় তা বেকত করা হয়  ৷ যার পাজামা থাকবে গিরার ওপর কুর্তা থাকবে হাটুর নিচে কপালে থাকবে সেজদার দাগ সুন্দর ভাবে নামাজ পর্বে সেই ববে একজন ওহাবী

(ইফাজাতুল ইয়মিয়া) পার্ট ৩ পেজ ১১৮ সার কিতাব (মুসলমানের হাসি )পেজ নং ১৪২ 

এখন আমার কথা হছে থানবী কি রকম মানুষ ছিল আমার= হোশ কাজ করে না যে একজন লোক যদি সকাল থেকে সন্ধা নামাজ ও কোরান পাক তিলাওয়াত এ মশগুল থাকে আর সে অপরাধে যদি তাকে পুলিশ ধরে তো সেই বেক্তি কিভাবে বেশ্যা পারে আর কাউয়ালি গান সুনে বেড়াবে ? যখন থানবী নিজে বলল যে নামাজ আর তিলাওয়াত এ সেই লোক মশগুল থাকত ৷

আর লোকজন বা দেওবন্দী রা বলে সে নাকি সুন্নি ছিল ৷ কিন্তু এখন দেখেন কিভাবে একজন পরহেজগার সুন্নীর নামে তার কিতাবে লিখে গেছে আর ওহাবীদের কত সুন্দর তারিফ করে গেছে এখিন আপনারা বলেন সে কি মদ খেয়ে কিতাব লিখত ? 

দেওবন্দী-বালাকোটি একই মুদ্রার এপিট ওপিট


দেওবন্দী-বালাকোটি একই মুদ্রার এপিট ওপিট
**   **   **   **   **
¤মৌলভী ইসমাঈল দেহলভীর কুফরি কিতাব "তাকভীয়াতুল ঈমান" সম্পর্কে দেওবন্দী ওহাবীদের মতামত¤

*ওহাবী মৌলভী রশিদ আহমদ গাঙ্গুহী বলেন,মৌলভী ইসমাঈল দেহলভী সাহেব ছিলেন পরহেজগার আলেম বেদআতের উচ্ছেদকারী ও সুন্নাতের প্রচলনকারী।কুরআন হাদীসের পরিপূর্ন আমল ও সৃষ্টির হেদাতকারী।সর্বশেষে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের মধ্যে কাফের হাতে শহীদ হয়ে গিয়েছেন।তিনি আল্লাহর অলী এবং শহীদ।"তাকভীয়াতুল ঈমান" অত্যন্ত উত্তম কিতাব।উহা শিরিক ও বিদাতের খন্ডনে লা জওয়াব।উহাকে প্রত্যেকের নিকট রাখা,পড়া ও আমল করাই প্রকৃত ইসলাম।
(ফতোয়ায়ে রশীদীয়া,৪২ পৃঃ)

*ওহাবীদের হাকিমুল উম্মত মৌলভী আশরাফ আলী থানবী বলেন,তাকভীয়াতুল ঈমানের মধ্যে কোন কোন শব্দ যা শক্ত হয়ে গেছে তা ঐ যুগের জিহালত বা মূর্খতার ঔষধ ছিল।
(ইমদাদুল ফতোয়া,৪র্থ খন্ড,১১৫ পৃঃ)

সত্য অন্বেষী ভাইয়েরা আপনারা কী বুঝলেন?ইসমাঈল দেহলভী যদি খাটি সুন্নী হতো তাহলে ওহাবীদের নিকট সে এবং তার কিতাব এত প্রসংসনীয় কেন?এ কিতাব যদি আহলে সুন্নাতের আলোকে লেখা হতো তাহলে দেওবন্দী ওহাবীদের কাছে এই কিতাব কিভাবে গ্রহনযোগ্য হল?
আপনাদের কাছে প্রশ্ন রইল

বিয়ের আগেই তালাক করে রেখে দেয়

দেওবিন্দী দের গুন যতই গাও ততই কম ৷ এরা বিয়ের আগেই তালাক করে রেখে দেয় আর সময় হলেই ফাস করে ৷ বিশাস হলো না ? Ok     দেওবন্দী দের মুজাদ্দে আশরাফ আলী তার কিতাব (বেহেস্তি জেবর ) ৪ নং খন্ডের ৪১ নং পেজ অ বলা হয়ছে যে মেয়েরা চাইলে আগেই বিয়ের বা বিয়ের সময় তালাক নামা লিখে রাখতে  পারেন ৷ কারণ পরে অনেক সমসা হয় যেমন অনেক দিন খোজ খবর নাই ,নিখোজ , বিদেশে গেছে আর আসেনা , ভালো সম্পর্ক নাই  এই সকল বিসয়ের জন্য অনেক সময় তালাক দিয়ে চাইলে ও পাওয়া যায় না  তাই বিয়ের সময় একসাথে তালাক নামা লিখে রাখলে পরে তালাক দেয়ার বিসয় কোনো সমস্যা হয় না ৷ সে ক্ষেত্রে ছেলের বাবার ও সকলের সই করিয়ে একটা তালাক নামা করে রাখা ভালো ৷

এখন আমার কথা হছে যে দেওবন্দী দের হোস কম ৷  আর এদের মুজাদ্দে ও কামাল লোক যা লেখে তা কিন্তু অনেক বোঝার বিসয় আছে আরে বিয়ের সময় বাসরের আগেই তালাক নামা করে রাখো আর যখন মনে চায় সেটা দেখি পরিত্রান পেয়ে নাও  ৷ দেওবিন্দী দের যে চরিত্র তা অবশ ঠিকই বলেছে তাদের মুজাদ্দেদ ৷ আশরাফ আলী ও জানত যে কোনো মেয়েই এই সমকামীদের সাথে ঘর করতে চাইবে না ৷ তাই বেশি যেন কষ্ট না হয় মেয়েদের এই সকল দেওবন্দী দের কে তালাক দিতে তাই তিনি উক্ত কিতাব (বেহেস্তি জেবর) ৪ নং খন্ডের ৪১ নং পেজ এ তালাক নামা করে রাখার কথা ও ৪২ নং পেজ এ কিভাবে লিখবে তালাকনামা তাও লিখে দিয়েছেন ৷ বিশাস না হলে বলেন গোলাম হাজির আছি কিতাবের পেজ এর স্ক্রিন সূত দেয়ার জন্য

Thanbi medicine

 আগেই বলেছি দেওবন্দী তেতুল দের বিয়ে করা থেকে দুরে থাকেন মেয়েরা ৷ কারণ দেওবন্দী দের মুজাদ্দেদ আশরাফ আলী থানবী তার কিতাব (বেহেস্তি জেবর ) এ যা বলেছেন তা একটু দেখেন সবাই  ৷

1. গাজরের বীজ অগ্নিতে নিক্ষেপ করে অগ্নি পাত্রে একটা ঢাকনা দিয়ে দিবে ৷ ঢাকনার ওপর দিকে একটা ফুটো আগেই করে নিবে  ৷ ঢাকনার ছিদ্র দিয়ে যে ধোয়া বের হবে তা যোনি দার দিয়ে জরায়ু পর্যন্ত পৌছতে দিবে  ৷ মানুষের চুলার ধুম উল্লেখিত নিয়মে জরায়ুতে পৌছবে  ৷ এতে ঋতু অনিয়ম ও ঋতু এর সকল সমসা ঠিক হয় যাবে  (বেহেস্তি জেবর ৯ম পার্ট পেজ নং ১০২ )

আমি বলি কারো জরায়ু ধোয়া দিয়ে বরবাদ করার ইচ্ছা থাকলে সে যেন ইটা অনুসরণ করে

2 .  কৃমি যেন উর্ধ গামী হইয়া ছেলেমেয়েদের নাসিকার ছিদ্র বন্ধ করতে না পারে সে জন্য নাক ,কান , গলদেশে কেরোসিন তেল লাগাইয়া দিবে ( বেহেস্তি জেবর ৯ম পার্ট পেজ ৯৫ )

আমি বলি একটু সেই কেরোসিনে আগুন ও লাগে দিতে তা হলে আর জীবনে কৃমি উর্ধ গমির চিন্তা থাকবে না

3. সমান ২ তা রসুন ও লবন বেটে সকালে খালি পেটে খেয়ে নিবে.  এতে মুখের দুর্গন্ধ চলে যাবে ( বেহেস্তি জেবর ৯ম পার্ট পেজ নং ৮৪ ) 

কাচা রসুন পেয়াজ খেয়ে মসজিদে আসতে নবী পাক মানা করেছেন ও ওনেক সাহাবী কে এই কারণে মসজিদ থেকে বের করে দিয়েছেন কারণ কাচা রসুন পেয়াজ খেলে মুখ থেকে গন্ধ আসে .....অনেক হাদিথ আছে এই বিসয়.   যার প্রজন আছে সে যেন বলে আমি ভূখারি সরিফ থেকে স্ক্রিন শুট দিয়ে দিব. আর থানবী বলে কাচা রসুন খেলে মুখের দুর্গন্ধ চলে যাবে

তো এই হছে দেওবন্দ এর মোজাদ্দেদ জার কাজ হারাম কে সেফা বলা আর নবী পাক  যেটা মানা করেছেন কাচা খেতে সেটা কে ঔষদ বলা