আশরাফ আলী থানবী একজন পাক্কা ওহাবী ছিল ৷ এখন তার প্রমান হছে যে তার কিতাব (ইফাজাতুল ইয়মিয়াহ) ৩ রা খণ্ডের ১১৮ নং পেজ এ লিখেছেন যে এক বেক্তি সর্বদা মসজিদ এ কোরান পাট করত আবার নামাজের সময় নামাজ পরত আবার কোরান পাট ও নামাজে মশগুল থাকত
এই অপরাধে একজন পুলিশ তাকে ধরে বলল এই সালা তোকে যখনি দেখি তখন নামাজ পর যখনি দেখি কোরান পরো তুই সালা ওহাবী ৷ চাল থানায় চল ৷ ঠিক সেই সময় একজন লোক এসে বলল সার এই লোক তো ওহাবী না এত সুন্নি ৷ আমি একে অমুক কবর সেজদা করতে দেখেছি অমুক বেশ্যা খানে দেখেছি অমুক কাউয়ালি গানের আসরে দেখেছি গান সুনতে ৷ওহাবী এ হতেই পারে না এ পাক্কা সুন্নি ৷ তখন পুলিশ তাকে ছেড়ে দিল
তবে আজকাল ওহাবীদের নামে এত করাকরি হয়না ৷ সুধু পরিচয় তা বেকত করা হয় ৷ যার পাজামা থাকবে গিরার ওপর কুর্তা থাকবে হাটুর নিচে কপালে থাকবে সেজদার দাগ সুন্দর ভাবে নামাজ পর্বে সেই ববে একজন ওহাবী
(ইফাজাতুল ইয়মিয়া) পার্ট ৩ পেজ ১১৮ সার কিতাব (মুসলমানের হাসি )পেজ নং ১৪২
এখন আমার কথা হছে থানবী কি রকম মানুষ ছিল আমার= হোশ কাজ করে না যে একজন লোক যদি সকাল থেকে সন্ধা নামাজ ও কোরান পাক তিলাওয়াত এ মশগুল থাকে আর সে অপরাধে যদি তাকে পুলিশ ধরে তো সেই বেক্তি কিভাবে বেশ্যা পারে আর কাউয়ালি গান সুনে বেড়াবে ? যখন থানবী নিজে বলল যে নামাজ আর তিলাওয়াত এ সেই লোক মশগুল থাকত ৷
আর লোকজন বা দেওবন্দী রা বলে সে নাকি সুন্নি ছিল ৷ কিন্তু এখন দেখেন কিভাবে একজন পরহেজগার সুন্নীর নামে তার কিতাবে লিখে গেছে আর ওহাবীদের কত সুন্দর তারিফ করে গেছে এখিন আপনারা বলেন সে কি মদ খেয়ে কিতাব লিখত ?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন