কয়েক দিন থেকে হেকিমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী এর কিতাব থেকে কিছু প্রজনীয় ঔসদী বিসয় প্রকাশ করেছি আশা করি আপনারা সবাই উপকৃত হয়ছেন ৷ আজ ও তার বেতিক্রুম না
১. এড়ে গরুর লিঙ্গ সুরমার নেয় মিহি করিবে ৷ আর তাতে মধু মিশ্রত করিয়া সঙ্গমের পূর্বে সবন করিবে ৷ ইহাতে নিস্তেজ লিঙ্গ ও সতেজ হয়ে উটবে (বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ নং ১১৯)
তাই তো বলি এরা এত সমকামিতায় লিপ্ত কেন ?!!!!!!!!!!!!
২. কুত্তার লিঙ্গ কাটিয়া লইবে ৷ ইহা সঙ্গমের পূর্ব উরুতে বাধিয়া লইবে ৷ ইহাতে রতি সক্তি ব্রিধি পায় ৷ ইহা উরুতে বাধা থাকা কালীন লিঙ্গ নিস্তেজ হইবে না ৷ কামাগ্নি প্রজ্জলিত থাকবে ৷(বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ ১১৯ )
৩. কুকুরের সঙ্গম কালে যখন সক্তভাবে পাগিয়া যাইবে তখন খুব সাবধানতার সহিত পুরুষ কুকুরের লেজ গড়া হইতে কাটিয়া লইবে ৷ উহা ৪০ দিন মাটির নিচে পাতিয়া রাখিবে ৷অতপর উহা বের করে সুতায় গেথে কোমরে বাধিবে ৷ যতক্ষণ উহা কোমরে থাকি এ ততক্ষণ বীর্যপাত হইবে না ৷
(বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ 120 )
এখন আমার কেন জানি মনে হছে কুত্তার ওপর একটু বেশি রাগ থানবী সাহেবের তাই তিনি একবার কুত্তার লিঙ্গ ও একবার লেজ কাটার কথা বললেন ৷ আছা হিন্দুদের দেবী কালী এর পূজাতে বকরীর পাঠা কেন বলি দেয় জানেন ? কারণ একদিন তার সামি তাকে বকরী বানায় বকরীর মাঝে বেধে চলে যান মানুষের ভয়ে ৷ কারণ কালী ছিল অনেক সুন্দর যাতে কিছু কেউ করতে না পারে ৷ বকরীর দলের মাঝে একটা নতুন মেয়ে বকরী দেখে বকরীর পাটা গুলো লাইন করে সঙ্গম সুরু করলো আর ১০১ পাঠা এর সঙ্গম এর কারণে কালির জীব বের হয় গেল ৷ তার সামি ফিরে এসে এই হল দেখে পাঠার বংশ ধংশ করার হুকুম দিলেন ৷ তাই কালির সামনে হিন্দুরা পাঠা বলি দেয় ৷
এমন কোনো কারণ তো নাই যে থানবী কুত্তার একবার লিঙ্গ কাটার কথা ও একবার লেজ কাটার কথা বলল ? জানাবেন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন