আগেই বলেছি দেওবন্দী তেতুল দের বিয়ে করা থেকে দুরে থাকেন মেয়েরা ৷ কারণ দেওবন্দী দের মুজাদ্দেদ আশরাফ আলী থানবী তার কিতাব (বেহেস্তি জেবর ) এ যা বলেছেন তা একটু দেখেন সবাই ৷
1. গাজরের বীজ অগ্নিতে নিক্ষেপ করে অগ্নি পাত্রে একটা ঢাকনা দিয়ে দিবে ৷ ঢাকনার ওপর দিকে একটা ফুটো আগেই করে নিবে ৷ ঢাকনার ছিদ্র দিয়ে যে ধোয়া বের হবে তা যোনি দার দিয়ে জরায়ু পর্যন্ত পৌছতে দিবে ৷ মানুষের চুলার ধুম উল্লেখিত নিয়মে জরায়ুতে পৌছবে ৷ এতে ঋতু অনিয়ম ও ঋতু এর সকল সমসা ঠিক হয় যাবে (বেহেস্তি জেবর ৯ম পার্ট পেজ নং ১০২ )
আমি বলি কারো জরায়ু ধোয়া দিয়ে বরবাদ করার ইচ্ছা থাকলে সে যেন ইটা অনুসরণ করে
2 . কৃমি যেন উর্ধ গামী হইয়া ছেলেমেয়েদের নাসিকার ছিদ্র বন্ধ করতে না পারে সে জন্য নাক ,কান , গলদেশে কেরোসিন তেল লাগাইয়া দিবে ( বেহেস্তি জেবর ৯ম পার্ট পেজ ৯৫ )
আমি বলি একটু সেই কেরোসিনে আগুন ও লাগে দিতে তা হলে আর জীবনে কৃমি উর্ধ গমির চিন্তা থাকবে না
3. সমান ২ তা রসুন ও লবন বেটে সকালে খালি পেটে খেয়ে নিবে. এতে মুখের দুর্গন্ধ চলে যাবে ( বেহেস্তি জেবর ৯ম পার্ট পেজ নং ৮৪ )
কাচা রসুন পেয়াজ খেয়ে মসজিদে আসতে নবী পাক মানা করেছেন ও ওনেক সাহাবী কে এই কারণে মসজিদ থেকে বের করে দিয়েছেন কারণ কাচা রসুন পেয়াজ খেলে মুখ থেকে গন্ধ আসে .....অনেক হাদিথ আছে এই বিসয়. যার প্রজন আছে সে যেন বলে আমি ভূখারি সরিফ থেকে স্ক্রিন শুট দিয়ে দিব. আর থানবী বলে কাচা রসুন খেলে মুখের দুর্গন্ধ চলে যাবে
তো এই হছে দেওবন্দ এর মোজাদ্দেদ জার কাজ হারাম কে সেফা বলা আর নবী পাক যেটা মানা করেছেন কাচা খেতে সেটা কে ঔষদ বলা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন