মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০১৪

Rashid Ahmad er day

দেওবন্দী লও ঠেলা আর সামলাও এলা।  আশরাফ আলী থান্বির কিতাব (খাসায়্স উল একাবের )এর ১৪৮ নং পৃষ্টায় কারামত নং ৪৩ এ মাওলানা রশিদ আহমাদ গান্গুহির দাত ছিল না। আর যখন তিনি কোরান পরতেন তখন ঠিক কি পর্তেয়্ছেন বোঝা যেত না। তো আমি বললাম যে হজরত আপনার বয়স কত। তিনি জবাব দিলেন ৮০ / আমি বললাম দাত লাগিয়ে নিলে কি ভালো হতনা? তিনি বললেন দাত লাগালে তো লোকজন আবার ও গোস্তের টুকরা খেতে দিবে। বরং এটাই ভালো যে দাত না থাকার কারণে লোকজন দয়া করে নরম হালুয়া খেতে দেয়।
আরে দেওবন্দী তোমরা আমাদের কে হালুয়া খোর বলে ডাক তারে আমরা রাগান্নিত না। কারণ হালুয়া নবী পাক পছন্দ করতেন কিন্তু তোমাদের আলেম ও দেখি হালুয়া খায়।  একই কথা আশরাফ আলী থানবী (ইফাজাতুল ইয়োমিয়া ) পার্ট ২ পৃষ্টা ৫২ তে ও বলেছেন।
এখন মূল কথা ;- ফতোয়া রাশিদিয়া পৃষ্টা ৫৯৭ তে প্রশ্ন আসে যে জনাব আমরা তো কাউয়া খাওয়া হারাম বলে জানি। কিন্তু আপনি কাউয়া খাওয়া হালাল বলেছেন। এমন অবস্থায় আমরা যদি কাউয়া খাই তো কি আমাদের সওয়াব হবে ? না কি গোনাহ হবে ? না কি কিছুই হবে না ?
গান্গুহির জবাব :- সওয়াব হবে।

তাই তো বলি দাত সব কি ভাবে উপরে গেল ? আরে কাউয়া খেতে খেতে আর সওয়াব এর আশায় গান্গুহী সব দাত নষ্ট করে ফেলেছেন দেখি কাউয়া খেতে খেতে। তো দেওবিন্দী রা তোমরা ও কাউয়া খাওয়া সুরু কর তাতে তোমরা ফ্রি তে কাউয়া খেয়ে সওয়াব ও হাসিল করতে পারবে। আর আমাদের ও সুবিধা হবে যে তোমরা কাউয়া খাওয়া সুরু  করলে গরু ,ছাগলের মাংসের কিছু হলেও দাম কমবে। আমরা  একটু তৃপ্তি করে গরু খেতে পারব। আর তোমরা তৃপ্তি করে খেতে পারবে কাউয়া।  বা কাক।  

শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০১৪

Porbo 6

(শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম) পর্ব ৬ 
উক্ত কিতাবের ১৮ নং পৃষ্টা তে দেওবন্দী তাবলিগীদের শায়খুল হাদিস জাকারিয়া সাহেব লিখেছেন যে :-ওনেকে প্রশ্ন করে থাকেন হাদিসে পীর মুরিদীর বিষয় এত বেশী গুরুত্ব দেয়ার পর ও মুজতাহিদ ইমাম গণ এ বেপারে কিছু বলেন নাই কেন ? তাতে মনে হয় ইসলামে পীর মুরিদীর তেমন কোন গুরুত্ব নাই। যদি সত্যি গুরত্ব থাকত তা হলে মুজতাহিদ ইমামগন অবশ্যই কিছু না কিছু বলতেন।  

এই প্রশ্নের উত্তরে জাকারিয়া সাহেব বলেন যে তাসাউফ ও পির মুরিদীর বিষয় চার ইমামের যে কথা গুলো বর্ণিত করা হয়েছে (পর্ব ৩,৪,৫,দেখুন ) তা মনে হয় আমাদের জানা নেই। আর জানা থাকলে ও তা মানার মত মানুষিকতা আমাদের নেই। 
ইমামগন থেকে পীর মুরিদীর সপক্ষে এত সক্ত ও কঠিন সব্দ ও এর চেয়ে স্পস্ট ভাষা শুনেও যদি যথেষ্ট মনে না হয় তা হলে বুঝতে হবে কপালে ইসলাম আছে কিন্তু ইমান ও হেদায়াত নাই।  এ ধরনের মানুষ নবীর জামানায় ও ছিল এখন ও থাকা অসম্ভব কিছু না।  

পৃষ্টা নং ১৯ তে লিখেছেন যে মুজতাহিদ ইমামগণ সব ধরনের হাজিস নিয়ে কথা বলেন না। তারা সুধু জাহেরী ফেকাহ নিয়ে আলোচনা করেন। যে বেপারে কোরান পাকের মাত্র ৫০০ আয়াত ও হাদিস থেকে মাত্র ৩০০০ হাজার হাদিস থেকে আলোচনা করেন।  অথচ কোরানে পাকে ৬৬৬৬ টা আয়াত ও হাদিসে যে কত হাদিস আছে তা আল্লাহ পাক জানেন।  তবে অলামাগনের মতে মোটা মোটি ৯-১০ লক্ষ্য সহিহ হাদিস বলে পাওয়া যায়।  
সুতরাং এটাই প্রমানিত হলো যে মুজতাহিদ ইমামগণ সকল আয়াত ও হাদিস নিয়ে কথা বলেন না।  আর পীর মুরিদী যেহেতু বাতেনি ইলমের অন্তর্ভুক্ত ও এ বিষয় মানুষের অন্তরের মাসলা মাসায়েলের বেপার সেহেতু মুজতাহিদ ইমাম্গনকে দোষারোপ করা ঠিক না।  সে বিষয় বাতেনি ইলমের ফিকাহ্বিদ গণ ও পির মাশায়েখগণ আলোচনা করে থাকেন। আর রশিদ আহমাদ গান্গুহী তার কিতাব (মাহমুদুস সুলুক )৫২ তে বলেছেন যার পীর নাই তার পির সয়তান।  অর্থাত নবীয়য়ালা তরিকা দেখানোর জন্য যার পীর থাকেনা না তার পীর সয়তান হয়। সে শয়তান তাকে আপন রাস্তায় চালায়। কেননা যে মুরিদ না হয়ে মরবে সে বেইমান হয়ে মরবে। সুতরাং তার পীর সয়তান হলে দোষ কোথায় ? (শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম ১৯ পৃষ্টা ) 


মেরে পেয়ারে পেয়ারে দেওবন্দী ও। তোমাদের আজাবের এত সুন্দর করে পির মুরিদীর বিষয়টা তুলে ধরেছেন যে আমি অনুপ্রানিত হয়ে তোমাদের সামনে তুলে ধরেছি কয়েকটা পর্ব আকারে। তিনি কত বেধি তাগাদা দিয়েছেন উক্ত কিতাবে। আর ইটা ও বলেছেন যে এত কিছু জানার পর বা শোনার পর ও যদি কবুল না করে পির মুরিদী তো বুঝতে হবে তার কপালে ইমান ও হেদায়াত নাই। আর বার বার বলেছেন যে যার পির নাই তার পীর সয়তান। নবী পাকের হাদিস তুলে ধরেছেন যে মুরিদ না হয়ে মরবে তার মিত্তু বেইমানের  মত হবে। আর কত কথা বা কত দলিল দেয়া লাগবে তোমাদের কে ? নাকি তোমাদের একাবের জাকারিয়া সাহেবের কথায় পূর্ণ হবে যে আমাদের বুঝতে হবে তার কপালে ইমান ও হেদায়াত নেই  .আরে দেওবন্দী রা চিন্তা কর। চলবে সোহেল রানা 

শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০১৪

ShariyT o tarikat ka talajum porbo 5

চার ইমামের মতে মুরিদ হুয়ার বিসয়। পর্ব ৫ 
হজরত এমাম মালেক (রহ) তার জামানার মুজতাহিদ ইমাম গনের জন্য গর্ব ছিলেন এবং হজরত ইমামে মালেক (রহ) সে যুগের তরিকতের পীর মাশায়েখের ও অতি উত্তম ইমাম ছিলেন। (মুয়াত্তা ইমাম মালেক ২৯২ নং পৃষ্টা ) 
উপরে বর্ণিত কথাটা জাকারিয়া সাহেব তার কিতাব (শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম ) এর ১৭ নং পৃষ্টায় তুলে ধরেন আর তার বেক্ষা করতে গিয়ে লেখেন যে ;-ইমামে মালেক (রহ) জাহেরী বাতেনি ইলম এর ইমাম ছিলেন এবং সে যুগের অধিকাংশ ওলামাগণের এমাম ছিলেন।  আরো জেনে রাখা প্রজন যে ইমাম শাফেয়ী ও ইমাম হাম্বল (রহ) ইমাম মালেক (রহ) এর ছাত্র ও মুরিদ।অর্থাত মুজতাহিদ ইমামগণ ও তার হাতে বাইয়াত ও মুরিদ হয়ে ও মালেক (রহ) এর সহ্বতে থেকে জাহেরী ও বাতেনি শিক্ষা লাভ করেছিলেন।  তার মূল ইলম হলো নবুয়াতের ইলম যার মাধমে তিনি বিশ্ব বাসীর বড় মুজতাহিদ ইমাম হয়েছিলেন। আর ইমাম মালেক (রহ ) বিসয় নবী পাকের হাদিস আছে যে মানুষ এই ইলম এর তালাশ করতে দূর থেকে দুরে যাবে কিন্তু মদিনার আলেমদের চেয়ে বড় আলেম কথাও পাবে না 

তো সকল মুজতাহিদ গনের কথা থেজে বোঝা যায় যে তরিকত ও শরীয়াত এক ও অভিন্ন।  এর পর জাকারিয়া সাহেব লিখেছেন যে আমরা দুকলম মাদ্রাসা পড়ুয়ারা ইলমের ঠেলায় তরিকত কে চোখে দেখি না।  অথচ মুজতাহিদ ইমাম গণ তারিকাতের ইমাম ছিলেন।  তারা শরীয়াত ও তরিকত কে পার্থক্য করতেন না। তারা উভয় কে সমপর্যায় রাখতেন।  (শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম ) পৃষ্টা ১৭ 

১৮ নং পৃষ্টায় লিখেছেন যে ঈমাম মালেক (রহ) বলেন যে বেক্তি তাসাউফ ও পীর মুরিদীর ইলম হাসিল করলো কিন্তু জাহেরী ফিকাহ এর জ্ঞান হাসিল করলো না সে জিন্দিক। আর যে বেক্তি জাহেরী ফিকাহ এর জ্ঞান হাসিল করলো কিন্তু তাসাউফের জ্ঞান হাসিল করলো না সে ফাসেক। তবে যে বেক্তি উভয় ইলম হাসিল করলো সেই সত্যিকারের মমিন ও হক্কানী আলেম (ফাতহুল মুল্হিম ১ খ ১৬১ পৃষ্টা ,ফজলুল বাড়ি ১খ ৫৩০ পৃষ্টা ) (ইজাহুল মেশকাত ১খ ৬২ পৃষ্টা )

একটু লক্ষ্য করেন পির মুরিদীর বিসয় মুজতাহিদ এমাম গনের আকিদা ও ধারণা কত কঠোর ও সুউচ্চ ছিল ? ইসলামের প্রথম থেকে আজ পর্যন্ত ইলমে তাসাউফ ও আত্মার ইসলাহ যেহেতু হক্কানী মাশায়েখ এর কাছে বায়েত ও পীর  মুরিদীর মাধ্যমে হাসিল করার নিয়ম রয়েছে। 
জাকারিয়া সাহেব লেখেন যে এই বিসয় আমাদের উচিত হল চিন্তা করা ফিকের করা তৌফিক হলে নবীর তরিকায় মুরিদ হয়ে সুন্নাত অনুযায়ী আমল করা।  অন্যথায় হেদায়াত না থাকলে নবী ওয়ালাদের তাবলিগ পীর মুরিদী অশিকার না করা। পারলে অন্তর থেকে তাদের পক্ষে তা বিপরীতে না যাওয়া।  

এতখিন আমি তাদের আলেম এর কিতাব (শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম ) জাকারিয়া সাহেবের লেখা কথা ফুল তুলে ধরেছি। ইবিং মুজতাহিদ ইমামের অনেক কথা তুলে ধরেছি। মুজতাহিদ ইমামগণের কথা গুলোকে জাকারিয়া সাহেব কত বেশি গুরত্বের সাথে তার উক্ত কিতাবে তুলে ধরেছেন তা যথা গুলো পরলেই বোঝা যায়। সব শেষে তিনি বলেছেন যে সম্ভব হলে নবীর তরিকত মুরিদ হয়ে সুন্নাত মোতাবেক অমিল করা। আর যদি হেদায়াত নসিব না হয় তা হলে কমপক্ষে নবী ওয়াকাদের তরিকা পীর মুরিদীর বিপক্ষে না যাওয়া।  এই কথা ধারা বোঝানো হয়েছে হেদায়াত না হয় তা হলে। এর মানে হেদায়াত পীর ও মাশায়েখদের কাছেই। আর আমার এই কথা গুলোর যদি সামান্য কারো সন্দেহ হয় তা হলে আমি কিতাবের পেজ দিয়ে কথা বলব আপনাদের সাথে। অনার উক্ত কথা তা এটাই প্রমান করে যে যার সত্যিকারের হেদায়াত হয়েছে সে মুরিদ হয়েছে কোনো না কোনো খানে। যার যার হেদায়াত হয়নি তাদের কে বলেছেন যে হেদায়াত যদি নসিবে না থাকে তা হলে ওদের বিরুদ্ধে বল না।  
এখন বল তোমাদের লালা তেতুল সফির পির নাই। তার মানে তার হেদায়াত হয় নাই এখন ও। আর তোমাদের একটা দেওবন্দী দের ও পীর নাই। তার মানে তোমাদের হেদায়াত এখনো হয় নাই। তার চেয়ে আরো বেআদবি করতেছ তোমরা পির মাশায়েখদের বিরুদ্ধে বলে। তমra  সালা শয়তানের অনুসারী। তোমাদের অকাবের্দের কথা ও তোমরা মান না। দেখ এই হাদিস তা যদি মানতে পারো ! হজরত আনাস (রা) বলেন যে বাতেনি ইলমের অধিকারী পির ও মাশায়েখ গনকে খারাপ বল না।  কেন না তাদের চরিত্র নবী গনের চরিত্রের মত হয়ে থাকে এবং তাদের পোশাক ও নবী গনের পোশাকের মত হয়ে থাকে।  (কাশফুল'খফা ও মুজিলুল ইল্বাস ২ খ ৩৫১ পৃষ্টা।  ) 
 চলবে 
সোহেল রানা 

বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০১৪

Jamat Oparation

আমি সাধারনত দেওবন্দী ও বালাকটি দের বিরুদ্ধে পোস্ট করি। কোনো দিন জামাতে ইসলামীর বিরুদ্ধে লেখার সময় করে উঠতে পারি নাই।  তাই বলে তারা যে রকম পোস্ট সুরু করেছে যে আজ তাদের একটা দাত ভাঙ্গা জবাব না দিয়ে পারলাম না।  একজন জামাতে ইসলামী নামের পেজ থেকে কবর জিয়ারত এর বিরুদ্ধে পোস্ট দিয়েছে আর বলেছে যে নবী পাক কবর ভেঙ্গে ফেলতে হুকুম দিয়েছেন তো জিয়ারত এর প্রশ্ন ও আসে না।  আর নুরুল ইসলাম ফারুকী নাকি বলেছে যে আমরা মাজারের সন্নিধে বসে নিজেদের ইমান তাজা করি কিছু লোক ইটা সয্য করতে পারে না।  তার যুক্তি হচ্ছে কোবর জিয়ারত এর যে খানে কোনো জায়গা নাই তো সেখানে গিয়ে এমান কিভাবে তাজা হয় ? 
আরে জামাতের বলদ সামান্য একটা কথা তর মাথায় ঢোকে না তো এই খানে কি জন্য ঘেউ ফ্হেউ কর ? 
কবর জিয়ারত করতে গেলে সে খানে মানুষের মনে কবর এর কথা মনে পরবে।  মিত্তুর পর কবর জীবনের কথা মনে পরবে। আল্লাহ পাকের ভয় দিলের মাঝে আসবে। আর এই ভাবেই ইমান তাজা হবে। জার দিলের মাঝে আল্লাহ পাকের ভয় নাই তার কোনো ইমান নাই। আর আমরা কবর জিয়ারত করি আল্লাহ পাকের ভয় দিলে আসার জন্য। আর যদি কোনো ওলি এর কবর হয় তো অনার অসিলা  দিয়ে দোয়া কবুলের জন্য।  আর অসিলার কথা শুনলে তির যলন সুরু হতে পারে তাই সুরা মায়েদা এর আয়াত নং ৩৫ টা দেখে নে।  সে নাকি কবর জিয়ারত এর কোনো ভিত্তি পায় নাই।  আমি দেখিয়ে দিচ্ছি আজ ;- বুখারী সরিফের ২ খ ১২৬৩  নং হাদিসে 
আব্দুল্লাহ ইবনে ইউসুফ (রহ) ----- উকবা ইবনে আমির (রা) বর্ণনা করেন যে একদিন নবী পাক সা: বের হলেন ও উহুদে পৌছে মৃতের জন্য যে ভাবে (জানাজা) আদায় করা হয় অনুরূপ ভাবে উহাদের জন্য সালাত আদায় করলেন।  এর পর ফিরে এসে মিম্বরে তাসরিফ রাখ্লেন এবং বললেন যে আমি হব তোমাদের জন্য অগ্রে প্রেরিত ও আমি তোমাদর সাক্ষী।  আল্লাহর কসম আমি এই মুহুর্তে আমি আমার হাউজে কাওসার দেখছি। আর অবস্যই আমাকে পৃথিবীর  ভান্ডার সমূহের চাবি গুচ্ছ দান করা হয়েছে। অথবা (রাবি বলেছেন ) পৃথিবীর চাবিগুচ্ছ আল্লাহর কসম। তোমরা আমার পরে শিরক করবে অ ভয় আমি করি না।  তবে তোমাদের বেপারে আমার অসংখা যে তোমরা পার্থিব সম্পদের বিসয় আকৃষ্ট হয়ে পরবে ( বুখারী ২ খ ১২৬৩ ) 
তো উপরোক্ত হাদিস দ্বারা কবর বাসীদের জন্য দোয়া করা প্রমান হল। এর সাথে মুসলিম জাতি যে শিরক করবে  না তার প্রমান নবী পাকের হাদিস। আমার নিজ মুখে বলার আর প্রজন নাই। 
আমি আরো একটা হাদিস পরেছিলাম বুখারি সরিফে তার রেফারেন্স আমার মনে নাই তাতে বর্ণনা তে এসেছে যে একবার নবী পাক উহুদের সাহিদ্গনের কবর এর  পাশে গিয়ে এমন ভাবে দোয়া করলেন যেন  তিনি জীবিত ও মৃতদের মধেখান থেকে বিদায় নিচ্ছেন।  আমার কোনো বড় ভাই যদি এই হাদিসের রেফারেন্স জেনে থাকেন তো মেহের বাণী করে বলে দিবেন।  এখন ধর্ম বেব্শায়ী জামাতি দালাল বল তোমার দাবি কোথায় থাকলো ? কবর জিয়ারত এর  দলিল দিলাম বুখারী থেকে। তার সাথে উম্মত এ মোহাম্মদী শিরক করবে না তার ও প্রমান দিলাম একটা হাদিস দিয়ে।  এই তোমাদের জামাতি দের ধর্মের কাজ ? তোমরা তো মানুষ কে গম্রার দিকে নিয়ে যাচ্ছ ,

এখন দেখ তোমার রাজনীতির কেমন করে পাচায় বাশ দেই।  
ইমাম  গাজ্জালি (রহ) এর কিতাব (ইউইয়ায়ে উলুমুদ্দীন ) এর ৩ য়  খন্ডের ১৪২ নং পৃষ্টা তে লিখেছেন যে আমার কাছে ইযিদ ইবনে জাবের ও তার কাছে আব্দুর রেহমান ইবনে ওমর আনসারী (রা) বর্ননা করেছেন যে হজরত ফারুকে আজোম (রা) জৈনিক আনসারী সাহাবীকে যাকাত আদায়ের কাজে নিযুক্ত করলেন ও বললেন যে তুমি এই কাজে জিহাদ কারী রূপে সওয়াব পাবে।  কয়েকদিন পর দেখলেন যে সে কাজে যোগদান  করেনি।  তো ওমরে ফারুক (রা) তাকে জিগ্গেস করলেন তুমি কাজে যোগদান করনি কেন ? তোমার জানা নাই তুমি এই কাজে জিহাদ্কারী রূপে সওয়াব পাবে ? আনসারী সাহাবী জবাব দিলেন সাহস পাই না।  ফারুকে আজোম বললেন কেন ? সে জবাব দিল আমি সুনেছি যে বেক্তি মুসলমানদের কোনো কাজে নিযুক্ত হবে কিয়ামতের দিন তাকে ঘাড়ে হাত বাধা অবস্থায় উপস্থিত করা হবে।  এক মাত্র নেয় বিচার ছাড়া কোনো কিছু তার হাত খুলতে পারবে না।  এর পর তাকে পুলসিরাতের উপর খাড়া করা হবে আর পুল এমন ভাবে নারা দিবে যে তার গ্রন্থী সমূহ আপন স্থান থেকে সরে যাবে। এর পর আবার পুন অবস্থায় ফিরে আসবে এর পর তার বিচার সুরু হবে।  আর যদি সে পাপী হয় তা হলে পুল সেখানেই দ্বিখন্ডিত হয়ে সে জাহান্নামে পতিত হবে ৭০ বছরের পথের নিচে।  ফারুকে আজোম বলেন তুমি এই হাদিস কার কাছ থেকে সুনেছ ? তিনি জবাব দেন যে আমি আবু যর  ও সালমান ফারেসী (রা) এর কাছ থেকে সুনেছি। ফারুকে আজোম আবু যর  ও সালমান ফারেসী (রা) কে ডেকে পাঠান ও এই হাদিসের বিসয় জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন যে নিস্সন্দেহে আমরা রাসুল (সা ;) এর মুখ থেকে এই হাদিস সুনেছি।  তখন ফারুকে আজোম বলেন শাষন কার্যে এত অনিস্ট থাকলে এ কাজ কে করবে ? আবু যর (রা) বলেন সেই করবে এ কাজ যার নাক আল্লাহ তায়ালা কেটে দেন আর গন্ড মাটিতে মিশিয়ে দেন।  আওজাজি বলেন এ পর্যন্ত  সুনে মনসুর নাকে  রুমাল দিয়ে কাদতে সুরু করেন আর এত কাদলো যে আমাকে ও কাদিয়ে দিল। আমি বললাম হে আমিরুল মোমেনিন আপনার মিতাম্হ আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্তালিব রাসুলুল্লাহ (স) এর কাছে মক্কা ,তায়েফ অথবা ইয়েমেনের শাসন ক্ষমতা চেয়েছিলেন। তখন তিনি এরশাদ করেন যে চাচাজান যদি আপনি নিজেকে কষ্ট থেকে দুরে রাখেন তবে ইটা সেই রাজত্ব থেকে উত্তম যা আপনি বেষ্টন করতে পারবেন না।  পিত্রব্বের হিতাকাংখেই তিনি এমন কথা বলেছিলেন।  (ইউইয়ায়ে উলুমুদ্দীন ৩ খ ১৪২-১৪৩ নং পৃষ্টা।  
এখন আমার কথা হচ্ছে যে উক্ত হাদিসে একজন আনসারী সাহাবী মুসলমানের একটা সামান্য দায়িত্ব নিতে সাহস পান নাই আল্লাহ পাকের ভয়ে।  আর যখন ওমর ফারুক বলেন শাসন কাযে এত অনিস্ট থাকলে কে করবে এই কাজ ? তখন আবু যার (রা) বলেন যার নাক আল্লাহ কেটে দিয়েছেন আর গন্ড মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছেন। এমন লোক এই কাজ করবে।  আচ্ছা যার নাক নাই তার কি সরম আছে ? আর যার গন্ড মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছেন আল্লাহ পাক তার কথার দাম আছে ? আর এমন লোকদের দিয়ে আমাদের কি উপকার হতে পারে ? আর জামাতিরা পাগল হয়ে গেছে শাসন কার্যে যেতে।  এখন কিছু জামাতি বলতে পারে শেখ হাসিনা আর খালেদা জিয়া এরা কি ভালো ? আমরা তো ওদের চেতে ভালো আছি।  একটু হলে ও ধর্মের কথা বলি।  ওরা তো তা ও বলে না।  
জবাব হচ্ছে যে তাদের মাঝে না আছে হায়া আর না আছে সরম। তারা রাজনীতি করে কিন্তু ধর্মের নীতির বুলি ঝাড়ে না।  তারা ধর্মের কথা বলে মানুষের ইমোসনাল বিসয় টানা টানি করে না। কিন্তু তোমরা এতই জঘন্য যে ওদের সকল দোষ তো তোমাদের মাঝে আগে থেকেই আছে তার ওপর তোমরা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করো। তোমরা ধর্ম বেব্শায়ী। তোমরা কোথায় কথায় কোরানের আয়াত দাও। কিন্তু হাদিসে নবী পাক যে ওনার চাচা কে শাসন কাজ থেকে দুরে রাখলেন সেটা তোমরা দেখো না।  

তোমাদের অবস্থা খারেজি দের মত। কয়েকটা আয়াতের অপব্র্ক্ষা করে খালি ঘেব ঘেব কর। তোমরা হাদিস দেখ না। আর শোন সবাই জামাতিরা। তোমাদের মাঝে সামান্য ইলম ও নাই তো ধর্মীয় রাজনীতির কথা বল ? এখনো সময় আছে বুঝে সুনে পথ চল। আর জারা মনে মনে জামাত কে সাপোর্ট করো তাদের কে বলছি সাবধান হয়ে যাও এই খারেজি জামাতিদের কাছ থেকে। সব শেষে একটা সায়ের দুয়ে শেষ করতে চাই 
হাম হেয় সুন্নি ডরতে নেহি 
শের হেয় হাম ,ঘাস চড়তে নেহি 
কিছিকা  হিম্মত হেয় !!! 
তো টাকরায় হামছে 
হাম জিন্দা হেয় ওলি ও কা দমছে 
বাংলা ;- আমরা সুন্নি , ডরাই না 
বাঘ আমরা ,ঘাস খাইনা 
কারো হিম্মত থাকলে টক্কর নিক আমাদের সাথে 
আমরা বেছে আছি ওলি আওলিয়া দের সহবতে।  
জামাতিরা যদি সমজদার হয় তা হলে আশা করব এমন পোস্ট আর পোস্ট করবে না 

সোহেল রানা 

Shariat o tarikat ka talajum

চার ইমামের মতে মুরিদ হুয়ার বিসয় পর্ব ৪।  হজরত ইমাম তাহাবি (রহ) নিজে হানাফি ছিলেন ও শীয় কিতাব তহবি সরিফে ইমাম আবু হানিফা (রহ)  পরিচিতি দিতে গিয়ে লিখেন যে ;-হজরত ইমামে আবু হানিফা (রহ) মুজতাহিদ ইমামগণের সর্বপ্রথম ও বড় ইমাম ছিলেন।  তিনি গভীর জ্ঞান ও সর্বোচ্চ মর্যাদার অধিকারী ছিলেন। তার বিসয় নবী পাক (সা :) এর ভবিষৎ বাণী ছিল যে ইলম যদি সুরাইয়া তারকার কাছে ও থাকে তবু তিনি হাসিল করবেন।  সেই সৌভাগ্য তিনি হাসিল করেছিলেন।  তিনি উম্মতে মোহাম্মদীর জন্যগর্ব সরূপ ও সুন্নাতের প্রসার কারী চিল্দ্ন। তিনি সমস্ত মুহাদ্দিস ও ফকিহ্গনের মাথার মুকুট ছিলেন।  তিনি দিন্দার পীর ও মাসায়েখ্গনের মহান বেক্তিত্ব ছিলেন।  তিনি তাবেইগনের যুগ থেকে কিয়ামত পর্যন্ত আমাদের ও সকল মুসলমানের ইমাম ছিলেন।  এবং তিনি একজন সুফী ও পীর ছিলেন ও কুফা বাসী তাবেই ছিলেন। (তাহাবী সরিফ ১খ ৭ পৃষ্টা )

জাকারিয়া সাহেব উক্ত কথা গুলো তুলে ধরে তার কিতাব (শরীয়াত ও তরিকত ক তালাজুম ) এর ১৫ নং পৃষ্টা তে লিখেছেন যে তাহাবি (রহ) হানাফি হওয়ার কারণে হানাফি ফিকাহ মোতাবেক অনেক কিতাব লিখেন। আর কিতাবের ভূমিকায় পরিচয় দিতে গিয়ে জৈনিক আলেম বলেন যে ইমাম আবু হানিফা (রহ) তিনি বাতেনি জগতের পির ও শায়েখ  ছিলেন। তিনি কিয়ামত পর্যন্ত মানুষের মধে জাহেরী ও বাতেনি ইলমের  মনোব্বর হয়েগেছেন ও থাকবেন।  কেননা ওহীর ইলম হল বাতেনি ইলম যা আল্লাহ তালা জিব্রাইল (আ ;) এর সিনার মধ্যে ও জিবরাইল (আ ) এর আইনার মধ থকে নবী পাকের সিনার মধে ঢেলে দেন।  যা কিতাব বা খাতা কলমে পরে হয়না।  আর এই ইলম যে হাসিল করতে পারেন তারাই সফলকাম হন দুনিয়া ও আখেরাতে।  এই সকল লোকদের কে হক্কানী আলেম ,পীর , মাশায়েখ , ও বুজুর্গগণ বলা হয়।  ইসলামের প্রথম যুগের মুজতাহিদ এমাম গণ ও বাতেনি ইলম হাসিলের কারণে জাহেরী ও বাতেনি ইলমের এমাম হয়ে আছেন আমাদের জন্য।   আমরা বাতেনি ইলম হাসিল করা ছেড়ে দিয়ে জাহেরী ইলম হাসিল করাকে যথেষ্ট মনে করে নিয়েছি ও পির মাসায়েখ্ গনের বিরুদ্ধে ও হক্কানী আলেমদের বিরুদ্ধে অজ্ঞ ফতোয়া দিয়ে রেখেছি।  (শরীয়াত ও তরিকতকা তালাজুম ) পৃষ্টা ১৫-১৬।  

জাকারিয়া সাহেব এই খানে আরো একটা হাদিস বর্ণনা করেছেন যে :- হজরত আনাস (রা) বলেন যে বাতেনি ইলমের অধিকারী পির ও মাশায়েখ গনকে খারাপ বল না।  কেন না তাদের চরিত্র নবী গনের চরিত্রের মত হয়ে থাকে এবং তাদের পোশাক ও নবী গনের পোশাকের মত হয়ে থাকে।  (কাশফুল'খফা ও মুজিলুল ইল্বাস ২ খ ৩৫১ পৃষ্টা।  ) 

জাকারিয়া সাহেব উক্ত কিতাবের ১৬ নং পৃষ্টাতে আরো লিখেছেন যে ;-হজরত ইমাম  শাফেয়ী (রহ) বলেন যে আমি বাতেনি ইলমের অধিকারী পীর মাসায়েখ্ ও বুজুর্গ গনের খেদমতে গিয়ে অতি উত্তম ২টা  জিনিস  শিখেছি (১) সময় হলো তলোয়ার। তা দ্বারা যদি তুমি না কাট  তা হলে সে তোমাকে কেটে ফেলে দিবে।  (২) তোমরা নফস কে যদি নেক কাজে না লাগয়ে দাও তা হলে সে তোমাকে বাতেল কাজে লাগিয়ে দিবে।  (অলামাগনের নিকট সময়ের মুল্য ২৫ পৃষ্টা ) 
এই কথার বেক্খাতে জাকারিয়া সাহেব লিখেছেন যে এমাম শাফেয়ী (রহ) অনেক বড় পির ও শায়েখ ও বাতেনি ইলমের ঈমাম ও বুজুর্গ ছিলেন।  কেন না তার অপরের কোথায় প্রমানিত হয় কে তিনি কোনো পীরের কাছে মুরিদ হয়ে শায়েখের সহ্বতে অনেক দিন অতিবাহিত করেছেন ও সেখান থেকে আসল ইমান সহ দ্বীনের অতি অত্তুম বিসয় সমুহ অহিখা করে তিনি এত বড় পীর ,শায়েখ ,বুযুর্গানে দ্বীন এর পাশা পাশি এখন মুজতাহিদ ইমামে পরিনত হতে পেরেচিলেন।  প্রসিদ্ধ চার ইমামি পীর ছিলেন ও তারা বাতেনি ইলমে পারদির্শী হওয়ার পর জাহেরী ইলম ও ফেকাহ শাস্ত্র নিয়ে কথা বলেছেন।( শরীয়াত ও তরিকত কা তালাজুম ) ১৭ নং পৃষ্টা 

আরে ও দেওবিন্দী ও !!!!!!! তোমরা আমাদের কে পির পুজারী বল ভন্ড  বল ? দেখো তোমাদের অকাবের্গন কত তাগাদা দিয়েছে মুরিদ হওয়ার বিসয় !!!! তবু তোমরা কথা শোন না।  দিন দিন ইসলাম কে বিকৃত করা হচ্ছে তোমাদের কাজ।  তোমাদের সকল অকাবেরের পির ছিল। তোমাদের একটার ও পির নাই। আর তোমাদের আলেম রশিদ আহমাদ গান্গ্গুহী তার কিতাব (মহমুদুস  সুলুক ) ৫২ নং পৃষ্টা তে লিখেছেন যে (যার পির নাই তার পির সয়তান ) . এখন বল তোমাদের তেতুল সফির পীর নাই ! তো তার পির কে ?  তোমাদের সকল বেদাতি ভন্ড তাবলিগীদের পির নাই !!! তো কে তাদের পির ? নবী পাকের হাদিস এ সয়তানের সিং এর বিসয় বলা আছে যে এদের কথায় কোরানের আয়াত ঝরবে কিন্তু করনের ইলম তাদের গল্গন্দের নিচে যাবে না ও এদের ভিতর থেকে ইলম এমন ভাবে বের হয়ে যাবে যেমন তা তীরের সামনে থেকে শিকার বেরিয়ে যায় এবং একটার পর একটা দলের সৃষ্টি হবে ও শেষের দলটি দাজ্জাল এর সাথে গিয়ে মিলিত হবে।  তোমরা কি সত্যি দাজ্জালের দিকে যাচ্ছ ? তোমাদের আকাবেরের কথা মান্য কর।  তাতেই তোমাদের জন্য উত্তম নিহিত আছে। চলবে 

বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০১৪

Love

দেখ মুঝে পেহচান আজ
কন থা তেরা কন হু মে আজ ?
জিসে তুম কেহতে থে বাওয়াফা
জিসে তুম লিখতে থে  আসনা
মে ওহি হু সোহেল মুব্তালা
তুমে ইয়াদ হো কেয়া না হো
মুঝে তো ইয়াদ হেয় জারা জারা

বাংলা ;- দেখ আমাকে চিন কি আজ
কে ছিলাম আমি , কে আমি তর আজ
যারে বলতে তুমি আপন লোক
যারে লিখতে তুমি মনের কথা
আমি ওই সোহেল , তর প্রেমের পাগল
তোর  মনে আছে ! কি মনে নাই ?
আমার তো মনে আছে অনেক কিছু


মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০১৪

Sonar sopno

ইতল বেতল ফুলের বনে ফুল ঝুর ঝুর করে
দেখে এলাম এক মেয়েরে রশিদ মিয়ার ঘরে
ধানের আগায় ধানের ছরা , তাহার পরে টিয়া
আমার প্রিয়ার গায়ের ঝলক সেই না রং নিয়া
দুর্বা বনে রাখলে তারে , দুর্বাতে যায় মিশে
মেঘের ঘাটে সুয়ে দিলে , খুজি পাইনা দিশে
লাউয়ের ডগায় লাউয়ের পাতা , রৌদ্রে উনে যায়
সেই লতারি সোহাগ যেন মাখা তারই গায়
যে পথ দিয়ে যায় সে , যে পথ দিয়ে আসে
সে পথ দিয়ে মেঘ চলে যায় , বিজলি বরণ হাসে
আমি রানা তোমারে দিল না দিত
আল্লার কসম রূপ যদি তোমার গজব না হত


সোহেল রানা

Today is first day in blog

ওনেক  কষ্ট হলো আজ ব্লগ তা তৈরী করতে   আল্লাহ রাব্বুল একমিন যেন এইকষ্টের সিলা দেন আমাকে