মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০১৪

Rashid Ahmad er day

দেওবন্দী লও ঠেলা আর সামলাও এলা।  আশরাফ আলী থান্বির কিতাব (খাসায়্স উল একাবের )এর ১৪৮ নং পৃষ্টায় কারামত নং ৪৩ এ মাওলানা রশিদ আহমাদ গান্গুহির দাত ছিল না। আর যখন তিনি কোরান পরতেন তখন ঠিক কি পর্তেয়্ছেন বোঝা যেত না। তো আমি বললাম যে হজরত আপনার বয়স কত। তিনি জবাব দিলেন ৮০ / আমি বললাম দাত লাগিয়ে নিলে কি ভালো হতনা? তিনি বললেন দাত লাগালে তো লোকজন আবার ও গোস্তের টুকরা খেতে দিবে। বরং এটাই ভালো যে দাত না থাকার কারণে লোকজন দয়া করে নরম হালুয়া খেতে দেয়।
আরে দেওবন্দী তোমরা আমাদের কে হালুয়া খোর বলে ডাক তারে আমরা রাগান্নিত না। কারণ হালুয়া নবী পাক পছন্দ করতেন কিন্তু তোমাদের আলেম ও দেখি হালুয়া খায়।  একই কথা আশরাফ আলী থানবী (ইফাজাতুল ইয়োমিয়া ) পার্ট ২ পৃষ্টা ৫২ তে ও বলেছেন।
এখন মূল কথা ;- ফতোয়া রাশিদিয়া পৃষ্টা ৫৯৭ তে প্রশ্ন আসে যে জনাব আমরা তো কাউয়া খাওয়া হারাম বলে জানি। কিন্তু আপনি কাউয়া খাওয়া হালাল বলেছেন। এমন অবস্থায় আমরা যদি কাউয়া খাই তো কি আমাদের সওয়াব হবে ? না কি গোনাহ হবে ? না কি কিছুই হবে না ?
গান্গুহির জবাব :- সওয়াব হবে।

তাই তো বলি দাত সব কি ভাবে উপরে গেল ? আরে কাউয়া খেতে খেতে আর সওয়াব এর আশায় গান্গুহী সব দাত নষ্ট করে ফেলেছেন দেখি কাউয়া খেতে খেতে। তো দেওবিন্দী রা তোমরা ও কাউয়া খাওয়া সুরু কর তাতে তোমরা ফ্রি তে কাউয়া খেয়ে সওয়াব ও হাসিল করতে পারবে। আর আমাদের ও সুবিধা হবে যে তোমরা কাউয়া খাওয়া সুরু  করলে গরু ,ছাগলের মাংসের কিছু হলেও দাম কমবে। আমরা  একটু তৃপ্তি করে গরু খেতে পারব। আর তোমরা তৃপ্তি করে খেতে পারবে কাউয়া।  বা কাক।  

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন