দেওবন্দী দের কথা শুনলে হাসতে হাসতে হাসতেই থাকবেন। আর চিন্তা হবে যে কত বড় সংসার তেগী বৈরাগী। আসুন একবার মূল কথার দিকে দৃষ্টিপাত করি।
আশরাফ আলী থানভী বলেছেন ;- যখন আমরা মিত্তুবরণ করব তখন জান্নাতে প্রবেশ করব। আর জান্নাতের হুর গন আমাদের কাছে আসবে। আমরা বলব হয় আমাদের কে কোরান তেলাওয়াত করে শোনাও নয় তোমরা তোমাদের কাজ কর।
আবার বলেছেন যে একবার আমি খুব অসুস্থ হলে মিত্তু ভয়ে অনেক ভীত হয়ে যাই। সপ্নে দেখি হজরত ফাতিমা রাযিয়াল্লাহ আনহা( নবী পাকের মেয়ে ) কে দেখলাম , তিনি দু বাহু দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরেন। আর আমি সুস্থ হয়ে যাই।
(মাশায়েখ-এ-চিশতি ১২৮) (ফাজায়েলে আমল এর ফাজায়েলে সাদাকাত ২ খ ২৬৭-২৮৬ তাবলিগী কুতুব খানা থেকে প্রকাশিত )
আচ্ছা এখন দেখুন :- মোজাদ্দেদ এ দেওবন্দ আশরাফ আলী থানবী বৃদ্ধ বয়সে প্রথম স্ত্রী থাকা কালীন ওনার এক কম বয়সী মুরিদান কে বিয়ে করেন ৷ ওনার
ছোট ভাই প্রথম স্ত্রীর বুকে আঘাত হানার কারণ জানতে চেয়ে চিটি লিখেন তো থানবী জবাব দেন যে আমি এক নেক কাশ্ফের দ্বারা জানিলাম আমার ঘরে আয়েশা সিদ্দিকা এর আগমন হবে ৷
ইহা আমার নিকট প্রকাশ করা মাত্রই আমি বুজতেই পারলাম যে আমি কম বয়সী কুমারী নারীর অধিকারী হব ৷ কারণ নবী পাক যখন আয়েশা কে বিয়ে করেন তখন ওনার বয়স ছিল ৫০ আর আয়েশা ছিল অল্প বয়স্কা ৷ সেই বেপার এখানে ও ঘটবে ৷
তো আশরাফ আলী নিজের যৌন আকাংখার জন্য কম বয়সের মেয়ে কে বিয়ে করে একটা কথা জুড়ে দিয়েছেন তাও আবার উম্মুল মোমেনিন কে (নিয়ে নাউজুবিল্লাহ) আর সেই থানবী বলে কি না মরলে হুর দের কে বলব কোরান সোনাও নয়তো নিজের কাজ কর ?
অব্চচ !!!!!
কত ভালো মানুষ এই থানবী। বিয়ে করার জন্য যাতে লোকে কিছু না বলে তার জন্য উম্মুল মোমেনিন কে নিয়ে কেমন কুরুচি সম্পন্ন কথা বলল আর সে জান্নাতে গিয়ে নাকি হুরদের কে তেলাওয়াত শোনাতে বলবে নয়তো নিজেদের কাজ করতে বলবে। আগে জান্ন্তেই তো যা। এর এমন বিয়াদবির কারণে কবর খুরে কুত্তা শিয়াল মিলে থান্বির সব দেহ খেয়েছে। আর বলে জান্নাতে যাবে।
এর পর আবার বলেছে যে আমি অসুস্থ হয়ে মিত্তু ভয়ে ভীত হই।
আরে তুই মিত্তু ভয়ে ভিত কেন হবি রে ?
আর তুই মিত্তু ভয়ে ভিত হলে জান্ন্তে কে গিয়ে হুরদেরকে তেলাওয়াত শোনাতে বলবে ?
এর পর বলেছে মা ফাতিমা সপ্নে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন আর আমি সুস্থ হয়ে গেলাম।
কত বড় লুচ্চা একবার দেখে নেন। মা ফাতিমা নাকি থান্বিকে কে জড়িয়ে ধরেন ? আরে তর সপ্নে একবার মা আয়েশা বউ হয়ে আসে (নাউযুবিল্লাহ )
একবার মা ফাতিমা এসে জড়ায় ধরে ( নাউজুবিল্লাহ)
আসলে কি তর চোখে মা,মেয়ে কোনো কিছু দেখা যায় না ?
আর দেওবন্দী গণ !!! এই কি তোমাদের মোজাদ্দেদ ?
হায় রে দেওবন্দী
আর হায় রে দেওবন্দের মুজাদ্দেদ
সোহেল রানা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন