উন্মুক্ত কলম। আজকে সারা মুসলিম উম্মাহ প্রতিটা খন টেলিভিসন এর সামনে বা পত্রিকা বা অনলাইন নিউজ পেপার গুলোতে চোখ লাগিয়ে থাকে কি হচ্ছে গাজায় দেখার জন্য। কতজন মুসলিম শহিদ হলো কত টা রকেট ছুড়ল হামাস ইসরায়েল এ আর কতজন ইসরাইলি সন্য মারা গেল জানার জন্য। যদি শোনে যে আজকে একজন ইসরাইলি কুত্তা মরেছে তো তারা খুসিতে আত্মহারা হয়ে যায়। খুসি হউয়ার কথা। আমি ও খুসি। আর উদাত্ত ভাবে হামাস কে সাপোর্ট করি. আল্লাহ যেন এই জঙ্গে আমাকে কোনো ভাবে কবুল করত অনেক খুশ নসিব ওয়ালা মনে করতাম। আল্লাহ যেন আমার এই দোয়া কবুল করেন। আমীন।
পর কথা এই যে আপনাদের দেওবন্দী ও সালাফি দের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি যে আমাদের মুসলিমদের কে আপনাদের তৈরী কিছু জঙ্গি সংগঠন যেমন হরকাতুল জিহাদ,জামায়াতে মুজাহিদিন বাংলাদেশ জি ,এম ,বি। তালেবান , লস্কর এ তাইয়েবা , সিপাহ সাহাবা ,আল কায়েদা ,আই এস আই এস আরো যত নাম না জানা জঙ্গি সংগঠন আছে তাদের কে আপনারা উদাত্ত ভাবে আপনাদের সাপোর্ট দিয়ে যান। বিশেষ করে তালেবান ও আল কায়দার এত পরিমান ভক্ত ও সুভাকাঙ্খি আছেন যে আমার পোস্ট সুনে গালি ও দিতে পারেন কারন তাদের কে আমি মুজাহিদ না বলে জঙ্গি বলেছি। এখন কথা হচ্ছে যে তালেবান ও আল কায়দার অন্যতম একটা কাজ হচ্ছে যে মুসলিম রাজ্য গুলো তে মসজিদ মাদ্রাসায় নামাজের জামাত চলা অবস্থায় বা যে কোনো মুহুর্তে হামলা করা। আমার কথা যদি বিশাস না হয় তা হলে পাকিস্তান এর দিকে একটু খেয়াল করে দেখুন, মনে পরে যাবে। আর পাকিস্তান আমাদের সুন্নি দের এত বড় মারকাজ যে দেওবন্দী সমর্তিথ তালেবান ও আল কায়দার অন্যতম টার্গেট সেই গুলো জায়গা। আজকের এই সময় পাকিস্তান এর সবচেয়ে বড় যে ট্রাজেডি শায়েখ উল ইসলাম তাহের উল কাদরী সাহেব এর (মিনহাজুল কুরান ) এর হামলা। আর একটু যদি লক্ষ্য করেন বর্তমান নওয়াজ সরিফ কে যখন জালাবাতান (দেশ থেকে বের ) করে দিয়েছিল তখন কিন্তু সালাফি মতবাদের ওহাবী সরকার সৌদি আরব সরকার আশ্রয় দিয়ে ছিল. আর ওহাবী সরকার সৌদি এর মদদের কারণেই আবার ও নওয়াজ সরিফ পাকিস্তান প্রধান মন্ত্রী হতে পেরেছেন। আর সেই সৌদি ওয়াহবি সরকারের কারণেই আজ (মিনহাজুল কোরান) হামলা করা হয়েছে। কারণ মিনহাজুল কোরান এর প্রতিষ্টাতা তাহের উল কাদরী সাহেব এই সকল ওহাবী বাদী জঙ্গি বাদের বিরুদ্ধে এবং তিনি এই সকল আতংক বাদী দের কে ওয়াজেবুল কাতেল বলেছেন।
তারই পরিনামে আজ মিনহাজুল কোরান হামলার শিকার। আমার মূল কথা ইটা ও না। কিছু দিন আগে আফগানিস্তান এ মার্কিন সন্য রা যুদ্ধ করলো তালেবান ও আল কায়দার বিরুদ্ধে। আল কায়দা ও তালেবান এর বাহানা ধরে মার্কিন গণ তাবা করেছে আফগানি দ্বীনি মুসলিম ভাইদের কে। আজ পর্যন্ত সেই যুদ্ধ থামানো সম্ভভ হয় নাই। আবার কিছু দিন আগের কথা। মার্কিন গণ সিরিয়া তে হামলার পায়তারা করছিল একটা বাহানা যে কেমিকাল বোম্ব বেবহার করেছেন বাসার আল আসাদ সরকার। আর একই সাথে আল কায়দা ও যুদ্ধ করতে ছিল বাসার সরকারের বিরুদ্ধে। আর আল কায়দার হাতে যে সকল অস্ত্র তা সব মার্কিনদের দেয়া। মার্কিনি দের দাবি কেমিকাল বোম্ব বেবহার করেছেন জনগনের বিরুদ্ধে। আর আল কায়দার দাবি ছিল বাশার আল আসাদ সরকার ইসলামিক সরকার না। তার পতন এর এর দাবি। লক্ষ করুন মার্কিনরা ও চায় বাসার সরকারের পতন আর আল কায়দা ও চায়।
আর এখন গাজা তে আমাদের হাজার হাজার মুসলিম ভাই শহিদ হচ্ছে। কোথায় আল কায়দা ? কোথায় তালেবান ? কোথায় লস্কর এ তাইয়েবা ? কোথায় সিপাহ সাহাবা ? এরা কি সুধু মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারেন ? নাকি এরাই মূল ইহুদিদের দালাল ?
এরা তো বলে কখনো পাকিস্তান সরকারের পতন , কখনো বাশার সরকারের পতন, কখনো ইয়েমেন এর পতন। কিন্তু এদের মধ্যে থেকে আজ পর্যন্ত সুনলাম না যে এরা ইহুদি বাদীদের বিরুদ্দেঃ একবার একটা বিবৃতি দিয়েছে। আল হাম্দুল্লিল্হা , যে সেই সকল হামাস এর মর্দে মুজাহিদ ভাই গণ নিজের সিনা আগায় দিয়ে ইহুদিদের মোকাবেলা করছেন। দেওবন্দী গণ আমাদের কে বলে তোমরা জিহাদ কে অস্বিকার কর। হা সত্য। আমরা অস্বিকার করি জিহাদের নাম আতংক বাদ কে। কিন্তু এখন যেমন যুদ্ধ চলছে গাজায় এমন যুদ্ধে আমার জীবন দিতে ও রাজি আছি।
তোমরা পর মুসলিম দের হত্যা করতে , মসজিদ শহিদ করতে , মাদ্রাসা শহিদ করতে। কিন্তু পারো না তোমরা ইহুদিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে। আমরা এমন জিহাদ এর নাম দিয়ে ফেতনা ফালাতে চাই না।
তোমরা যদি না পারো কোনো মুসলিম দের সাহায্য করতে তবে কেন মার্কিন এজেন্ট হয়ে আফগানিস্তান কে বরবাদ করে দিলে ? কেন ? এখন কেন সিরিয়া এর পিছু লেগেছ ? তোমরা ধর্মীয় জিহাদের নাম ভেঙ্গে যে খাও এখন কোথায় তোমাদের জিহাদী তত্পরতা জাল্হন গাজায় হাজার হাজার মুসলিম ভাই দের কে নিধন করা হচ্ছে, আর মসজিদ গুলো শাহিদ করা হচ্ছে। ?এগুলো কি ইহুদিদের দেয়া টাকার কারণে চোখে পর্দা পরে গেছে ?
আর বাংলাদেশ হেফাজাত এ ইসলামী এর এমন একজন লোক ইসরাইল এর বিরুদ্ধে বিবৃতি দিয়েছে যে তার জানা ও নাই বাংলাদেশে এর সাথে ইসরাইল এর কোনো প্রকার কুটনৈতিক সম্পর্ক নাই। আর তিনি বলেছেন যে ইসরাইল এর দুতাবাস ঘেরাও করবে। তার মানে তাদের কে মারতে চায় না। তাদের কে ধমকি দিতে চায়। আর বাংলাদেশে যদি এখন এই মুহুর্তে কোনো খানে এল্হন ইহুদি ও পাওয়া যায় তো আমার মনে হয়না যে সাধারণ মানুষ তাকে ছেড়ে দিবে !!! আর হেফাজাত দেয় হুমকি। তাদের ঈমানী জোর ও দেকা যাচ্ছে কত বেশি।
তোমাদের কে দিয়ে এটাই হবে সুধু নিজের দেশে ইহুদি দের এজেন্ট হয়ে মুসলিমদের কে হত্যা করতে ও অশান্তি সৃষ্টি করতে। আমাদের দেশে ও মার্কিন গণ হামলা করতে পারে।
সোহেল রানা
পর কথা এই যে আপনাদের দেওবন্দী ও সালাফি দের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি যে আমাদের মুসলিমদের কে আপনাদের তৈরী কিছু জঙ্গি সংগঠন যেমন হরকাতুল জিহাদ,জামায়াতে মুজাহিদিন বাংলাদেশ জি ,এম ,বি। তালেবান , লস্কর এ তাইয়েবা , সিপাহ সাহাবা ,আল কায়েদা ,আই এস আই এস আরো যত নাম না জানা জঙ্গি সংগঠন আছে তাদের কে আপনারা উদাত্ত ভাবে আপনাদের সাপোর্ট দিয়ে যান। বিশেষ করে তালেবান ও আল কায়দার এত পরিমান ভক্ত ও সুভাকাঙ্খি আছেন যে আমার পোস্ট সুনে গালি ও দিতে পারেন কারন তাদের কে আমি মুজাহিদ না বলে জঙ্গি বলেছি। এখন কথা হচ্ছে যে তালেবান ও আল কায়দার অন্যতম একটা কাজ হচ্ছে যে মুসলিম রাজ্য গুলো তে মসজিদ মাদ্রাসায় নামাজের জামাত চলা অবস্থায় বা যে কোনো মুহুর্তে হামলা করা। আমার কথা যদি বিশাস না হয় তা হলে পাকিস্তান এর দিকে একটু খেয়াল করে দেখুন, মনে পরে যাবে। আর পাকিস্তান আমাদের সুন্নি দের এত বড় মারকাজ যে দেওবন্দী সমর্তিথ তালেবান ও আল কায়দার অন্যতম টার্গেট সেই গুলো জায়গা। আজকের এই সময় পাকিস্তান এর সবচেয়ে বড় যে ট্রাজেডি শায়েখ উল ইসলাম তাহের উল কাদরী সাহেব এর (মিনহাজুল কুরান ) এর হামলা। আর একটু যদি লক্ষ্য করেন বর্তমান নওয়াজ সরিফ কে যখন জালাবাতান (দেশ থেকে বের ) করে দিয়েছিল তখন কিন্তু সালাফি মতবাদের ওহাবী সরকার সৌদি আরব সরকার আশ্রয় দিয়ে ছিল. আর ওহাবী সরকার সৌদি এর মদদের কারণেই আবার ও নওয়াজ সরিফ পাকিস্তান প্রধান মন্ত্রী হতে পেরেছেন। আর সেই সৌদি ওয়াহবি সরকারের কারণেই আজ (মিনহাজুল কোরান) হামলা করা হয়েছে। কারণ মিনহাজুল কোরান এর প্রতিষ্টাতা তাহের উল কাদরী সাহেব এই সকল ওহাবী বাদী জঙ্গি বাদের বিরুদ্ধে এবং তিনি এই সকল আতংক বাদী দের কে ওয়াজেবুল কাতেল বলেছেন।
তারই পরিনামে আজ মিনহাজুল কোরান হামলার শিকার। আমার মূল কথা ইটা ও না। কিছু দিন আগে আফগানিস্তান এ মার্কিন সন্য রা যুদ্ধ করলো তালেবান ও আল কায়দার বিরুদ্ধে। আল কায়দা ও তালেবান এর বাহানা ধরে মার্কিন গণ তাবা করেছে আফগানি দ্বীনি মুসলিম ভাইদের কে। আজ পর্যন্ত সেই যুদ্ধ থামানো সম্ভভ হয় নাই। আবার কিছু দিন আগের কথা। মার্কিন গণ সিরিয়া তে হামলার পায়তারা করছিল একটা বাহানা যে কেমিকাল বোম্ব বেবহার করেছেন বাসার আল আসাদ সরকার। আর একই সাথে আল কায়দা ও যুদ্ধ করতে ছিল বাসার সরকারের বিরুদ্ধে। আর আল কায়দার হাতে যে সকল অস্ত্র তা সব মার্কিনদের দেয়া। মার্কিনি দের দাবি কেমিকাল বোম্ব বেবহার করেছেন জনগনের বিরুদ্ধে। আর আল কায়দার দাবি ছিল বাশার আল আসাদ সরকার ইসলামিক সরকার না। তার পতন এর এর দাবি। লক্ষ করুন মার্কিনরা ও চায় বাসার সরকারের পতন আর আল কায়দা ও চায়।
আর এখন গাজা তে আমাদের হাজার হাজার মুসলিম ভাই শহিদ হচ্ছে। কোথায় আল কায়দা ? কোথায় তালেবান ? কোথায় লস্কর এ তাইয়েবা ? কোথায় সিপাহ সাহাবা ? এরা কি সুধু মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারেন ? নাকি এরাই মূল ইহুদিদের দালাল ?
এরা তো বলে কখনো পাকিস্তান সরকারের পতন , কখনো বাশার সরকারের পতন, কখনো ইয়েমেন এর পতন। কিন্তু এদের মধ্যে থেকে আজ পর্যন্ত সুনলাম না যে এরা ইহুদি বাদীদের বিরুদ্দেঃ একবার একটা বিবৃতি দিয়েছে। আল হাম্দুল্লিল্হা , যে সেই সকল হামাস এর মর্দে মুজাহিদ ভাই গণ নিজের সিনা আগায় দিয়ে ইহুদিদের মোকাবেলা করছেন। দেওবন্দী গণ আমাদের কে বলে তোমরা জিহাদ কে অস্বিকার কর। হা সত্য। আমরা অস্বিকার করি জিহাদের নাম আতংক বাদ কে। কিন্তু এখন যেমন যুদ্ধ চলছে গাজায় এমন যুদ্ধে আমার জীবন দিতে ও রাজি আছি।
তোমরা পর মুসলিম দের হত্যা করতে , মসজিদ শহিদ করতে , মাদ্রাসা শহিদ করতে। কিন্তু পারো না তোমরা ইহুদিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে। আমরা এমন জিহাদ এর নাম দিয়ে ফেতনা ফালাতে চাই না।
তোমরা যদি না পারো কোনো মুসলিম দের সাহায্য করতে তবে কেন মার্কিন এজেন্ট হয়ে আফগানিস্তান কে বরবাদ করে দিলে ? কেন ? এখন কেন সিরিয়া এর পিছু লেগেছ ? তোমরা ধর্মীয় জিহাদের নাম ভেঙ্গে যে খাও এখন কোথায় তোমাদের জিহাদী তত্পরতা জাল্হন গাজায় হাজার হাজার মুসলিম ভাই দের কে নিধন করা হচ্ছে, আর মসজিদ গুলো শাহিদ করা হচ্ছে। ?এগুলো কি ইহুদিদের দেয়া টাকার কারণে চোখে পর্দা পরে গেছে ?
আর বাংলাদেশ হেফাজাত এ ইসলামী এর এমন একজন লোক ইসরাইল এর বিরুদ্ধে বিবৃতি দিয়েছে যে তার জানা ও নাই বাংলাদেশে এর সাথে ইসরাইল এর কোনো প্রকার কুটনৈতিক সম্পর্ক নাই। আর তিনি বলেছেন যে ইসরাইল এর দুতাবাস ঘেরাও করবে। তার মানে তাদের কে মারতে চায় না। তাদের কে ধমকি দিতে চায়। আর বাংলাদেশে যদি এখন এই মুহুর্তে কোনো খানে এল্হন ইহুদি ও পাওয়া যায় তো আমার মনে হয়না যে সাধারণ মানুষ তাকে ছেড়ে দিবে !!! আর হেফাজাত দেয় হুমকি। তাদের ঈমানী জোর ও দেকা যাচ্ছে কত বেশি।
তোমাদের কে দিয়ে এটাই হবে সুধু নিজের দেশে ইহুদি দের এজেন্ট হয়ে মুসলিমদের কে হত্যা করতে ও অশান্তি সৃষ্টি করতে। আমাদের দেশে ও মার্কিন গণ হামলা করতে পারে।
সোহেল রানা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন