বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৪

About Hajir najir fajayele amol

দেওবন্দী দের কিতাব ফাজায়েলে আমল এর ফাজায়েলে হজ্জ অধ্যায় ২৯৮ পৃষ্টার ১৬ নং কাহিনীতে উল্লেখ করেছেন যে :- চহল বিন আব্দুল্লাহ বলেন আব্দুল্লাহ বিন সালেহ নামে একজন বুজুর্গ দীর্ঘদিন মক্কা শরীফে অবস্তান করছিলেন। আমি বললাম আপনি এত দীর্ঘ দিন এই খানে কেন অবস্থান করতেছেন ? তিনি বললেন   যে কেন এই সহরে অবস্থান করব না ? এই সহরে এত রহমত এর বর্ষণ হয় দুনিয়ার কথাও এত রহমত হয়না। এই খানে পেতি জুমার দিন এমন কোনো কামেল ওলি  নাই যে প্রতি জুমার রাতে এই খানে আসেন না।  এই খানে এমন অনেক কিছু ঘটে যে  ওয়ালারা ও বিশাস করতে চায় না।  চহল বিন আব্দুল্লাহ আল্লাহর কসম দিয়ে বললেন যে এমন কিছু ঘটনা আমাকে শোনান। তখন আব্দুল্লাহ বিন সাল্ব্হ বললেন যে আমি একবার কাবা ঘর তাওয়াফ করছিলাম তখন এক বুজুর্গের হাত থেকে মাংসের গন্ধ অনুভূত হল।  আমি জিগ্গেস করলাম আপনি মনে হয় মাংশ দিয়ে খানা খেয়েছেন।  তাই আপনার হাত থেকে মাংসের তরকারির গন্ধ আসতেছে।  লোকটি বলল না। আমি ৭ দিন ধরে খানা খাইনাই।   আমি আসলে আমার মা কে খানা খাওয়ায়ে ফজর এর নামাজ পড়ার জন্য তারা তারি এসেছি।  আব্দুল্লাহ বিন সালেহ বলেন যেখান থেকে তিনি এসেছিলেন সেখান থেকে মক্কার দুরত্ব ২৭০০ মাইল। এর পর আব্দুল্লাহ বিন সালেহ চহল বিন আব্দুল্লাহ কে জিগ্গেস করলেন যে তোমার কি বিশ্বাস হয়েছে।? উত্তরে চহল বিন আব্দুল্লাহ বলেন জী হা :

এখন আমার কথা হচ্ছে যে বর্তমান দেওভুত গণ আমার জবাব দিবে যে একজন কামেল অলী যদি ফজরের নামাজ পরার জন্য ২৭০০ মাইল দুরুত্ব কিছু পলক এর মধ্যে পার করতে পারেন , তা হলে যে খানে আমার নবীর দরুদ পরা হয় আমার নবী সেই দরুদ পাঠের স্থানে কি হাজির হতে পারেন না ? আমরা নবী পাক এর ইজ্জাত করে কিয়াম করি।  ওনার পেতি বসে সালাম প্রেরণ বে আদবী হবে মনে করা ওনার ইজ্জাত এর খাতির সবাই খাড়া হয়ে সালাম প্রেরণ করি।  তো জলন কেন হয় ? নবীর প্রতি সালাম প্রেরণ করলে নবী পাক কি তাসরিফ বিয়ে আসতে অক্ষম ? একজন নবী পাক এর আশেক যাদি ২৭০০ মাইল পারি দেয়ার ক্ষমতা রাখে তো আমার নবী তো মুহুর্তে ওনার আসেকের জন্য ২৭ হাজার মাইল ও পারি দিতে সক্ষম।  নাকি তোমাদের ফাজায়েলে আমল এর ওই বুজুর্গের কোথায় তোমাদের বিশ্বাস আছে , কিন্তু ওই বুজুর্গের নবীর প্রতি নাই ?

আসলেই তোমরা গুস্তাক-এ-রাসুলে পাক সল্লেল্লাহু আলাই হে ওয়া সালাম  

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন