Tarikay mohammadia history 1
আমি সোহেল রানা আজ থেকে বালাকোটি দের পরদা খোলা সুরু করলাম ৷ তাদের সাথে আমার কোন জাতি দুশমনি নাই ৷কিনতু শরিয়ত আমাকে মজবুর করছে তাদের বিষয় কিছু পোষট করতে
(1)৷শরিয়ত আমাদের কে শিখিয়েছে যে কোন অননায় দেখবে তখন হাতে না পারলে মুখে, মুখে না পারলে অনতর দিয়ে রোখতে চেষটা করবে ৷
(2) অপর হাদিস যে লোক নেয় করার বা বলার সময় নিরব থাকে সে বোবা শয়তান ৷
আমি কারনে সুরু করলাম ৷অনেক হুমকি ধমকি কাল রাতে শোনা হয় গেছে আমার৷ এমন কি আগুন থেকে দাবানল পরজনতো ৷তাকে ও বলছি দলিল দিয়ে কথা বললে মনে হয় হক বের হয়ে আসবে ৷
Lসায়েদ আহমাদ সাহেব ছেলে বেলা তে আমির খান এর ফৌজ বাহিনী তে যোগ দেন ও ১৮১৭ সালে আমির খান এর ফৌজ বাহিনী ভেঙ্গে দেয়া হলে তিনি দিল্লি গমন করেন
তিনি সুবিধা জনক কোন পোষঠ এ ছিলেন বলে মনে হয় না ৷ তিনি দিললি চলে যান ও আবদুল আজিজ মুহাদদেস এ দেহলবি এর কাছে কয়েক বছর থাকেন ও আজিজ সাহেব এর ভাইপো সাহ ইসমাইল ও তার জামাতা মৌলভি আবদুল হাই এর সাথে ভালো সমপরকো গরে তোলেন ৷
আবদুল আজিজ সাহেব ওনার ওফাত এর আগে সায়েদ আহমাদ কে ওনার স্থলাভিষিক্ত করে যান ৷ কিছু দিন এর মধে তিনি কি যে সপনে পান তাহা উপর ওয়ালা বেহতার জানেন আর লোকদের বায়েত করানো সুরু করেন ৷তার first মুরিদ হন মহা পনডিত শাহ ইসমাইল ও আবদুল হাই লখনোভি ৷আর বায়আত নেন এক নতুন নিয়ম করো আওর মোহামমাদি তরিকায় ৷ কিনতু তিনি এর আগে কাদেরিয়া ,চিশতিয়া,নককশবনদি,মুজাদদেদি তরিকায় বায়আয়াত হয়েছিলেন ও এজাজাত ও পেয়েছিলেন আবদুল আজিজ মুহাদদেস এ দেহলবি সাহেব এর কাছ থেকে ৷ কিনতু তিনি কেন মোহামমাদি নামে নতুন তরিকায় লোকদের কে বায়আত করান ? তিনি কি আরও কারো কাছে বায়আত হয়ে এজাজাত পেয়েছিলেন ? না কি কোন শায়খ ছারা নিজে নিজে এক তরিকার পয়দা করলেন ?
চলবে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন