Saiyed ahamd er Belayat a aoliya কালকের পোস্ট ছিল আব্দুল আজিজ সাহেব কেবলা এর দয়া বেলায়াত এ আওউলিয়া ও আম্বিয়া এর বিসয় ৷ তারা কেউ আমার জবাব দেন নাই ৷ এতে প্রমান হয় যে আমি মিথ্যা বলি নাই ও তাদের কাছে ও আমার যুক্তি খন্ডন এর কোনো প্রমান নাই৷
সায়েদ আহাম্মক কে অনেকে মুজাদ্দেদ বলে বেড়ায় ৷ আজ দেখি তিনি কি আর কে ছিলেন ৷ মুজাদ্দেদর গণ আসবেন ইটা অনেক হাদিস থেকে প্রমানিত এই বিসয় যেতে চাই না ৷
কিন্তু মুজাদ্দেদ কাজ হছে তারা ইসলামের অনেক মৃত প্রায় হুকুম আহকাম পুনরায় লিখন ফতোয়া ওয়াজ নসিহত এর মধ্যমে পুনরায় চালু করবেন ও
ইসলামের মাঝে যে সকল কু সংস্কার আছে সে গুলো সংসদন করবেন ৷ যদি তিনি এমন কিছু করে থাকেন ইংরেজ দের দালালি ছাড়া আর মুসলিম রাজ্যে হস্তক্ষেপ ছাড়া তো প্রমান দেয়ার অনুরোধ রইলো ৷
তিনি ২ টা কাজ করেছেন
1 . নিজে এক বিধবার আশেক হয় বিয়ে করেচেন ও নিজের ৮০ বছর এর বিধবা বোন্ কে বিয়ে দিয়েছেন ও ওনেক বিধবার বেক্তিগত বিসয় নিয়ে হস্ত ক্ষেপ করেছেন. কিতাব( দেওবন্দ আন্দোলন ) পেজ নং ১০২ স্ক্রিন শুট আছে জার লাগবে দিয়ে দিব ৷
২৷ ১৮২২ সালে সায়েদ সেব হজ করতে যায় ১৮২৩ এর শেষ দিকে ( ওহাবী দীক্ষায়) দীক্ষিত হয়ে আসে সোয়াত , ইয়ুসুফ যাই কাবুল কান্দাহার প্রভতি এলাকায় মুসলিমদের কে মুশরিক কোবর পুজারী করা যুদ্ধে ( অনার মনপুত ) রাজি হত না তাদের কে কাফের ও মুসলিম রাজা দের কে মুনাফেক ও তাদের ওপর হামলা জায়েজ ও তাদের মালামাল ও সমপদ গনিমত বলে ঘোসনা করে ৷ এতে হাজার হাজার মুসলিম- সুন্নি মুসলিম দের শাহিদ করে বাচা দের কে ইতিম করে৷(ওহাবী আন্দোলন পেজ নং১৬-১৭)
তারা কি মুজাদ্দেদ ছিলেন এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন সেই সময় এর মৌলানা আব্দুল হাই লোখ্নভি তাদেরই ওহাবী ও দেওবন্দী আল হাদিস ও হানাফিদের ওলামা :তার রচিত ( মজ্মুয়ায় ফতোয়া) এর ২ খন্ড ২৫১ এর পৃষ্টা তে বলেছেন সায়েদ আহাম্মক ও শাহ ইসমাইল দেব্লোবি কখনই মুজাদ্দেদ ছিলেন না৷ কারণ মুজাদ্দেদ হুয়ার জন্য আরোপিত সর্ত তাদের মাঝে প্রকাশ পায়নি ৷
ইবন হাজার আসকালানী রচিত তার কিতাব ( আল ফোয়ানুল হুজ্জাহ ফি মান ইয়া অচ্ছুহুল্লাহ লেহাজিহিল উম্মাহ ) তে দ্বাদশ সতাব্দি পর্যন্ত মুজাদ্দেদ দের নাম ও তালিকা প্রকাশ করেন ৷ তাতে সায়েদ আহাম্মক ও শাহ ইসমাইল এর নাম গন্দ ও নাই৷
ওহাবী সম্প্রদায় এর মহান লেখক মির্জা হেরাত দেহলবী তার কিতাব(হায়াতে তেইয়েবা ) এর২৭১ নং পেজ এ বলেছেন সায়েদ সাহেব বাল্যকাল থেকে গন্ড সভাব এর ছিল আর অনি মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত তেমনি ছিলেন৷ পুরা দিন একটা কথা পড়ালে ও সমান্য কিছু মনে রাখতে পারতেন আর পর দিন তা ও তার মনে থাকত না
মুজাদ্দেদ এর অন্যতম একটা সর্ত হছে তার ১০০ সাল সময় ধরে দিনের খেদমত করে যাবেন ৷ এক সতাব্দিতেই জন্ম নিয়ে অন্য সতাব্দিয়ের শেষ পর্যন্ত তিনি কাজ করে যাবেন ৷ আপনরা তার কি দেখে মুজাদ্দেদ বলেন বলবেন কি????????
চলবে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন