তব-লিগ সমাচার :-২
:- গত কাল সময় সল্পতার কারণে পোস্ট করতে পারি নাই। যাই হোক করছি আর এমন হবে না। তব-লিগ সমাচার এর গত পর্বে মেওয়াত জনগোষ্টির ধর্মিও অবস্থা ও পরিবেশ তুলে ধরেছিলাম যে কেমন পরিবেশ থেকে এই বেদাতি তাবলিগ নামের তব-লিগ এর সুরু হয়েছিল আশা করছি অনেকে দেখেছেন। মাওলানা ইলিয়াছ সাহেবের ও কিছু ছোট বেলার কথা আপনাদের জানা প্রজন।
দেওবন্দী দের কিতাব গুলো যদি কেউ একটু সুন্দর করে নিরীক্ষণ করেন তা হলেই তারা নিজেদের কোথায় নিজেরাই জুতার মালা গলায় পরে। আপনাদের কে আর কষ্ট করার প্রয়োজন নাই।
এমনি একটি কথা হচ্ছে যে ;- ছোট বেলাতেই পরিবারের নিয়ম অনুযায়ী মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব কোরান এর হেফজ সম্পুর্ন করেন। তাদের পরিবারে হেফজুল কোরান এতই বেশি ছিল যে মসজিদের দের কাতারের মধ্যে মুয়াজ্জিন ছাড়া কোনো গায়ের এ হেফজুল কোরান ছিল না। ( সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী এর লেখা কিতাব , মাওলানা ইলিয়াছ ও তার দ্বীনি দাওয়াত পৃষ্টা ৪৯)
এবার লক্ষ্য করুন ওনাদের পরিবারের মধ্যে এত পরিমান হাফেজ ছিল বলা হয়েছে যে মসজিদের দের কাতারের মধ্যে মুয়াজ্জিন ছাড়া সব কোরান এর হাফেজ খাড়া হত। আচ্ছা ভাই মসজিদের লাইন এ কতজন লোক এক সাথে খাড়া হতে পারত ? মিনিমাম ২০ জন এক কাতারে , তা হলে দের কাতারে ৩০ জন হাফেজে কোরান ছিল। ইটা কি কোনো সাধারণ মানুষের বংশ ছিল ? নাকি রাবন এর বংশ ছিল ? হিন্দু দের ধর্মে সবচে যে বড় বংশের নাম এসেছে তা রাবণ এর বংশ। তবে সেখানে ও এত পরিমান পুরুস এর সংখা উল্লেখ আছে বলে আমার মনে হয়না। মেওয়াত এ হয়ত আর এক বড় রাবন থাকত ইলিয়াছ সাহেবের এর বংশের মধ্যে। তাই এমন হতে ও পারে। তাই না কি রে দেওবিন্দী গণ ?
আসলে এমন কিছুই না। এরা নিজেদের আলেমের বংশের ইজ্জাত লোকদের কে বোঝানোর জন্য এমন কথা বলেছেন। আর যদি মেওয়াত এ ৩০ জন কোরান এ হাফেজ থাকত তা হলে এই কিতাবের ৭৩-৭৪ এ আধা হিন্দু বলে কেন লিখলেন সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী ? জবাব দেন
আচ্ছা এদের বংশ যদি দেখা যায় উক্ত কিতাবে যা বর্ণনা করেছেন সে মতে পুরুস এর সংখা মাত্র ৪ জন এর অধিক না। অথচ কিভাবে কিতাবে মিথ্যাচার করেছে !!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন