বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৪

Dene owala hamara nobi

দেওবন্দিদের অনেকেই আমারে দেখলেই ঘেউ ঘেউ করে। বাঁদরের মত ঝাপা ঝাপি সুরু করে দেয়। কিন্তু মনে হয় তাদের জানা নাই যে বাঘ যখন জঙ্গল দিয়ে চলে তখন ওনেক বান্দর এর চুলকানি সুরু হয় আর চুলকানির জালায় এক গাছ থেকে অন্য গাছে ঝাপা ঝাপি করে।  কিন্তু বাঘ সেই ঝাপা ঝাপি দেখে নিজের টার্গেট থেকে পিছপা হয় না।  ঠিক আমিও দেওবন্দী নামের বান্দর এর চুলকানির কাটনে ঝাপা ঝাপি দেখে পিছপা হইনা।
মূল কথা ;- দেওবন্দী রা বলে বেড়ায় যে আল্লাহ এক মাত্র রিজিক দাতা। আল্লাহ ছাড়া কারো কোনো কিছুই দেয়ার ক্ষমতা নাই। আল্লাহ পাক সবার রাজেক   .

কিন্তু একই !!!! দেওবন্দিদের আজিমুল শান কিতাব (ফাজায়েলে আমল ) এর (ফাজায়েলে দরুদ ) এর ১১০-১১১ পৃষ্টাতে মাওলানা জাকারিয়া সাহেব লিখেছেন যে আবুল খায়ের একটা (রহ) বলেন যে আমি একবার মদিনায় গেলাম তখন ৫ দিন পর্যন্ত খুদার্থ ছিলাম।কোনো কিছুই খোরাক রূপে পেলাম না।  শেষে নবী পাক এর রওজা এর পাশে সালাম ও দরুদ পাঠ করে বললাম হে নবী ও ওমর , আবু বাক্কার  আমি আজ আপনাদের সকলের মেহমান।  এর পর মিম্বার এর পিছনে গিয়ে সুয়ে পরলাম।  সপ্নে দেখলাম যে হজরত আলী আমি ঘুম থেকে ডেকে তুলে বলল নবী পাক তাসরিফ এনেছেন।  তখন আমি দেখলাম যে হুজুরের বাম দিকে হজরত ওমর ,ডান দিকে সিদ্দিকে একবার ও সামনে হজরত আলী।  আমি হুজুরের দুই চোখের মাজখানে চুমু খেলাম।  হুজুর আমাকে একটা রুটি দান করলেন।  ঘুম থেকে উঠে দেখি রুটির অর্ধেক আমার হাতে রয়েগেছে।

এখন দেখো দেও-ভুত গণ।  তোমাদের আজিম আকাবের ময়লানা জাকারিয়া ও কবুল করে গেলেন যে নবী পাক অনার রওজা মোবারকে ঘুমিয়ে থেকে ও ওনার আশেক দের খবর রাখেন। খুদা পেলে আমার নবী খাবার ও দান করেন অনার আশেক দের।  কিন্তু তোমরা কেন মান  না যে আমাদের কে সাহায্য করতে পারেন অনার রওজা তে সুয়ে থেকেও।

ওহ্ছ্হ্ছঃ    ভুলে গেছি

তোমরা তো এত বড় জাহেল যে মদিনা কে মনোবারা মান।  কিন্তু যে নবীর কারণে মদিনা মনোয়ারা তাজে নূর মান না।  তোমাদের আলেম গণ যে ভাবে নিজেদের কে কুত্তা শুয়ার মনে করে আর নিজেদের মরা দেহ কুত্তা ও শকুনদের কে খেতে বলে।  আমার মনে হয় তোমরা সর্তি সত্যি তাই


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন