শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

Tarikay mohammadi about amirul momenin

Trikay mohammadi about amirul momenin 

আমি গত পোস্ট এ গাঁওউস উল আজোম বলার বিসয় নিজের মোট ও দলিল দিয়েছিলাম যার কেব প্রতিবাদ করেন নি আর ইটা প্রমান করে যে তিনি গাঁওউস উল আজোম ছিলেন না আর জারা বলে তারা মিথা বলে  ৷ আজকের বিসয় হছে ইমামুল মুসলেমিন আমিরুল মুমেনীন , খলিফা এ রাসুলুল্লাহ , আরো যা কিছু লাগে সে বিসয় শাস্ত্র কি বলে ? 


বিশ্ব বিখ্যাত ফতোয়া গ্রন্থ (ফতোয়া সামি ) এর ২য় খন্ডে বলা হয়ছে যে রাসুল সল্লেল্লাহু আলায়হে সালাম এর প্রতিনিধি রূপে মুসলমানদের দীনি দুনিয়াবী সমস্ত কিছু কর্তৃত্ব , নেতৃত্ব , পরিচালনা এর জন্য পুর্বেকার ঈমাম বা এলাকার বিচক্ষণ বুধিমান সচেতন বিজ্ঞ বেক্তিগন কর্তিক নিয়োজিত ইলম ও  আমল এ সর্বোচ বিগ্যবান লোক কে ইমামুল মুসলেমিন বা খলিফায় রাসুলুল্লাহ খলিফায়   আইম্মা বলা হয় ৷



এখন আমার কথা হচ্ছে যে সায়েদ আহাম্মদ সাহেব কে কি কেউ নিয়োজিত করেছিলান ? আর কে করেছিলান ? আর যদি করে থাকেন তো তার মাঝে কি এই সকল গুনাগুন বিদ্যমান ছিল ? আর
যদি না থাকে আর কিছু লোক নিজের মন কে বোঝাতে এত কিছু লোকব লাগায় দেন যার  অর্থ ওনাদের কিছু জানা নাই ৷ কেউ যদি এমন তা করেন তো সে গুনাগার হবে.  ৷


বাংলাদেশ কওমি শিক্ষাবোর্ড থেকে প্রকাশিত (দেওবন্দ আন্দোলন ও ইতিহাস ঐতিজ্য অবদান ) নামক কিতাবের সায়েদ আহমাদ সাহেবের কথা বলতে গিয়ে লিখেছেন যে তিনি শাহ আব্দুল আজিজ মুহাদ্দেস এ দেহলবী সাহেবের কাছে গেলে ওনাকে কিছু কিতাব দিয়ে পড়তে বলেন তো সাইয়েদ সাহেব অন্যমনস্ক হয় পরেন ৷ শাহ আব্দুল আজিজ কেবলা বলেন কি হয়ছে ? সাইয়েদ সাহেব বলেন কে আমি কিতাব এ কিছু দেখতে  পারি না ৷ দুরের সব দেখতে পারি ৷ (পেজ নং ৯৯ ) স্ক্রিন সূত যার প্রজন বলিয়েন দিয়ে দিব ৷

তো এমন   একজন কানা যে কিনা চকে দেখে না সে কিভাবে এত বিগ্যবান হয়ে ঈমাম হতে পারেন ? 


চলবে 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন