শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৪

থানবীর কিতাব থেকে সমকামিতার সবুত

দেওবন্দিরা যে সমকামিতায় লিপ্ত তা অনেক প্রমান করেছি ,আজও তার বেতিক্রম না। 

আশরাফ আলী থান্বির কিতাব (হৃদয় ছোয়া কাহিনী -২) এর ১৫৭ নং পৃষ্টায় একটা অধ্যায় লিখেছেন (বালকের প্রেমে কাজী ) 

এই খানে লিখেছেন ;- হামাদান দেশের কাজির কথা বলা হয়েছে। সে এক মুচির ছেলের  উপর আসক্ত হয়ে পড়ল এবং তাকে পাওয়ার জন্য বহুদিন পর্যন্ত চিন্তিত মনে তালাশ করতে লাগলো। একদিন  সুনলাম ওই বালক একটি ছোট্ট রাস্তার মধ্যে ওই কাজির সামনে আসলো এবং তার সম্মন্ধে কিছু কথা বার্তা তার কানে গিয়ে পৌছল এবং অতিরিক্ত তাকে রাগান্নিত করে তুলল। বালক দৃঢ় ভাষায় তাকে গালাগালি করল ও পাথর উঠিয়ে তাকে মারতে উদ্ধত হলো। মোটের উপর অপমান করতে কিছুই বাকি রাখল না। তখন কাজী সাহেব তার সাথের এক আলেম  কে লক্ষ্য করে বললেন , এই আমার মাসুক তার রাগান্নিত হওয়া এবং সুন্দর চেহারা ও পরিপূর্ণ ভ্রুদয়ের শোভা লক্ষ্য করে দেখেন , তার বেশারামি কার্যকলাপে বীরত্বের আভাস পাওয়া যায়। যেমন আঙ্গুর ফল। প্রথম অবস্থায় টক থাকে ,কিছুদিন পর তা স্বাদ পূর্ণ হয়ে যায়। (হৃদয় ছোয়া কাহিনী -২) পৃষ্টা ১৫৭ 


 দেওবন্দী রা যে কত বড় লুচ্চা তা ওদের কিতাব দেখলে প্রমান মিলে। এরা যে কি লিখে আর কি বলে তা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ভালো জানেন। 


এই কিতাবে যে কাজী ও বালকের প্রেমের কাহিনী তুলে ধরেছেন তা কি জন্য ও কি উদ্দেশ করে তা তো আমার সহজ বোধ গম্য নয় তবে নয় তবে যা আমার বুঝে আসে তা হল আশরাফ আলী থানবী বোঝাতে চেয়েছেন যে ;- সে কাজী বা  এলাকার কোনো বড় প্রশাসক হুক আর আলেম , আর কোনো সুন্দর বালক সে মুচির ছেলে হউক আর চামার এর। এ তাকে রেহাই দেয়া যাবে না নিজের মতলব থেকে। আর প্রথম প্রথম অবস্তায় গলা গালি তো দিবেই। সেহেতু সবর করুন। কারণ আঙ্গুর যেমন কাচা তে টক হয় পরে যখন পরিপূর্ণ হয় আঙ্গুর তখন অনেক মজাদার হয়। একদিন সে ও আঙ্গুর এর মোট মজাদার হবে। 


এই সালা কুত্তার দলেরা  সুন্দর বালকদের কে আঙ্গুর এর মত মনে করে। আর লালা সফি মেয়েদের কে তেতুল মনে করে (নাউজুবিল্লাহ) 

এরাই হচ্ছে লুত (আ ) এর কৌম এর সেকেন্ড আপডেট। সুয়ার এর বাচ্চা এরা। 

কয়েকদিন আগে কেরানীগঞ্জের একটি মাদ্রসায় (তাহ্ফিমূল কোরান) একজন কে দিতীয় বার ধর্ষণ করতে না পেরে (শাহ আলম) নামে এক বালক কে হত্যা করেছে এই কুত্তার অনুসারীরা। এদের থেকে বাছুন হে মুসলিম সমাজ 


কিতাবের পেজ প্রয়জন হলে দিয়ে দিব 


সোহেল রানা 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন