আশরাফ আলী থান্বির কিতাব (হৃদয় ছোয়া কাহিনী -২) এর ১৫৭ নং পৃষ্টায় একটা অধ্যায় লিখেছেন (বালকের প্রেমে কাজী )
এই খানে লিখেছেন ;- হামাদান দেশের কাজির কথা বলা হয়েছে। সে এক মুচির ছেলের উপর আসক্ত হয়ে পড়ল এবং তাকে পাওয়ার জন্য বহুদিন পর্যন্ত চিন্তিত মনে তালাশ করতে লাগলো। একদিন সুনলাম ওই বালক একটি ছোট্ট রাস্তার মধ্যে ওই কাজির সামনে আসলো এবং তার সম্মন্ধে কিছু কথা বার্তা তার কানে গিয়ে পৌছল এবং অতিরিক্ত তাকে রাগান্নিত করে তুলল। বালক দৃঢ় ভাষায় তাকে গালাগালি করল ও পাথর উঠিয়ে তাকে মারতে উদ্ধত হলো। মোটের উপর অপমান করতে কিছুই বাকি রাখল না। তখন কাজী সাহেব তার সাথের এক আলেম কে লক্ষ্য করে বললেন , এই আমার মাসুক তার রাগান্নিত হওয়া এবং সুন্দর চেহারা ও পরিপূর্ণ ভ্রুদয়ের শোভা লক্ষ্য করে দেখেন , তার বেশারামি কার্যকলাপে বীরত্বের আভাস পাওয়া যায়। যেমন আঙ্গুর ফল। প্রথম অবস্থায় টক থাকে ,কিছুদিন পর তা স্বাদ পূর্ণ হয়ে যায়। (হৃদয় ছোয়া কাহিনী -২) পৃষ্টা ১৫৭
কাসেম কনে রূপে সজ্জিত,তাঁর সাথে আমার
নিকাহ হয়েছে।
অতএব,স্বামী-স্ত
একে অন্যকে ফায়দা দেয়,
আমরাও পরস্পর ফায়দা পাচ্ছিলাম’।(নাউ
{ তাযকিরাতুর রশীদ
২য় খণ্ড ২৮৭পৃষ্ঠা }
প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা কাসেম নানূতুবী সম্পর্কে থানভী সাহেব লিখেছেন,
‘মাওলানা (নানূতুবী)
বালকদের সাথে হাঁসি-তামাসাও করতেন।
মাওলানা মুহাম্মদ
ইয়াকূব সাহেবের
শাহজাদা জালালুদ্দীন,
যিনি তখন সম্পূর্ণ
বালক; তার সাথে বড় হাঁসি-তামাসা করতেন।
কখনো টুপি নিয়ে নিতেন
তো আবার কখনো লুঙ্গি খুলে দিতেন’।
{ হিকায়াতে আওলিয়া,
২৮৭পৃষ্ঠা}
দেখুন (তাজ্কিয়াত আর রশিদ ) এ মৌলভি আশেক ইলাহী মারাঠি লিখেছেন জৈনিক মুরিদ তার পীরের কাছে গিয়ে বললেন যে মুরিদ কেমন হওয়া উচিত আর শায়েখ কেমন হওয়া উচিত। তো শায়েখ বলেন তুমি কাল এস আমি বলব। পরের দিন সেই মুরিদ আসলে শায়েখ তাকে একটা চিটি দেন আর বলেন যে ইটা প্রাপকের কাছে পৌছে দাও। এক মাসের পথ অতিক্রম করে সে চিটির প্রাপকের কাছে পৌছে দিল। চিটির প্রাপক একজন সুদর্শন বালকের সহিত অবস্থান করিত। চিটি তে লেখা ছিল যে তুমি এর অনেক খেদমত করবে ও নিজের কামরায় থাকতে দিবে আর তোমার সাথের সুদর্শন বালক কে তার সাথে থাকতে দিবে এমন কি সে যদি ওই বালকের সাথে সমকামিতায় লিপ্ত হতে চায় তাও করতে দিবে। চিটির প্রাপক অনেক আদর যত্ন করে সে বালক কে সব কিছু খুলে বলে সেই মুরিদের (চিটির বাহক) সাথে ঘুমোতে পাঠিয়ে দিল। তার মনে হটাথ সমকামের খেয়াল আসলো আর সেই যুবকের প্রতি আকৃষ্ট হল। (দেওবন্দী বলে কথা) এমন সময় তার শায়েখ তার হাতে আঘাত করলো। মুরিদ বুঝতে পারল যে ইটা আমার শায়েখ এর হাত ছিল যে আমাকে আঘাত করলো। পরে সে লজ্জিত হয়ে পরের দিন রওয়ানা হল শায়েখ এর দিকে।
আসার পর শায়েখ কে বলল এবার বলুন মুরিদ ও শায়েখ কেমন হওয়া উচিত। শায়েখ বলল যে , মুরিদ এমন হওয়া উচিত যা তার শায়েখ বলে ওই চিটির প্রাপকের মত পালন করে , আর শায়েক এমন হওয়া উচিত যে গোনাহ থেকে নিজের মুরিদ কে রক্ষা করে। (তাজ্কিয়াতুর রশিদ পৃষ্টা ২৬৮?-২৬৯ , দেওবন্দী ও তাবলিগ জামাত ১৯১)
দেওবন্দী
এই সমস্থ ভন্ডরা নাকি আবার সুন্নীদের
সমালোচনা করে,তাদের মূল গুরুদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট হলো সমকামী করা !!!!!
---------------
¤¤কওমী মাদ্রাসায়
সমকাম!¤¤
ইসলাম ধর্ম মতে সমকাম
একটি জঘন্য হারাম
কাজ হলেও বছরের পর
বছর এ অপকর্মটি অবলীলায় করে যাচ্ছেন
কওমী মাদ্রাসার
যৌনবিকারগ্রস্ত কিছু শিক্ষক।এদের
কবলে পড়ে প্রতিবছর
অনেক কওমী শিক্ষার্থী মাদ্রাসা ছাড়তে বাধ্য
হয় বলে জানিয়েছে কওমী মাদ্রাসার
একাধিক দায়িত্বশীল
সূত্র।তাদের মতে,
বাংলাদেশের কওমী মাদ্রাসাগুলো শুরুতে দারুল উলুম দেওবন্দের
সিলসিলা অনুসারে পরিচালিত হলেও বর্তমানে সেই দ্বীনি ধারা থেকে বিচ্যুত।এখন কওমী মাদ্রাসা মানেই ব্যবসা ও রাজনীতি।
**গত ৩ জুন ২০১৩ আশুলিয়ার হাফিজিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসার ৮ বছরের শিশু শিক্ষার্থী গোলাম রাব্বীকে বলাত্কারের পর হত্যা করে ওই মাদ্রাসারই শিক্ষক হাফেজ মাওলানা মোশাররফ হোসেন। এ ঘটনায় মাদ্রাসাটি থেকে শিক্ষার্থীদের ফেরত নিয়ে গেছেন অভিভাবকরা এবং দেশজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়।
**অনুরুপভাবে ২০০৬
সালে সৈয়দপুর দারুল
উলম মাদ্রসার
শিক্ষক ও উক্ত মাদ্রাসার
মহাপরিচালক হারুন
রেয়াজীর ভাই মাওলানা ইসমাইল রেয়াজী উক্ত মাদ্রসার এক ছাত্রকে ধর্ষন
করে রক্তাক্ত করে।
পরে এলাকাবাসীর
তীব্র প্রতিবাদে মাদ্রসার
কমিটি সেই ইসমাইল
রেয়াজী কওমী শিক্ষককে হাজতে পাঠাতে বাধ্য
হয় শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক সমকামে বাধ্য করার ঘটনা কওমী মাদ্রাসায় নতুন নয়।
তবে বলাত্কারের পর
হত্যার ঘটনা এই
প্রথম।
**২০০৬ সালে মৌলভীবাজারের
দারুল উলুম মাদ্রাসার
এক ছাত্রকে জোরপূর্বক
সমকামে বাধ্য করায়
শিক্ষার্থীদের তুমুল
আন্দোলনের
মুখে মাদ্রাসা থেকে বের
করে দেওয়া হয়
প্রিন্সিপাল মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলামকে।
**২০১১ সালের ১৩ জুলাই নেত্রকোনার আটপাড়ার কুতুবপুরে এক
ছাত্রকে একটি রুমে আটকে রেখে বলাত্কার
করেন শিক্ষক জাকির হোসেন।
**২০০৫ সালে আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম মাদ্রাসার ৫ ছাত্র (যাদের বয়স ৮
থেকে ১০ বছর)
যৌননির্যাতনের অভিযোগে সূত্রাপুর থানায়
একটি মামলা করে।
পরবর্তী সময়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
ননী গোপাল বিশ্বাসের
আদালতে দেওয়া জবানবন্দীতে তারা জানায়, এ ঘটনায় কয়েকজন সিনিয়র ছাত্রও
জড়িত। তদন্তে হোস্টেল সুপার মোসলেহ উদ্দিনের
জড়িত থাকার প্রমাণ
পায় পুলিশ।দেশের বিভিন্ন কওমী মাদ্রাসায়
এভাবে শিক্ষার্থীদের
ওপর যৌননিপীড়ন চলে আসছে যুগ-যুগ ধরে।তবে এসব খবর কমই আসে মিডিয়ায়।আসতে দেওয়া হয় না। ইসলামে সমকামের তীব্র বিরোধিতা ও শাস্তির কথা বলা হয়েছে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ
নারীদের (বৈধভাবে) ছেড়ে পুরুষদের সঙ্গে কাম চর্চাকারীদের সীমালঙ্ঘনকারী উল্লেখ
করে তাদের ওপর
অগ্নি-পাথর বর্ষণের
কথা বলেছেন।
এমনকী হাদিস
শরীফেও নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম).
বলেছেন, যদি অবিবাহিত
পুরুষগণ ‘পায়ু-কাম’-এ
লিপ্ত হয়,তাকে পাথর-
ছুড়ে হত্যা করতে হবে।
(আবু দাউদ শরীফ
৪৪৪৮)।
তো বলেন এখন সোবাই এরা আসলে এদের মাদ্রাসা গুলো তে কি শিক্ষা দেয় ? এই যদি হয় এদের শিক্ষা তো বেড়ায় পার।
আল্লাহ আমাদের কে হেফাজাত করুন এই সকল কুলাঙ্গার ও বদ চরিত্রের দেও-ভুত দের কাছ থেকে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন