কিন্তু দেওবন্দী ওহাবী রা সুধু ঘেউ ঘেউ করে নবীর কোনো ক্ষমতা নাই , সুধুই কথা ধরে টানে কিন্তু কথার গভীরে যেতে চায় না।
কিন্তু অত্যান্ত আশ্চর্যের বিষয় যে দেওবন্দী,ওহাবী,আহলে জন্ডিস দের ইমাম সাইয়েদ আহমাদ রায় বেরেলবী লানাতুল্লাহ হে আলাই নাকি যে খানেই যেত সেখানেই অনেক কিছু হয়ে যেত।
দেখুন ;- মৌলভি আবুল হাসান আলী নদভী এর লেখা কিতাব (সিরাতে সাইয়েদ আহমাদ শাহিদ ) এ লিখেছেন ;-তার পূর্ণ সফরটাই রহমতের বৃষ্টির মত ছিল ,কারণ তিনি যে স্থান দিয়েই যেতেন সজীবতার বাহার ও বরকত রেখে যেতেন। জারা দেখেছে তাদের সর্বসম্মত বর্ণনা হচ্ছে ;-তিনি যেখানেই অবস্থান করতেন সেখানে মসজিদ গুলোতে জাকজমক,সুন্নাত ও রাসুলের চর্চা ,ইমানে সজীবতা , সুন্নাত এর অনুসরণ ও ইসলাম এর যশ পয়দা হয়েছে। কোনো কোনো স্থানে শিরক বেদাত নাচ গান এর সমাপ্তি হয়েছে। পক্ষান্তরে তিনি যেই সব জায়গায় যান নাই সেই জায়গা গুলো আজ পর্যন্ত গোমরাহী তে ডুবে আছে সেই সকল জায়গার থেকে। বছরের পর বছর পরেও আজ ও সেই জায়গা গুলো পার্থক্য করা যায় ও প্রভাব চলে আসছে। (সিরাতে সাইয়েদ আহমাদ শাহিদ ) খ ১ পৃষ্টা ১৪৭
আবুল হাসান নদভী আরো লিখেছেন যে ;- সাইয়েদ আহমাদ সাহেব যে খানেই তাসরিফ নিয়ে গেছেন সেখানেই রহমত এর বননা হয়ে গেছে , এক জায়গায় তিনি তাসরিফ নিয়ে গেলেন সেখানে নও মুসলিম দের মহল্লা প্রথমেই পরে। সেই জায়গা আজ ও সবুজ ও সজীবতায় ভরপুর ঈমানী যশ এর সাথে , এর পরেই কাজী দের মহল্লা ছিল। তারা সাইয়েদ সাহেব কে কাজী দের মহল্লায় যেতে দেয় নাই , কাজী দের মহল্লা আজ বিরান পরে আছে ( সিরাতে সাইয়েদ আহমাদ শাহিদ ) খ ১ পৃষ্টা ১৪১-১৪২
এখন আপনাদের কাছে আমি বিচার ছেড়ে দিলাম যে তারা নবী পাক কে রাহমাতুল্লিল আলামিন মানে না। আর যদিও কেউ কেউ মানে তো বলে নবী তো মরে গেছে তার আর কোনো কিছুই করার নাই , রহমত বারকাত সব উঠে গেছে , আর তিনি কারই হেদায়েত এর মালিক না আল্লাহ ছাড়া।
কিন্তু ভাইজান আপনাদের সাইয়েদ আহমাদ দেখি নবী পাকের চেয়ে বেশি ইজ্জাত ওয়ালা। আপনাদের সাইয়েদ আহমাদ যে দিক দিয়ে গেছে সেই রহমত আর বারকাত এ ভরে গেছে , আর আমার নবী তায়েফে গেছে তো অনার শরীর মোবারক এর রক্ত রাস্তায় ছেয়ে গেছে। আপনার সাইয়েদ আহমাদ যে খানে বসেছে সেখানে আজ পর্যন্ত ঈমানী যশ ও মসজিদ গুলো আবাদ সুন্নাত জীবিত আল্লাহ ও তার রাসুলের কানুনের অনুসরণ সুরু হয়ে গেছে। আর আমার নবী অনার নিজের চাচা কে নিয়ে ৩ বছর মক্কায় বন্দী জীবন কাটিয়ে দিয়ে ও অনার চাচাকে হেদায়েত করতে পারে নাই। আপনার সাইয়েদ আহমাদ যে যে ঘরে বসে ছিল সেই আর আজ ও আবাদ হচ্ছে ইসলাম ও সুন্নাত এর পরিপূর্ণতায় ভরপুর। আর আমার নবীর ওফাত এর পর ৬১ হিজরী তে তো আমার নবী খান্দান কেই শেষ করে দেয়ার পরিকল্পনা রচনা করা হয়েছিল।
এই সকল বিষয় যদি বিবেচনা করেন তো সেই হিসেবে তো আপনার সাইয়েদ আহমাদ অনেক বড় বুকুর্গ ছিল নবী এ পাক আলাহিস ছালাম এর চেয়ে।
আরে ওয়ে নজ্দিও , সরম কর। কি মুখ দেখাবি তুই সেই দিন ? একটু সরম কর। আব্দুল্লাহ বিন যিয়াদ না বান।
সোহেল রানা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন