তাকবিয়াতুল ইমান ------২
গতকাল যখন পোষ্ট করেছিলাম যে কথিত শাহ ইসমাইল নিহত বালাকোটি তার কিতাব তাকবিয়াতুল ইমান এ লিখেছেন বিপদে আপদে আল্লাহ ছারা পীর পয়গম্বরগন কে ডাকা শিরক।
আর দেওবন্দিদের কিতাব থেকে প্রমান দিয়েছিলাম যে :- জাহাজ ডোবার সময় স্বীয় পীর হাজী ইমদাদুল্লাহ (রহ) কে ডেকেছিল ও এমন বলেছিল যে ;-
তুলে ধরলাম আবার ও ;-----জনাব আশরাফ আলী থানবীর লিখিত কিতাব স্বীয় পীর কেবলা হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজের এ মক্কি (রহ) নামে কারামতে ইমদাদিয়া এর ১৮ নং পৃষ্টায় লিখেছেন যে ;- হাজী সাহেবের কোন এক মুরিদ জাহাজে ছিল , আর ঝড়ে জাহাজের তলা ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়ার উপক্রম হল , উনারা দেখলেন যে এখন মিত্তু ছারা কোন উপায় নেই ,সেই সংকটময় মুহুর্তে স্বীয় পীরের কথা মনে করলেন । কারন এই সময় থেকে অধিক প্রয়োজন আর কোন সময় হতে পারে । আল্লাহ তায়ালা সর্বদ্রোতা , সর্বদ্রষ্টা সব কিছুর আমজান দানকারী । সেই সময় জাহাজ ডোবা থেকে রক্ষা পেল ও সমস্ত লোক বেঁচে গেল । কারামতে ইমদাদিয়া এর ১৮ নং পৃষ্টা
এখান থেকে সুস্পষ্ট ভাবে দেখা যায় যে ;- বিপদে সেই মুরিদ তার পীর সাহেব কে ডেকেছিল ।
আর তা শাহ ইসমাইল নিহত বালাকোটির কথা মতে তা স্পষ্ট শিরক ।
কিন্ত্ গতকাল ( ইউসুফি ) আমার পোষ্ট এ কমেন্ট করে বলেছিল যে ;- যখন স্বীয় পীর কে ডেকেছিল তখন আল্লাহর সমকক্ষ মনে করে ডাকে নাই। তাই শিরক নয় ।
আর সে এমন ও বলেছিল যে সে তাকবিয়াতুল ইমাম কিতাবের শরাহ ( ব্যাখ্যা ) লিখবে ।
কারন আমরা সেই কিতাব বুঝতে অক্ষম ।
আমি তাকে বলেছিলাম যে ;- আসো তাকবিয়াতুল ইমানের যদি শরাহ লেখার শখ থাকে তবে আমারে সাথে ডিবেট এ আসো । এতে তোমার জন্য সহায়ক হবে শরাহ লিখতে ।
তখন সে বলেছিল যে :- ২ বছর এই কিতাবের দরস নিবে ১ বছর দরস দিবে মোট প্রায় তিন বছর লাগবে তার শরাহ লিখতে ।
শাহ ইসমাইলের এই কিতাবের শরাহ লিখতে ও কিতাব টা বুঝতে তার তিন বছরের দরকার । অথচ শাহ ইসমাইল তার কিতাবে (সাধারনের ভুল ধারনা ) নামের অধ্যায় তে লিখেছেন যে ;-
সাধারনের ভুল ধারনা অনুযায়ি বলিয়া থাকে যে ;- আল্লাহ ও তার রাসুলের কথা বুঝিয়া উঠা অতি কঠিন , তার জন্য বিদ্যার দরকার । সুতরাং আমাদের তাহা বুঝিবার শক্তি নাই । ওই পথে চলা মহা পুরুষ ও বুযুর্গদের কাজ ।আমাদের সাধ্য কি সেই পথে চলি , সুতরাং আমাদের জন্য ওই সকল মানুষের কথাই যথেষ্ট ) ইহা মস্ত বড় ভুল কথা ( তাকবিয়াতুল ইমান , অধ্যায় সাধারনের ভুল ধারনা )
এখন কথা হল যে ;- আল্লাহ ও তার রাসুলের কথা বুঝার জন্য বিদ্যান হওয়ার দরকার নেই শাহ ইসমাইলের মতে । কিন্তু শাহ ইসমাইলের কিতাব টা বোঝার জন্য (ইউসুফির) ৩ বছরে লাগবে সব মিলে । এটা কিন্ত্ একটা হাস্যকর বিষয় হয়ে গেল ।
তাফসীরে জালালাইন এর ১ম খন্ডে সুরা বাকারার মর্যাদা মহীমা বুঝাতে গিয়ে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি (রহ) লিখেছেন যে;- সুরা বাকারার সারমর্ম বুঝতে ফারুকে আজম (রা) কে ৮ বছর সময় লেগেছে । অথচ শাহ ইসমাইল লিখেছে যে ;- তা বুঝতে (কোরান হাদিস ) বিদ্যান হওয়ার দরকার নেই ।
আমি বলি যে ;- আসলেই বিদ্যান হওয়ার দরকার নেই কোরান হাদিস বুঝতে । যদি বিদ্যান হওয়ার দরকার হত , তা হলে বিদ্যান হওয়ার পর ও কি করে তাকবিয়াতুল ইমান নামের একটা চটি কিতাব লিখতে পারে কোরানের অপব্যাখ্যা করে নিহত শাহ ইসমাইল ?
নিহত শাহ ইসমাইল যে কত টুকু বিদ্যান হয়ে এই কিতাব লিখছে তার কথা থেকে এটা প্রমান হয় ।
এবার আজকের মুল আলোচনা ;------
যেহেতু ইউসুফি লিখেছে যে;- আসলে পীর কে ডেকেছে আল্লাহর সমকক্ষ মনে করে নয় তাই শিরক নয় । আর যেহেতু ওটা শিরক অধ্যায় তে তাই এটা বলা ভুল হয় নাই ।
এবার আমি শিরক অধ্যায় তে অসিলা ও অন্য কারো মাধ্যম বা অসিলা নিয়ে কি লিখেছে তা তুলে ধরছি ;-
তাকবিয়াতুল ইমান কিতাবের ৩ নং পেজে বলা হয়েছে যে ;- ঐ প্রকার লোকগুলোকে (যারা অসিলা তালাশ করে ) যদি কোন উপদেশদাতা বলে যে ;- তোমরা দাবি কর ইমানের কাজ কর শিরকি । ইহাতে তোমরা পাপ পুন্যর দুই পথ কে একত্র করিয়া ফেলিতেছ । ইহার উত্তরে তাহারা বলিয়া থাকে যে ;- আমরা তো শিরক করি না । আমরা আমাদের ধারনা গুলি আওলিয়া পয়গম্বরদের নিকট জানাইয়া থাকি মাত্র । আমরা যদি তাহাদিগকে আল্লাহর সমকক্ষ মনে করিতাম তবে শিরক হইত বটে । কিন্ত তাহা তো আমরা করি না । বরং আমরা তাহাদিগকে খোদার সৃষ্ট বলিয়া মনে করিয়া থাকি । এবং তাহাদের যা ক্ষমতা আছে তাহা খোদা তায়ালাই দিয়েছেন ও তাঁহারই ইচ্ছায় ইহ জগতে তা প্রয়োগ করিয়া থাকেন ।তাহারা খোদা তায়ালার অত্যন্ত ভালবাসার পাত্র ও তাহারা যা ইচ্ছা করেন করিতে পারেন । খোদার নিকট তাহারা আমাদের জন্য সুপারিশ করিবেন । তাহাদিগকে ধরিয়া খোদা পাওয়া যায় । তাহাদিগকে আমরা যতই ভক্তি ভরে ডাকিব ততই খোদার নিকট পৌছতে পারিব ।সুতরাং তাহাদিগকে ডাকা তাহাদের নিকট সাহায্য প্রার্থনা করা বাস্তবিকই খোদা কেই ডাকা ও তাহার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করা হইয়া থাকে । তাকবিয়াতুল ইমান পৃষ্টা নং ৩)
এবার নিচের কথা গুলে দেখুন ;- তাহাদের এইরূপ প্রলাপের কারন তাহারা খোদা তায়ালা ও রাসুল (সা) এর আদেশ ছাড়িয়া দিয়া নিজের জ্ঞান বুদ্ধি মোতাবেক চলিতে আরম্ভ করিয়াছে ।মিথ্যা গল্প গুজব দুষিত চাল চলন কে প্রমান বলিয়া মনে করিয়া লইয়াছে । যদি তারা খোদা তায়ালা ও রাসুল (সা) এর কথা গুলি ভাল করিয়া বুঝিতে চেষ্টা করিত , তাহা হইলে নিশ্চয় বুঝিতে পারিত যে ;- হযরত রাসুল (সা) এর সময়ে কাফেরগন ও এই রুপ প্রলাপ বকিত ।কিন্ত্ খোদা তায়ালা তার একটি ও গ্রায্য করেন নাই । বরং তা মিথ্যা তাহা স্পষ্ট ভাবে বলিয়া দিয়েছেন ।
( তাহারা আল্লাহ কে ছাড়িয়া এমন বস্তুর উপাসনা করে যে তাহারা তাহাদের উপকার অপকার কিছুই করিবার ক্ষমতা রাখে না । এবং উহারা বলিয়া থেকে যে ইহারা খোদার নিকট আমাদের জন্য অনুরোধকারী । হে মোহাম্মাদ , তুমি তাহাদের কে বলিয়া দাও যে , তোমরা কি খোদা তায়ালা কে জানাইয়া দিতে চাও , আকাশ ও জমিনের মধ্য এমন বস্তু , যাহা তিনি জানেন না ? বস্তুত তাহারা যাহার সাথে তাহার অংশী করিয়া থাকে , তাহা হইতে তিনি সংশ্রবশুন্য ও সমুন্নত ( সুরা ইউসুফ )
তাকবিয়াতুল ইমান পৃষ্টা নং ৪)
উপরের কথা গুলো হইতে নিহত শাহ ইসমাইলের মতে কোন প্রকার আল্লাহ ব্যাতীত কোন নবী ওলী আওলিয়ার নিকটে সাহায্য প্রার্থনা করা বা অসিলা দেওয়া স্পষ্টভাবে শিরক । এর পরেও যদি কেউ বলে থাকে যেমন ( ইউসুফি ) বলেছে যে এখানে তো আল্লাহর সমকক্ষ মনে করে কেউ ডাকে না , এমন যে কোন কথা বা অসিলা বা মাধ্যম শাহ ইসমাইলের মতে স্পস্ট শিরক ।
এর পরেও যদি কেউ শাহ ইসমাইলের তাবেদারী করে ও তার দালালি করে আবার সুন্নি দাবি করে তবে তাহা নিজের আত্বাকে ধোকা দেওয়া ছারা আর কিছুই নয় ।
তাকবিয়াতুল ইমান কিতাবের ৫ নং পেজে লিখেছেন যে ;- উপরোক্ত আয়াত হইতে জানা গেল যে ;- সমুদ্বয় পৃথিবী ও আকাশের মধ্য এমন কোন মধ্যস্থিত বেক্তি নাই , যে কাহারো সামান্য উপকার বা অপকার করিতে পারে । বরং ওলী নবীদের যাহা মধ্যস্থ শক্তি আছে তাহা তাঁহারই ইচ্ছাধীন । নিজ ইচ্ছামত তাহাদের কিছুই করিবার শক্তি নাই । আর ইহা ও জানা গেল যে ;- কাহারো মাধ্যমে আরাধনা করিলে তাহা শিরক হইবে । ( তাকবিয়াতুল ইমান পৃষ্টা নং ৫)
এবার ৬ নং পেজে কি লিখেছে তাহা দেখুন ;- খোদা তায়ালা বান্দার সব চেয়ে নিকটবর্তি ও তিনি যে শুধু নিজ করুণা গুনে কোন মধ্যস্থতা ও সাহায্য ব্যাতীত বান্দার সমুদ্বয় বাসনা পুর্ন করিয়া থাকেন ।সমুদ্বয় বিপদ দুর করেন ।এই একটি অতি সত্য ও মুল্যবান সম্পদ ছিল , তাহারা তা বুঝতে না পারিয়া , এজন্য শোকরগুজার ও কৃতজ্ঞ না হইয়া অন্যর নিকট সাহায্য প্রার্থী হইয়াছে ও মিথ্যার আশ্রয় গ্রহন করিয়াছে ।বাসনা সিদ্ধির জন্য অন্যের ভিখারি হইয়াছে এবং মিথ্যা ও বিপরিত পথে খোদা কে খুজিতে আরম্ভ করিয়েছে ।খোদা তায়ালা নিশ্চয় এমন মিথ্যুক কপট কে কখনই পথ দেখাবেন না ( তাকবিয়াতুল ইমান পৃষ্টা নং ৬)
মুল ফায়সালা পেশ করা হয়েচে তাকবিয়াতুল ইমানের ৬ নং পেজে ।
আমরা এটাই প্রধান সরাসরি কথা হিসেবে ধরে নিলাম যে ;- এ থেকে ও উপরের কথা গুলো থেকে প্রমান হয় যে ;- ওসিলা বা মাধ্যম শিরক । এতে কোন সন্দেহ নাই ।
দেওবন্দিদের কিতাবে নবী ওলীদের বিষয় ওনেক ওসিলা আছে ।
আমি উদাহরন তুলে ধরছি ।
দেওবন্দিদের কিতাব ফাযায়েলে আমলের লেখক মাওলানা যাকারিয়া সাহেব তার নিজ কিতাব মাশায়েখ এ চিশত এ তার পীর রশিদ আহমেদ গাংগুহির সাজরা তুলে ধরেছেন । এবং সাজরা নিচে রশিদ আহমেদ গাংগুহীর নাম ও উপরে ইমাম বসরী থেকে হযরত আলী থেকে সরোয়ারো কাওনাইনের নাম । এবং এদের সকলের নামের ওসিলা দিয়ে দোয়া করেছেন ( মাশায়েখ এ চিশত পৃষ্টা নং ৮)
যদি ওসিলা দেওয়া শিরক হয় তা হলে আশা করি এটা ও শিরক হবে ।আর যদি শিরক হয় তা হলে যাকারিয়া সাহেব মুশরিক ।
পীর পয়গম্বর নবী ওলি ওনেক বড় কথা । বরং মাওলানা যাকারিয়া তো কুত্তার অসিলা দিয়ে ও দোয়া করেছেন । তিনি লিখেছেন যে ;- হে আল্লাহ , আমার দোয়া কবুল কর এই কালো কুকুরের মাধ্যমে ( মাশায়েখ এ চিশত পৃষ্টা নং ৯৭)
তাদের আলেম শাহ ইসমাইল বলে আল্লাহ ও বান্দার মধ্য কোন মাধ্যম মনে করা শিরক ।
অথচ এরা কত মাধ্যম তৈরি করেছে ।
একটা কুত্তা ও তাদের ও আল্লাহর মধ্যস্থিত মাধ্যম ।
কৃষ্ণা করলে লীলা আমরা করলে ঢং ।
এর পরে দেখ ;-
আচ্ছা আবার ও দেখুন ফাজায়েলে আমলের একদম শুরুতেই মাওলানা জাকারিয়া সাহেব লিখেছেন যে :- আমাকে মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব আমাকে তাবলিগ ও দিনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু আয়াত ও হাদিস দিয়ে একটা কিতাব লেখার আদেশ করেন। অতপর আমি এমন একজন বুজুর্গের সন্তষ্টি ও আমার মত গোনাহগারের নাজাতের ওসিলা মনে করত -কিতাব খানি অতি দ্রুত সম্পন্ন করে আপনাদের সামনে পেশ করিতেছি। ( ফাজায়েলে আমল এর ভুমিকা তে দেখুন ) ৭ নং পৃষ্টা ,
এখন দেখুন সবাই, যে তাবলিগী দেওবন্দিগন কথায় কথায় শিরক নামে অসিলা দেয়া কে সড়ক সড়ক বলে , তাদের কিতাবের ভূমিকাতেই তাদের দাবি মতে শিরক দিয়ে সুরু হল। এক তো মাওলানা জাকারিয়া সাহেব -মাওলানা ইলিয়াছ সাহেবের সন্তুষ্টি কে নাজাতের ওসিলা মনে করেছেন । তবু তাওহীদবাদী তারা মুশরিক আমরা ।
আবার দেখুন ;-
দেওবন্দ মাদ্রাসার (নাদওয়ারা) নামক বিশাল রুমের মধ্য ইয়াকুব সাহেবের হাদিস পড়ানোর একটা নির্দিষ্ট যায়গা ছিল ।নাদওরার দরজার সম্মুখস্থ যায়গা সম্পর্কে তিনি বলতেন যে ;-যার জানাযা এই যায়গায় হয় সে ক্ষমাপ্রীপ্ত হয় ( দৈনিক আল জমিয়ত থেকে প্রকাশিত (খাজা গরিবে নেওয়াজ ) সংখ্যার পৃষ্টা নং ৫ ।
এবার দেখুন ;- লেখক দেওবন্দের সাবেক প্রধান শিক্ষক ক্বারী তৈয়ব সাহেব কি বলেন ;- তখন প্রায় সময় দারুল উলুমের সাথে সম্পর্কিত ও শহরের গন্যমান্য বেক্তিদের জানাযা দেওবন্দ মাদ্রাসায় আসত ও উক্ত যায়গায় নিয়ে রাখার রেওয়াজ ছিল । অধম (তৈয়ব সাহেব ) ওই যায়গাটা সিমেন্ট দ্বারা চিন্হিত করে দিয়েছি ( খাজা গরিবে নেওয়াজ ) পৃষ্টা নং ৫ ।
এখানে তারা তাদের মাদ্রাসার একটা রুমের দরজার সামনের অংশের যায়গা কে মৃত মানুষের নাজাতের অসিলা করে নিলেন । নাজাতের জন্য মাধ্যম করে নিলেন আল্লাহর মধ্যস্থিত । এটা কিন্ত্ শিরক নয় ।
শিরক হবে যখন এমন টা আমরা করব ।
উপরের কথা গুলো থেকে এটৈ সুষ্পষ্টা ভাবে প্রান্ত যে ;- নিহত শাহ ইসমাইল বালাকোটির মতে এই সকল দেওবন্দি আলেম মুশরিক । কারন তারা মাধ্যম গ্রহন করেছেন । আর নিহত শাহ ইসমাইলের মতে যদি সেই আলেমগন মুশরিক হয়ে থাকেন তবে বর্তমান দেওবন্দিগন ও মুশরিক ও তারা সকলে ইসলাম থেকে খারিজ ।
আর যদি মাধ্যম গ্রহনের পরে ও মাওলানা যাকারিয়া ও বা অন্যন্যার আলেমগন মুশরিক হয়ে না থাকেন , তবে তাকবিয়াতুল ইমান কিতাবে এমন ফাল্তু কথা বা ফতোয়া লিখে শুরকের অপবাদ দেয়ার কারনে নিহত শাহ ইসমাইল নিজেই মুশরিক সাব্যস্ত হয়েছেন ।
এখন দেওবন্দিগন ।
কেউ কি আমারে বলবেন কে সঠিক ?
শাহ ইসমাইল নিহত বালাকোটি ?
নাকি মাধ্যম গ্রহণকারীর দেওবন্দি আলেমগন ?
জানি । তোমরা এক একটা হারামজাদা । ংুখে এক কাজে আর এক । জবাব কেউ দিবে না ।
তবে নিজেরা নিজেদের থেকে নিজের মন কে আর কত ধোকা দিবে ?
যে কোন একটা পথ ধর ।
সোহেল রানা ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন