(২) পায়ু পথে সংগম করা ।
এই দুই বিষয়ে তারা হযরত আলী কারামুল্লাহ ওয়াজুহুল কারীম (রা) এর কয়েকটা হাদীস কে ও ইবনে আব্বাস (রা) এর করা তাফসীর ও ওনার হাদীস ও কয়েকজন সাহাবীগনের বর্ননা কে অস্বীকার করেছে ,
আর ইবনে ওমর (র) এর একটা বর্ননা যে :- ইজারা এর উপর নারী হালাল ঋতু ইবস্থায তা তারা বদল করে করেছে যে পায়ু পথে হালাল ।
যদি তাদের কথা মত ধরে ও নেই আর যদি প্রশ্ন করি ওমর (রা) কে গালি দাও , আর যখন মজা করার বিষয় আসলে তখন ইবনে ওমরের কথা তোর দলিল রে হারামজাদা ?
ওমর (রা) মুতা বিবাহ নিষেদ করেছে বলে প্রমান পাওয়া যায় । তোমরা মুতা বিবাহ কর ।
ইবনে ওমরের কথা মান্য কর কিন্তু ইবনে ওমরের বাপের কথা কেন মান্য কর না ? করলে কি তোমাদের পতিত বৃত্তি বন্ধ হয়ে যাবে তাই ?
আর তোমরা প্রমান করতে পারো নাই পায়ু পথে মিলন করা যায়েয ও মুতা বিবাহ ও যায়েয।
আর যদি যায়েয হয়েই থাকে তো তোমার বোন কে বলিও আমার পক্ষ থেকে তিন দিনের বিয়ে এর জন্য কত লাগবে ?
যদি তোমার বোন রাজী না হয় অন্য শিয়া কে বল ।
যে খান হালাল পতিতাবৃত্তি কথা যায় তো আর বাঁধা কোথায় ? (নাউযুবিল্লাহ )
লানাত তোমাদের উপর ।
এরা নাকি আহলে বায়েতের মুহাব্ব্ত কারনোওয়ালা ।
না এটা একটা চরম ভুল । এরা হচ্ছে আহলে বায়েতের নাম ভাংগানে ওয়ালা ও তাদের কে মিথ্যা অপবাদ ও নাংটা করনেওয়ালা (নাউযুবিল্লাহ)
বিস্বাস হয় না তো দেখুন ;- শিয়াদের কুখ্যাত আলেম মুহাম্মদ বাকের আল মজলীশি তার কিতাব লিখেন যে ;- নুমানী মোহাম্মদ বাকের (আ) থেকে বর্ননা করেন যে যখন মাহদি আত্বপ্রকাশ করবে তখন ফেরেস্তাদের দিয়ে তার পৃষ্টপোষকতা দেয়া হবে , তার হাতে সর্বপ্রথম যে অনুগত্যের বায়েত করবেন তিনি হলেন হযরত মোহাম্ম্দ (সা) অতপর আলী (আ)
শায়েখ তুসী ও নুমানী ইমাম আলী রেজা থেকে বর্ননা করেন যে , মাহদি আত্বপ্রকাশের অন্যতম নিদর্শন যে , অচিরেই তিনি সুর্যগোলকের সামনে বিবস্ত্র অবস্থায় আত্বপ্রকাশ করবেন ( আল্লামা মুহাম্মদ বাকের আল মজলিসী (হক্কুল ইয়াকীন ) পৃষ্টা নং ৩৪৭
এই হচ্ছে তাদের আহলে বায়েতের প্রেম ।
ইমাম মাহদি আসবেন আমরা সকলে এক বাক্য কবুল করে থাকি ।ইমাম মাহদি নিজেই একজন আল-এ-রাসুল হয়ে আসবেন। এর মানে তিনি রাসুলে পাকের সন্তানদের মধ্য থেক আসবেন ।
আর তিনি যখন আসবেন তখন হযরত ইসা (আ) ও আসবেন। ইসা (আ) ইমাম মাহদির পিছনে নামায পড়বেন ।
কিন্তু আপনাদের কি এটা জানা আছে যে হযরত ইমাম মাহদির কাছে আমার নবী সকল আহলে বায়েতের মাথা (নানা ) ও হযরত আলী কারামুল্লাহ যিনি সকলের বাবা . তাহারা অনুগত্যের বায়েত করবেন !
এটা কি কোন দিন হতে পারে ? যে আমার নবী তার পৌত্রদের অনুগত্য করবেন ? হযরত আলি তার সন্তান দের অনুগত্য করবেন ?
বিজ্ঞবান মাত্র আর বোঝার বাকি থাকে না ।
একে বলে আহলে বায়েতের প্রেম। এটা কি হযরত আলি ও নবী পাকের উপর মিথা্যরোপ নয় ।
এদের কাছে হযরত আলী ও নবী পাকের ইজ্জ্ত এমন যে তারা মুতা বিয়ে করে করি তাদের সমমানের হয়ে যেতে পারে ।
একবার মুতা বিয়ে করলে -হুসাইন (রা) মত
২ বার মুতা বিয়ে করলে -হাসান (রা) মত
৩ বার মুতা বিয়ে করলে - হযরত আলী (রা)
৪বার মুতা বিয়ে করলে -নবী পাকের (সা)'র মত
বিয়ে করে করে হুসাইন ,হাসান ,আলী রা এর মত হওয়া যায় ।
আর চারবার মুতা বিয়ে কর তো নবীর যায়গায় চড়তে পারবে ।
এই তোমাদের আহলে বায়েতের ইজ্জ্ত ? এই তোমাদের তাদের প্রতি সম্মান ?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন