আশা করা হচ্ছে আগামি কালকের মধ্য তা পৌছে যাবে হাট হাজারী মাদ্রাসার প্রধান তেতুল শফির হাতে ।
যাই হোক। হাজারবার না বললে ও এবার তারা স্বীকার করেছে যে আসলেই দেওবনদিরা হিন্দু ও তাদের নবী শংকর।
আর যদি সত্যি সত্যি তা না হয় তা হলে রশীদ আহমেদ গাংগুহি কেনই বা হিন্দুদের হোলি বা দেওয়ালীর মিঠাই পুরি খাওয়া দুরস্ত বলবেন ?
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ১২৩।
আরো মোঠ কথা যে তারা আসলেই হিন্দুদের একজন তাই এমন কথা বলতেও লজ্জা করে না কাদের যে ;- হিন্দুদের সুদের টাকা দ্বারা নির্মিত পানির চৌবাচ্চা (সাবীল) থেকে পানি পান করা জায়িয ও অধিক সওয়াবের কাজ। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া, ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা ১১৩-১১৪।
যাই হোক। তোমরা কোমার নবী শংকর ঠাকুরের পুজা করতে থাক , শফী কে দিয়ে ভাল করে মন্ত্র পাঠ করিয়ে নিয়ে আশা রাম বাপুর মত শফির হাতে একটা মেয়ে ধরিয়ে দিও। নয়তো বা তার আবার সারা রাত লালা ঝরবে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন