মিলাদের বিষয় কিছু কথা ও ফতোয়া :-,
দেওবনদের ফতোয়ার নেয়া শুট কমেনটস এ দিলাম ।
মালফুজাত এ হাকীমুল উম্মত থেকে ;- একদা তিনি (আশরাফ আলী থানভী)বলেন যে , এমন ধার্মিক লোক আছে যারা সর্বখন আল্লাহর রাসুল সল্লেল্লাহু আলায়হে সালাম কে দেখেন। যখন জালালুদ্দিন সুয়ুতি একটা বর্ণনা শুনতেন , তখন বলতে পারতেন সেটা হাদিস কি না। কোন বেক্তি সুয়ুতি কে প্রশ্ন করলেন আপনি ইটা কিভাবে করেন ? ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি (রহ) উত্তর দিলেন যে , যখন আমি কোনো বর্ণনা শুনি তখন নবী পাক সল্লেল্লাহু আলায়হে সালামের দিকে দেখি। যদি দেখি তিনি উত্ফুল্ল তাহলে মনে করি এটা হাদিস। আর যদি ওনাকে গম্ভীর দেখি , তাহলে মনে করি এটা হাদিস নয় ( মালফুজাত এ হালিমুল উম্মাহ ) ৭ খ পৃষ্টা ১০৯-১১০। মালফুজাত বক্তব্য নং ১৭১
আমি মাওলানা আশরাফ আলী থান্বির মুল্ফুজাত থেকে প্রমান করতে চেয়েছি যে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি শান কি ছিল। আমি আসল সুন্নি কে প্রশ্ন করেছিলাম ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি (রহ) কে কি মান্য কর ? বলল হা অবশ্যই করি।
আসুন দেখি কেমন মান্য করে।
দেওবন্দিরা মিলাদ ও কিয়ামের প্রকাস্য বিরুধিতা এমন কি রাম-কানাই এর জন্ম অত্সবের মত মনে করে। আমি সেই হিস্ট্রি তুলে ধরতে চাচ্ছি না। চাচ্ছি সুধু যে তারা যে মিলাদ কিয়ামের বিরুধী তো ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহ এই কিয়াম এর বৈধতা ও সেই সময় মিলাদ কিয়ামের বিরুধী দের দাত ভাঙ্গা জবাব দিয়েছেন তাও লিখিত কিতাব আকারে। কিতাব টার নাম হচ্ছে ( হুসনুল মাকসিদ ফি আমাদিল মাওলিদ ও ইম্মাউল আজকিয়া বি হায়াতিল আম্বিয়া)
এই কিতাবে তিনি সুস্পষ্ট ভাবে মিলাদ কিয়ামের বৈধতা ও তোমাদের মত কুলাঙ্গার যারা ছিল তাদের দাত ভেঙ্গে দিয়েছেন। অথচ তোমরা ও বল জালালুদ্দিন সুয়ুতি (রহ) কে মান্য করি , কিন্তু মিলাদের বিরুধিতা করি। এর পর বলবে তোমরা যে যদি কোনো বেদাত এর উদ্ভব হয় তা যেই হোক পরিত্যাগ করতে হবে। তোমাদের আলেম আশরাফ আলী থানবী তার মালফুজাত ১৭১ এ লিখেছে কি সান ও মান ইমাম জালালুদ্দিন সুযুতীর। এমন আলেম ও ওয়াক্তের মোজাদ্দেদ হয়ে তিনি কি এমন মন্দ বেদাত কে জায়েজ বলতে পারেন ? জবাব পাঠক মন্ডলী দিবে
এর পর ইলমে গায়েব কে অস্বিকার কর তোমরা , এবং এই বিষয় তোমাদের ফতোয়া ই আছে যে যে ইয়া নবী বলে ইলমে গায়েব জানে বলে শিকার করে তাকে কাতেল করা বৈধ।
কিন্তু মাওলানা আশরাফ আলী থানবী যে ইমামের সান ও মান এত বেশি উর্ধে প্রকাশ করলেন তিনি ৬৩ পৃষ্টার একটা কিতাব লিখেছেন নাম দিয়েছেন (ইলমে গায়েব ) এখন বল তোমরা। বিচার তোমাদের কাছে করা হক ?
করা বাতেল ?
আসুন দেখি কেমন মান্য করে।
দেওবন্দিরা মিলাদ ও কিয়ামের প্রকাস্য বিরুধিতা এমন কি রাম-কানাই এর জন্ম অত্সবের মত মনে করে। আমি সেই হিস্ট্রি তুলে ধরতে চাচ্ছি না। চাচ্ছি সুধু যে তারা যে মিলাদ কিয়ামের বিরুধী তো ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহ এই কিয়াম এর বৈধতা ও সেই সময় মিলাদ কিয়ামের বিরুধী দের দাত ভাঙ্গা জবাব দিয়েছেন তাও লিখিত কিতাব আকারে। কিতাব টার নাম হচ্ছে ( হুসনুল মাকসিদ ফি আমাদিল মাওলিদ ও ইম্মাউল আজকিয়া বি হায়াতিল আম্বিয়া)
এই কিতাবে তিনি সুস্পষ্ট ভাবে মিলাদ কিয়ামের বৈধতা ও তোমাদের মত কুলাঙ্গার যারা ছিল তাদের দাত ভেঙ্গে দিয়েছেন। অথচ তোমরা ও বল জালালুদ্দিন সুয়ুতি (রহ) কে মান্য করি , কিন্তু মিলাদের বিরুধিতা করি। এর পর বলবে তোমরা যে যদি কোনো বেদাত এর উদ্ভব হয় তা যেই হোক পরিত্যাগ করতে হবে। তোমাদের আলেম আশরাফ আলী থানবী তার মালফুজাত ১৭১ এ লিখেছে কি সান ও মান ইমাম জালালুদ্দিন সুযুতীর। এমন আলেম ও ওয়াক্তের মোজাদ্দেদ হয়ে তিনি কি এমন মন্দ বেদাত কে জায়েজ বলতে পারেন ? জবাব পাঠক মন্ডলী দিবে
এর পর ইলমে গায়েব কে অস্বিকার কর তোমরা , এবং এই বিষয় তোমাদের ফতোয়া ই আছে যে যে ইয়া নবী বলে ইলমে গায়েব জানে বলে শিকার করে তাকে কাতেল করা বৈধ।
কিন্তু মাওলানা আশরাফ আলী থানবী যে ইমামের সান ও মান এত বেশি উর্ধে প্রকাশ করলেন তিনি ৬৩ পৃষ্টার একটা কিতাব লিখেছেন নাম দিয়েছেন (ইলমে গায়েব ) এখন বল তোমরা। বিচার তোমাদের কাছে করা হক ?
করা বাতেল ?
তারা দাবি করে যে আমরা হযরত আবদুল হক মোহাদ্দেস (রহ:) এর উত্তরসূরি । মিলাদ বিষয় তিনি কি বলেছেন দেখুন ।
।হযরত আবদুল হক মোহাদ্দেস (রহ:) এর মোনাজাত।
হযরত আবদুল হক মোহাদ্দিস দেহলভী (রহ:) বলেন "হে আল্লাহ আমার এমন কোন আমল নেই যা আপনার দরবারে উপস্থিত করার যোগ্য আমি মনে করি।আমার প্রতে্যকটা আমলের মধে্য ভুল থাকতে পারে।আল্লাহ তোমার অসীম মেহেরবানিতে একটা আমল বড় নিখুত পাইছি,সেটা হল আমি যখন তোমার হাবিব (স:) এর মীলাদ পড়ি।মীলাদে আল্লাহ তোমার হাবিব (স:) এর মহব্বতে,খেদমতে আমি সালাম পাটিয়েছি দাড়িয়ে দাড়িয়ে।হে আল্লাহ এমন কোন আমল বা জায়গা নেই যেখানে মীলাদ পড়ার চেয়ে বেশী বরকতময় হতে পারে।এ জন্য হে রাহমানুর রাহীম,আমি আর কোন আমলের দোহাই দিব না।জীবনে যত মীলাদ কিয়াম করছি,এটা তুমি কবুল করে নাও আর আমাকে মাফ করে দিন"।আমিন,সুবাহানআল্লাহ(আখরারুল আখিয়ার,পৃ:৬২৪,)মজার বিষয় হল ভাই,এই কিতাবের তাফসির বের করছে দারুল উলুম করচির দেওবন্দি মোহাদ্দিস
অথচ আজ তাদের ফতোয়া মিলাদ ও কিয়াম কারিদের বিরুদ্ধে , এমন কি তারা শিরক এর ফতায়া মারতে ও দ্বিধা বোধ করে না ।
তারা দাবি করে আমরা হাজী এমদাদুল্লাহ সাহেবের মুরিদ ও শিস্য। কার শিস্য ;-
দেওবন্দিদের পীর ও মুর্শিদ হাজী এম্দাদুল্লাহ মুহাজেরে মক্কী রাহমাতুল্লাহ (ফয়সালা এ হফ্তে মাসায়েল ) কিতাবের ৮ নং পৃষ্টায় লিখেছেন যে ;- অধমের নীতি হচ্ছে যে আমি মিলাদের মাহফিলে যোগদান করি। বরং বরকত লাভের উপায় মনে করে প্রতি বছর এর আয়োজন করি ও কিয়ামে তৃপ্তি ও আনন্দ পাই।
অথচ আজ তাদের মুরিদ ফতোয়া মারে মিলাদ মাখ্রুহে তাহরিমি ও কিয়াম শিরক।
এই হচ্ছে দেওবন্দ
আজ সেই দেওবন্দ মিলাদ কে বেদাত মাখরুহ এ তাহরীমি বলে আর কিয়াম কে শিরক ।
তারা আজ কিতাব না বরং ফতোয়ার বান মারে যা থেকে তারা নিজেরাই রক্তাক্ত ।
দেওবনদের একটা কবিতা মনে পড়ছে আমার। আপনারা ও পরেন ।
এই সকল কারণে দেওবন্দ এর অন্যতম নেক্তিত্ব আমের উসমানী দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত (তাজাল্লি) পত্রিকায় (দেওবন্দ সে ) বাংলা অর্থ হচ্ছে (দেওবন্দ থেকে ) নামের একটা কবিতা লিখে প্রকাশ করেছেন আমি তার কয়েকটা লাইন বাংলায় লিখে দিচ্ছি .আপনাদের কারো পুরা কবিতা উর্দু ও বাংলায় দেখতে চাইলে বলবেন আমি কিতাবের পেজ দিয়ে দিব।
১) যুগের পরিবর্তনের এ কি জাদু মন্ত্র দেখতে পাচ্ছি ?
হে দেওবন্দ , তোমার শোচনীয় অবস্থা দেখতে পাচ্ছি।
২) গুটিয়ে এসেছে সমুদ্র তীর ! থেমে গেছে ঢেউ গুলো !!
তোমার সমুদ্রে কেন অচলাবস্থা দেখতে পাচ্ছি ?
৩ ) তোমার এ কোল থেকে অসংখ মুজাহিদ গড়ে উঠেছে ,
অন্য দিকে ওপর লোকদের দুঃখ জনক শিকার দেখতে পাচ্ছি।
৭) তোমার ফতোয়া বানের আঘাতে পূর্ববর্তী বুজুর্গ গনের বুক ঝাজরা হয়ে গেছে
কাফির বলার ক্রুম্বর্দমান আগ্রহ দেখতে পাচ্ছি।
৮) তুমি পরকে ভালবাস , আপনকে ভাব পর !!!
তোমার মধ্যে পরিবর্তিত উন্মাদনারই ধরন দেখতে পাচ্ছি।
৯ ) হায়রে ফতোয়া প্রণয়নের পদমর্যাদা তোমার !!!!ফতোয়ার এ কেমন ঘন অন্ধকার?
শয়তান এর কর্ম আর নৈপুন্যই দেখতে পাচ্ছি। (মাসিক তাজাল্লি ) দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত পৃষ্টা ৫৩ ১৯৫৭ ইংরেজি
আমি অধম কবিতাটা লিখে দিলাম। দেখুন তারা তাদের বুজুর্গ দের কে মান্য করে না। বুজুর্গ দের মাথার পাগড়ি নিয়ে এরা লেগে থাকে। আরে ও দেওবন্দী।হোস কর। ফিরে যা সেই আকিদায় যে আকিদায় হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজেরে মক্কী (রহ)
যে আকিদায় শাহ অলিউলাহ (রহ) এর খানদানের পুর্ববির্তি বুজুর্গ রা ছিল।
১) যুগের পরিবর্তনের এ কি জাদু মন্ত্র দেখতে পাচ্ছি ?
হে দেওবন্দ , তোমার শোচনীয় অবস্থা দেখতে পাচ্ছি।
২) গুটিয়ে এসেছে সমুদ্র তীর ! থেমে গেছে ঢেউ গুলো !!
তোমার সমুদ্রে কেন অচলাবস্থা দেখতে পাচ্ছি ?
৩ ) তোমার এ কোল থেকে অসংখ মুজাহিদ গড়ে উঠেছে ,
অন্য দিকে ওপর লোকদের দুঃখ জনক শিকার দেখতে পাচ্ছি।
৭) তোমার ফতোয়া বানের আঘাতে পূর্ববর্তী বুজুর্গ গনের বুক ঝাজরা হয়ে গেছে
কাফির বলার ক্রুম্বর্দমান আগ্রহ দেখতে পাচ্ছি।
৮) তুমি পরকে ভালবাস , আপনকে ভাব পর !!!
তোমার মধ্যে পরিবর্তিত উন্মাদনারই ধরন দেখতে পাচ্ছি।
৯ ) হায়রে ফতোয়া প্রণয়নের পদমর্যাদা তোমার !!!!ফতোয়ার এ কেমন ঘন অন্ধকার?
শয়তান এর কর্ম আর নৈপুন্যই দেখতে পাচ্ছি। (মাসিক তাজাল্লি ) দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত পৃষ্টা ৫৩ ১৯৫৭ ইংরেজি
আমি অধম কবিতাটা লিখে দিলাম। দেখুন তারা তাদের বুজুর্গ দের কে মান্য করে না। বুজুর্গ দের মাথার পাগড়ি নিয়ে এরা লেগে থাকে। আরে ও দেওবন্দী।হোস কর। ফিরে যা সেই আকিদায় যে আকিদায় হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজেরে মক্কী (রহ)
যে আকিদায় শাহ অলিউলাহ (রহ) এর খানদানের পুর্ববির্তি বুজুর্গ রা ছিল।
আসলে তোমরা তাদের উত্তর শুরু না বরং তোমরা হচ্ছ মোহাম্মদ বিন আব্দুল ওহাব নজদির অনুসারী ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন