শুক্রবার, ২১ আগস্ট, ২০১৫

যখীরায়ে কারামত কিতাবে গুস্তাকি

দুষমনি হামছে নেহি, কিছি ওর ছে লিয়া কারো
টাক্কর লেনে ছে পেহলে থোরা আজমায়া ভি কিয়া কারো
খন্জর সীনে পে নেহি , বারুদ দিল পে রাখ্খা কারো
হাম কন হে ! থোরাছা ইয়াদ তো কিয়া কারো 

বাংলা অর্থ হল ;- 
দুষমনি আমার সাথে নয় , অন্যের সাথে করো
টাক্কর নেয়ার আগে একটু পরিক্ষা ও করো 
চাকু সীনায় না শুধু, দিলে বারুদ ধারন করো 
আর আমি কে ? পিছনের দিন একবার তো মনে করো ।

কথা গুলো একজন কে উদ্দেশ্য করে বললাম যার চুলকানি কাল রাতে অতিমাত্রায় বেড়ে গেছিল । 
যার কমেন্ট আর চিল্লাচিল্লি দেখে আমার কার্তিক মাসের বাচ্চা ওয়ালি  কুত্তি গুলোর কথা বার বার মনে পড়ছিল । 

যাই হোক । 
আজ কিছু কথা বলা অত্যন্ত প্রয়োজন মনে করছি । আর তা হল আমার নীতি । 
আমি প্রচন্ড এক রোখা বলে আমার হাতে বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রসেনা হোক আর ইসলামি ছাত্রসেনা বাংলাদেশ হোক , 
দেওবন্দি হোক , আর বালাকোটি কথিত ছুন্নি হোক , রেহাই কাউকে দেয়া হয় নাই ।  

কারন সত্য বলতে হবে, সত্য পথে চলতে হবে ।
আপনি যদি তা গ্রহন করতে না পারেন তা আপনার বিশেষ একটা রোগ যা নির্নয় ও নিরাময় হোব্বে রাসুল ছারা সম্ভব নয় ।

আর এই কারনে আজ চার বছর অবধি লেখার কারনেও আমার পোষ্ট গুলো ৫০ টা লাইক পায় না । কিন্ত্ পোষ্টা গুলো ঠিকই কপি করে যখন অন্য কেউ শেয়ার করে তখন লাইক কমেন্ট এর অভাব হয় না । 

আমি একদিন একজন কে চেজ করলাম তো বলে আমাকে , যে তোমার পোষ্ট এ ৫০ টা লাইক নাই এত বড় বড় কথা বল কেন ? 
অথচ তার জানা নাই যে আমার পোষ্টের একটার জবাব কোন মায়ের লাল দিতে পারে নাই । এইত মাত্র কিছুদিন আগে ও নিজেই সামাল দিতে না পেরে ব্লক মেরে দিল । 

কথা যদি হত লাইক ও কমেন্ট নিয়ে তবে কত আগেই চটি পোষ্ট করা শুরু করতে পারতাম , কিন্তু যদি হয় রাহে লিল্লাহ তবে লাইক কমেন্ট তো দূরের কথা কে কি বললো তা দেখা ও বেকার । 

আজকের পোষ্ট এ ও ৪০ টা লাইক হবে না , কারন আজকের কথিত ছুন্নিদের ছুন্নিয়াত না বরং  চুন্নিয়াতের রুপ প্রকাশ হতে যাচ্ছে । 
যা তাদের জন্য কষ্টকর । কিন্তু তারা তা শুধরায় নিতে মোঠেই রাজী নয় বরং তার দিকেই আহব্বান করবে দু-হাত তুলে ।

তারা চেষ্টা করে যেমন 
শাড়ি বদল করে নারী বদলানোর ।
কিন্তু ভিতরে যে একই মাল উপরের যে শুধু লাল( বিপদ) শাড়ি বাদ দিয়ে গোলাপি শাড়ি পড়েছে । 
হয়ত অবুঝদের বুঝ দেয়া যাবে , কিন্তু যারা জানে ও চিনে ! তারা তো তোমার চলার ঢং দেখলে চিনে ফেলবে । 

কথা হচ্ছে সাইয়েদ আহমেদ ও শাহ ইসমাইল এর অন্যতম খলিফা (যখীরায়ে কারামত) এর লেখক মৌলভী কারামত আলী যৌনপুরী (লানাতুল্লাহ) 

যে কিতাবের পাতা টা দেখছেন তা ও উক্ত চটি কিতাবের একটা ছোট্ট অংশ মাত্র । 
দেখা যাক কি বলা আছে ;- অন্ধকারের মধ্যে ও যেমন কম বেশি পার্থক্য আছে , ঠিক তেমন ওয়াসওয়াসার মধ্য ও অল্প খারাপ বেশি খারাপের পার্থক্য আছে ।যেমন বেভিচারের ওয়াসওয়াসা থেকে নিজের স্ত্রীর সাথে মিলনের খেয়াল ভাল ।
ইচ্ছা করে নিজের নামাযের মধ্য নিজের পীরের ধ্যান করা বা এমনি ধরনের কোন বুযুর্গের খায়াল করা বা নিজের অন্তর কে সেই দিকে ধাবিত করা গরু মহিষের কথা ভাবার চেয়ে ও বেশি খরাপ ।এমন কি সেই যায়গায় রাসুলুল্লাহ (সা) এর ধ্যান বা কথা ও চিন্তা করা কোন কাজের কথা নয় । কেননা নিজের  অন্তরে সম্মানের সাথে কোন বুযুর্গানের ধ্যান করা গরু-মহিষের ধ্যানের চেয়ে ও খারাপ ।তবে নামাযের মধ্য আল্লাহ ব্যাতীত অন্তরে তাজীমের সাথে অন্য যে জিনিসের ধ্যান করা হয়েছে সেটাকে মকছুদ মনে করলে তা শিরিকের দিকে নিয়ে যায় (পৃ ২৯) কিতাবের পাতা দেয়া আছে যা উপরে শেয়ার করা হল ।

মৌলভী কারামত আলীর বিষয় ভালমত পোষন করতাম আমি আগে, এখন আর নয় । 
নামাযে নিজের পীরের ধ্যান করা কোন বুযুর্গের ধ্যান করা গরু মহিষের ধ্যান করে চেয়ে খারাপ । 
ভাল কথা , এর অর্থ এই নামাযে নিজের পীর ও বুযুর্গের ধ্যান না করে যদি গরু মহিষের ধ্যান করা হয় তবে ঠিক আছে , কিন্তু পীর বুযুর্গের ধ্যান করা যাবে না । 
আপনাদের পীর যেমন তেমন  চিন্তা ভাবনা ও বটে । 
এর পর লিখেছেন যে , এমন কি সেই যায়গায় নবী পাক (সা) এর ধ্যান করা ও কোন কাজের কথা নয় , কেননা নিজের অন্তরে কোন বুযুর্গানে দ্বীনের কথা খেয়াল করা গরু মহিষের ধ্যান করার চেয়ে ও খারাপ । 

 , আচ্ছা পাঠক মন্ডলি কে জিগ্গেস করছি যে , আমাদের নবী পাক (সা) কি বুযুর্গানে দ্বীন ? নাকি উম্ম্তে মোহাম্মদির কান্ডারী ? 
আমার নবী(সা) এর ইজ্জত কি এতই নিচে ? সামান্য বুযুর্গ ও আমার নবীর মধ্য কি কোনই পার্থক্য নাই ? 
যাকে আল্লাহ তায়ালা সকল কিছুর শুরুতে নিজ তাজাল্লি থেকে পয়দা করেছেন , যার থেকে আশমান জমীন আকাশ পাতাল লওহ করসী আরশ কলম নবীদের নূর মুমিনদের নূর এমন কি তিনি সকল রুহের পিতা । আবুল রুহ ।যিনি হযরত আদম (আ) এর পয়দার ও আগে নবী ছিলেন , মানুষ ছিলেন না , তিনি আজ কি করে বুযুর্গানে দ্বীন এ  পরিনত হলেন ? জবাব কি কেউ দিবেন ? 

আর সেই নবীর কথা মনে যদি আসে নামাযে তবে নাকি গরু মহিষের কথা মনে করার তেয়ে ও বেশি খারাপ । 

আমার নবীর চেয়ে কি আজ গুরু মহিষ ভাল হয়ে গেল ? (নাউযুবিল্লাহ ) 

আমরা নামায পেয়েছি আমার আঁকা (সা) এর মাধ্যমে , দ্বীন ধর্ম সকল কিছুই আল্লাহ তায়ালা ওনার মাধ্যমে পরিপূর্ন করেছেন । সকল উম্ম্তে মোহাম্ম্দি ও পুর্ববরতি নবী গনের তিনি সাক্ষি ও সুপারিশ কারী । 
আজ তার ইজ্জ্ত কি এই থেকে গেল ? 

আমরা যখন নামাযে তাশাহুদ পাঠ করি তখন কি বলি ? দেখি 
;-অর্থ : আমাদের সকল সালাম শ্রদ্ধা, আমাদের সব নামায এবং সকল প্রকার পবিত্রতা একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে। হে নবী, আপনার প্রতি সালাম, আপনার উপর আল্লাহর রহমত এবং অনুগ্রহ বর্ষিত হউক। আমাদের এবং আল্লাহর সকল নেক বান্দাদের উপর আল্লাহ্র রহমত এবং অনুগ্রহ বর্ষিত হউক। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া (ইবাদাতের যোগ্য) আর কেউ নেই,
আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মাদ সা. আল্লাহর বান্দা এবং রাসূল।

যখন এই কথা গুলো বলি তখন আমার রোখ থাকে মদিনার দিকে । আমি তো এমন তাজীমের সাথে নামাযে তাশাহুদ পাঠ করি তা এমন যে রওজায় আক্কদাসের সামনে আমি বসে আমার নবী ওনার রওজা পাকে শুয়ে আছেন আমাকে দেখছেন আর আমি পাঠ করছি । 

আপনি বা আপনারা কি তখন এমন মনে করে থাকেন ! যে আমি এখন গরু মহিষের চেয়ে ও বাজে লোকের প্রতি সালাম ও ওনার পরিবার বর্গের প্রতি সালাম পেশ করছি ? 
হয়ত বা তাই করেন ।

কারন আপনাদের মতে তো নবী পাকের কথা সামান্য তম খায়াল করা ও গরু মহিষের ধ্যান করার চেয়ে বাজে কাজ । তাই নয় কি ? 


তাশাহুদ শুধু আমাদের  নবী পাকের উপরে ই রহমতের জন্যই বলা হয় না বরং আল্লাহর সকল নেক বান্দা গনের উপর ও রহমতে জন্য দোয়া করা হয় । 

আপনারা চাইলে নামায গরু মহিষের প্রতি তাজীমের সাথে সালাম পেশ করতে পারেন । আর আপনাদের প্রকৃতভাবে সালামের যোগ্য ও গরু  মহিষ , আমার আঁকা না । 
আমার আঁকা তো তারই সালাম নেয় জিনি নবী মনে করেই সালাম দেন । গুরু মহিষ মনে করে যারা দেন তাদের নয় । 

এর পর দরুদ , 
আমরা সকলে নামাযে প্রায় দরুদে  ইব্রাহিম পাঠ করে থাকি । দরুদে ইব্রাহীম এ কি হলা আছে তা একটু দেখি আজ । 
-----অনুবাদ ঃ যে আললাহ! মুহাম্মদ (সাললাললাহু আলাইহি ওয়া সাললাম) এবং তাঁহার বংশধরগণের উপর ঐরূপ আশীর্বাদ অবতীর্ণ কর যেইরূপ আর্শীবাদ হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এবং তাঁহার বংশধরগণের উপর অবতীর্ণ করিয়াছ। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসা ভাজন এবং মহামহিম। হে আললাহ! মুহাম্মদ (সাললাললাহু আলাইহি ওয়া সাললাম) এবং তাঁহার বংশধরগণের উপর সেইরূপ অনুগ্রহ কর যে রূপ অনুগ্রহ ইব্রাহীম (আঃ) এবং তাঁহার বংশরগণের উপর করিয়াছ। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসা ভাজন এবং মহামহিম।

উপরে যে দরুদ এর বাংলা তরজমা দেয়া হয়েছে তা আশা করি সকলে বুঝতে পেরেছেন । 

এইখানে সুধু আমার নবীই নয় বরং আমাদের পুর্ববরতিদের নবী গনের প্রতি এমন কি হযরত ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ (আ) এর প্রতি যেরুপ রহমত নাযিল করেছিলেন তেমন আমাদের নবী পাকের বংশধরদের উপর ও নাযিল করতে দোয়া করা হয়েছে । 

আচ্ছা আপনারা যে দরুদ পেশ করেন তখন কি দিলের মধ্য ওনাদের জন্য তাজীম রাখা হয় না ? 

নাকি গরু মহিষ মনে করেই দরুদ পেশ করেন ? 
বলবেন কি ? 


আজ উম্ম্তে মোহাম্মদির এতই উন্নতি হয়েছে ! 
যে হযরত ইব্রাহিমের (আ)  প্্রতি তাজীম থাকে না আপনাদের ? 

যা দেখলে আবসোস না শুধু , অনেক আক্ষেপ ও হয় বটে ।
মাঝে মধ্য যখন আমার মা উম্মুল মুমেনিন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাদ্বীআল্লাহ আনহা) আমার আঁকা (সা) এর সাথে মন খারাপ করতেন বা অভিমান করতেন তখন কোন বিষয় যদি তিনি কসম করতেন তবে এমন বলতেন যে দ্বীন এ ইব্রাহিম (আ) এর কসম বা ইব্রাহিম (আ) এর মালিকের কসম এমন করে করে থাকতেন । 

আজ সেই দ্বীন এ ইব্রাহীম (আ) এর নবী হযরত ইব্রাহীম (আ) ও কি গরু মহিষ হয়ে গেল ? আমাদের নবী (সা) এর বংশ পরম্পরার হযরত ইব্রাহীম (আ) এরই বংশের । 
আর এই বংশ আল্লাহ নিয়ামতে পরিপূর্ন করেছেন ও বহু সংখ্যক  নবী ও রাসুল প্রেরন করেছেন । 

আজ সেই মহিমান্বিত হযরত ও কি গরু মহিষ  তুল্য ? 
যদি না হয় তবে কি মনে করে ওনাদের প্রতি সালাম ও দরুদ পেশ করেন আপনারা ? 
তখন কি তাজীম করা হয় না ওনাদের কে ? 
তাজীমের সাথে কি তাশাহুদ ও দরুদ পাঠ করা হয় না ? 
যদি তাজীমের সাথে তাশাহুদ ও দরুদ পাঠ না করে থাকেন , বরং যদি গরু মহিষ মনে করেই তাশাহুদ ও দরুদ পাঠ করেন তবে আপনারা বরং তাশাহুদ ও দরুদ পাঠ করা ছেড়ে দিন । 
কমছে কম আমার  আঁকা ও ওনার পরিবারবর্গ ও পুর্ববরতি নবী (আ) গন কে গরু মহিষ কেউ মনে করবে না তাশাহুদ ও দরুদ পাঠ করার সময় । 

অথচ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকিদা হচ্ছে তাশাহুদের মধ্যে নবীজীকে স্মরন করে, হাজির জেনে অতঃপর সালাম দিতে হবে। যেমন জগৎ শ্রেষ্ঠ দার্শনিক হযরত ইমাম গাজ্জালী (রাঃ) স্বীয় কিতাব “ইহয়াউ উলুমুদ্দিন” নামক বিশ্ব বিখ্যাত গ্রন্থের ;- 
 নামাযের ভেদসমূহ অধ্যায়ে লিখেছেন 
।  অর্থাৎ-আগে নিজের কলবে নবীজীকে উপস্থিত জেনে অতঃপর সালাম দাও। (“ইহয়াউ উলুমুদ্দিন” ১ম খন্ড, পৃঃ নং-২৫৮)


আল্লাহ ক্ষমা করুন আপনাকে আমার ভাই এমন আকিদা থেকে । 

 প্রায় একই রকম কথা শাহ ইসমাইল ও সাইয়েদ আহমেদ এর লিখিত যৌথ কিতাব সিরাতিম মুসতাকিম ও তাকবিয়াতুল ইমানে ও বলা আছে । 
আমি তার খন্ডন করেছিলাম (abdus salam) 
এর পোষ্ট এর । নবী (আ) কে শুধু এই মৌলভী কারামত আলী যৌনপুরীঅ নয় বরং শাহ ইসমাইল তার পীর ভাই ও একই রকম উক্তি  ব্যবহার করেছেন । তা দেখুন ;-

নামাযের মধ্যে হুজুর আকরাম সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়ালিহি ওয়াসাল্লাম এর শুধু খেয়াল আসা ও গরু-গাঁধার খেয়ালের মধ্যে ডুবে যাবার চেয়েও খুবই নিকৃষ্ট। “নাউযুবিল্লাহ”। (সিরাতে মুস্তাকিম, পৃঃ নং-৫১ লেখক-ইসমাইল দেহলভী দেওবন্দী)


এই শাহ ইসমাইল এমন একজন বেক্তি যে , তাকে আহলে হাদিস , দেওবন্দি , সালাফি , বালকোটি ছুন্নি সকলে মান্য করে থাকে । 

কিন্তু যখন এই কথা গুলো তুলে ধরি আমরা তখন বলা হয়ে থাকে যে , মুরিদ দোষ করেছে তার দেখায় পীরের ঘাড়ে কেন যাবে ? 

মানে সাইয়েদ আহমেদের ঘাড়ে । অথচ উর্দু সিরাতিম মুসতাকিম কিতাবে লেখকের নামের যায়গায় দুজনের নামই লেখা আছে । তা কিন্ত্ তারা এড়িয়ে যায় ওনেক সুন্দর করে । আর এই কথা গুলো নিয়ে তারা এড়িয়ে যায় ও দেওবন্দিদের কে দোষ দিতে থাকে । 

বিগত দিনে যখন আমি একটা পোষ্ট করেছিলাম (DES OWA) কে মেনশন করে ও তাকে পোষ্ট করার একদিন আগেই আমার পোষ্ট এর ব্লগ লিং দিয়েছিলাম । পরে দেখি ব্লক । 

দেখি আজ আমার জবাব কে কি দেয় । এই কারীম আলী যৌনপুরী ভুল বলেছেন ! 
নাকি আমি ভুল বলছি ! 
ফায়সালা আপনারা করুন ।

আর কিছু তাদের কথিত দরবারের নাম দিলাম যা এই সাইয়েদ আহমেদ ও কারামত আলি যৌনপুরী লানাতুল্লাহ এর সিলসিলাৎ পীর মুরিদি ব্যাবসা করে থাকে 
(১) ফুলতলী 
(২) আটরশি
(৩) স্বরশিনা
(৪) রাজারবাগ
(৫) কুতুববাগ
(৬) চন্দ্রপাড়া 
(৭) দেওয়ানবাগ
(৮) যৌনপুরী আব্বাসী 
নাম না জানা ও মনে পড়ছে না এমন ওনেক আছে ।


আশা করব কেউ লিখিত জবাব নয়ত নিজের আকিদা ঠিক করে নিবেন 

সোহেল রানা 





কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন