শুক্রবার, ২১ আগস্ট, ২০১৫

মিত্তুর পর ফিরে আসা (দেওবন্দি )

পোষ্টটা আরো একটু মজবুত ও অকাঠ্য করার আরো কিছু দলিলাদি যোগ করলাম ;- 

(৫) আশরাফ আলি থানবি বলেন যে (- মাওলানা ইসমাইল দেহলভী( গুসতাক শাহ ইসমাইল ) এর কাফেলার কেদার বখত নামে এক লোক শহিদ হয়েছিল । কেদার বখত দেওবন্দের অধিবাসি ছিলেন । শহিদ হওয়ার খবর যাথাসময়ে বাড়িতে পৌছায় দেয়া হয়েছিল । এক রাতে কেদার বখত এর বাবা হাসমত আলী খান দেওবন্দে নিজের কামরায়  তাহাজজুদ আদায়  করছিলেন হঠাৎ বাইরে ঘোড়ার খুড়ের আওয়াজ শুনে বাইরে এসে দেখেন যে কেদার বখত বলছেন বাবা , মাওলানা শাহ ইসমাইল ও সাইয়েদ আহমেদ তাশরীফ আনছেন , আপনি তারাতারী এখানে একটা মাদুর পেতে দিন । 
মৃত কেদার বখতের বাবা তাই করলেন । তারা এসে বসার পর কেদার বখতের বাবা কেদার বখত কে জিগ্গেস করলেন বাবা কোথায় তোমার আঘাত লেগেছিল ? যা তোমার মিত্তুর কারন হয়ে গেল ? 
তখন কেদার বখত তার মাথার পট্টি খুলে হাত দিয়ে দেখিয়ে দেন । 
কেদার বখতের বাবা বলেন যে ;- বাবা ঢেকে রাখ ঢেকে রাখ । আমার শয্য হচ্ছে না । এরপর সকলে চলে যান । সকাল বেলা কেদার বখতের বাবা বলেন যে এটা কি স্বপ্নে ছিল নাকি জাগ্রত ? 
এই চিন্তা করে আংগিনায় গিয়ে দেখেন যে কেদার বখত ক্ষত দেখানের সময়ে মাথা থেকে পড়া রক্তের চিন্হ এখন ও পড়ে আছে মাটিতে । 
কেদার বখত এর বাবা হাসমত আলী খান রক্তের ফোটা দেখে বুঝতে পারলেন যে এটা স্বপ্নে নয় বরং জাগ্রত অবস্থায় ।শেষে কয়েকজন বর্ননা কারিদের নাম উল্লেখ করে বলেন যে এই ঘটনার আরো ওনেক নির্ভরযোগ্য বর্ননাকারী রয়েছে (মালফুজাত এ মাওলানা আশরাফ আলী থানভী ) পৃ ৪০৯

মন্তব্য ;--
আব্দুস শয়তান । এখন বল যে তোদের আলেমরা মরার পর ও ঘুরতে আসে আর হাসমত আলী খানের ছেলে কেদার বখতের মাথা থেকে তলোয়ারের আঘাতের অংশ থেকে রক্ত পড়ে , শাহ ইসমাইল কুত্তা ও সাইয়েদ আহমেদ কানা ও সাথে থাকে তবে তোমাদের কোন আপত্তি নাই , কারন এতে তোমাদের শান ও মান বৃদ্ধি হয় । কিন্ত্ যখন আমাদের আলেমরা এমন দাবি করে তখন তোমারে পেটে লুজ মোশন চালু হয়ে যায় ।

এই হচ্ছে হারামিদের নমুনা । 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন