শুক্রবার, ১৩ মার্চ, ২০১৫

শিয়াদের মুতা বিয়ের অপারেশন

শিয়া অপারেশন :- মুতা বিবাহ ;- 

শিয়াদের বিরুদ্ধে কোন দিন আমার লেখার ইচ্ছা আমার ছিল না । কিন্তু (shah fatehullah mazar) নামের এক আই ডি দেখি ওনেক সাহাবা (রা) গন কে কটাক্ষ গালিগালোজ ও ওনেক আপত্তি উপস্থাপন করেই যাচ্ছে । আর এদের বিরুদ্ধে জবাব দিচ্ছে (imran Khan bhai ) নামের আইডি টা । 

আমরা শিয়া দের কে ছেড়ে কথা বলি কারন বাংলাদেশে তারা নগন্য । তাদের কে কেউ হিসেব করে না । কিন্তু তারা দিন দিন কাদীয়ানি দের মত নিজের প্রচার কাজ চালাচ্ছে যা আমি ভেবে শংকিত । তাই  তাদের স্বরুপ প্রকাশ করা শুরু করলাম । 

শিয়া কাফের রা তোমরা তোমাদের মা বোন দের কে লাইন এ দ্বার করাও।  মুতা বিবাহ করা হবে ও করবে সুন্নি রা তোমাদের মা বোন দের কে । 


বিষয় আজ মুতা বিবাহ ;- 

তাদের কিতাব মোতাবেক মুতা বিবাহ এর ফজিলত ;- শিয়া দের কুখ্যাত আলেম ফাতাহ উল্লাহ আল কাশানী তার তাফসীরের মধ্য উল্লেখ করেন ;- রাসুলুল্লাহ (সা) বলেছেন যে ;- যে বেক্তি একবার মুতা বিবাহ করবে তার মর্যাদা হবে হুসাইনের মর্যাদার সমান , যে দুইবার মুতা বিবাহ করবে তার মর্যাদা হবে হাসানের মর্যাদার সমান , যে বেক্তি তিন বার মুতা বিবাহ করবে তার মর্যাদা হবে আলী ইবনে আবু তালিব (রা) এর সামান  , যে বেক্তি চারবার মুতা বিবাহ করবে তার মর্যাদা হবে আমার মর্যাদার সমান (ফতহুল্লাহ আল কাশানী লিখিত তাফসীরু মানহাজীস সাদেকিন পৃষ্ঠা নং ৩৫৬ ) 

আবার দেখুন ;- উক্ত কিতাবে আরো উল্লেখ করেন যে বেক্তি মুতা বিবাহ না করে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে কিয়ামতের দিন সে নাক কাটা অবস্থায় হাজীর হবে (ফতহুল্লাহ আল কাশানী লিখিত তাফসীরু মানহাজীস সাদেকিন পৃষ্ঠা নং ৩৫৬ )

আল কাশানী আরো লিখেন যে নবী পাক বলেন যে হযরত জীব্রাইল (আ) আমার নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে উপহার নিয়ে আসলো , আর ওই উপহার ছিল মুমিন নারীদের কে ভোগ করা । আর এই উপহার আল্লাহ তায়ালা আমার আগে অন্য কোন নবী ও রাসুল কে দেন নাই। আল্লাহ তায়ালা আমাকে এই বিশেষ পুরষ্কারে পুরষ্কৃত করেছেন কারন আমি পুর্ববরতি সকল নবী রাসুলের চেয়ে শ্রেষ্ট । 

সুতরাং যে বেক্তি জীবনে একবার মুতা বিবাহ করবে সে জান্নাত বাসীদের  সাথে জান্নাতে হবে । যখন তারা একে অপরের সাথে মিলিত হবে তখন একজন ফেরেশতা তাদের কে পাহারা দিবে ও তাহারা যা কথা বলবে তা আল্লাহর জিকির রুপে কবুল করা হবে ও সওয়াব পাবে , যখন তারা একে অপরের হাত ধরবে তখন তাদের গোনাহ গুলো ঝরে পড়তে থাকবে , যখন তারা একে অপর কে চুম্বন করবে তখন তাদের কে এক এক চুম্বনের পরিবর্তে হজ্জ ও ওনার এর সওয়াব দেয়া হবে , যখন তারা মিলন করবে তখন তাদের কামনা ও স্বাদের বিনিময়ে সুউচ্চ পর্বত সমান পুন্য লেখা হবে । যখন তারা গোসলে মশগুল থাকবেন তখন প্রত্যেক ফোটা থেকে এক একটা ফেরেশতা সৃষ্টি হয়ে তারা জিকির ও তসবীহ পড়তে থাকবে ও তাদের সওয়াব কিয়ামত পর্যন্ত লিপিবদ্ধ হতে থাকবে । 


তো এই হচ্ছে শিয়া দের সংক্ষিপ্ত মুতা বিবাহ এর আকিদা । চাইলে আরো ওনেক কিছু লিখতে পারতাম। পোষ্ট বড় হয়ে যাবে এমনেই। তাই বাদ দিলাম । 


তো মুতা বিবাহ যে যত বেশি করবে তত মর্যাদা ও বেশি হবে শিয়া দের হাদীস মতে । 

এমন কি চারটা মুতা বিবাহ করলে নবী পাকের মর্যাদা হাসিল হয়ে যাবে (নাউযুবিল্লাহ) 

এক নজরে মুতা বিবাহ কাকে বলে :- 
মুতা বিহবাহ ইসলামে যায়েজ ছিল , এখন নাই । 

মুতা বিবাহ নবী পাকের যুগে সাহাবা দের জন্য যায়েজ ছিল , কারন যখন তারা বউ বাচ্চা  কাফেরদের ভয়ে বাড়িতে রেখে যায় কোন দূরের কোন স্থানে তখন যেন তারা কোন হারাম কাজে জড়িয়ে না পড়েন তার জন্য সাময়িক বিবাহ (বর্তমানে বেশ্ব্যা বৃত্তি যাকে বলা হয় ) টাকার মাধ্যমে কোন নারীর কাছে কয়েকদিনের জন্য অবস্খান করা ও নিজের মাল সামান সেই নারীর কাছে রাখা , বা যাকে কন্টাক্ট মেরীজ ও বলা হয়। ঠিক সেই রকম । 

পরে যখন সেই নারীর কাছে থেকে চলে আসবে তখন তার কোন দায়ভার গ্রহন করা হয় না মুতা বিবাহ অনুসারে । তাতে কোন সাক্ষি বা কোন কিছুর প্রয়োজন ও নাই।  যেমন কিনা কন্টাক্ট মেরীজ । 

ঠিক সেই রকম। আমার হাতে সময় একটু কম তাই সংক্ষেপ করছি । 

আর এই বিবাহ আজ পর্যন্ত চালু রেখেছে এই জগন্য শিয়া রা 

এই মুতা বিবাহ হারাম করা হয়েছে তার কিছু দলিল। ;- 


 وَالَّذِينَ هُمْ 
 إِلَّا عَلَى أَزْوَاجِهِمْ أوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ فَإِنَّهُمْ غَيْرُ مَلُومِينَ 
তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না। 

 
 
 فَمَنِ ابْتَغَى وَرَاء ذَلِكَ فَأُوْلَئِكَ هُمُ الْعَادُونَ 
অতঃপর কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে তারা সীমালংঘনকারী হবে।
এই সুরা মু-মিনুন ৬-৭) নং আয়াত । 
তারা কোরান পাকের আয়াত কে স্বীকার করে না নিজের স্বার্থে।  তা কোন দিন পোষ্ট করব । 

উক্ত আয়াতে নিজের স্ত্রী ও দাসী কে যায়েজ কিন্তু তা ছাড়া অন্য কাউকে আশা করলে  সীমালংঘনকারী হবে । 

তারা মুতা বিবাহ এর নামে হারাম কাজ করে মজা করে যত ইচ্ছা তত । 

এরপর দেখুন ;- 
 وَإِنْ خِفْتُمْ أَلاَّ تُقْسِطُواْ فِي الْيَتَامَى فَانكِحُواْ مَا طَابَ لَكُم مِّنَ النِّسَاء مَثْنَى وَثُلاَثَ وَرُبَاعَ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلاَّ تَعْدِلُواْ فَوَاحِدَةً أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ ذَلِكَ أَدْنَى أَلاَّ تَعُولُواْ 
আর যদি তোমরা ভয় কর যে, এতীম মেয়েদের হক যথাথভাবে পুরণ করতে পারবে না, তবে সেসব মেয়েদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত। আর যদি এরূপ আশঙ্কা কর যে, তাদের মধ্যে ন্যায় সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে পারবে না, তবে, একটিই অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদেরকে; এতেই পক্ষপাতিত্বে জড়িত না হওয়ার অধিকতর সম্ভাবনা।

সুরা নিসা আয়াত নং ৩

এই আয়াতে বিয়ে করার একটা সীমা দেয়া হয়েছে । 

বলা হয়েছে যে ;- যদি কারো দায় নিতে পার তা হলে ১-২-৩-৪ আর যদি দায় ভার ঠিক ভাবে গ্রহন করতে না পার তা হলে ১ টা আর যদি তার সামর্থ না থাকে তা হলে দাসী দের কে । 

এই খানে মুতা বিবাহ এর কথা বলা হয় নাই যে পারলে সাময়িক বিবাহ কর । 

সুরা নিসা এর ২৫ নং আয়াতে আছে 
وَمَن لَّمْ يَسْتَطِعْ مِنكُمْ طَوْلاً أَن يَنكِحَ الْمُحْصَنَاتِ الْمُؤْمِنَاتِ فَمِن مِّا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُم مِّن فَتَيَاتِكُمُ الْمُؤْمِنَاتِ وَاللّهُ أَعْلَمُ بِإِيمَانِكُمْ بَعْضُكُم مِّن بَعْضٍ فَانكِحُوهُنَّ بِإِذْنِ أَهْلِهِنَّ وَآتُوهُنَّ أُجُورَهُنَّ بِالْمَعْرُوفِ مُحْصَنَاتٍ غَيْرَ مُسَافِحَاتٍ وَلاَ مُتَّخِذَاتِ أَخْدَانٍ فَإِذَا أُحْصِنَّ فَإِنْ أَتَيْنَ بِفَاحِشَةٍ فَعَلَيْهِنَّ نِصْفُ مَا عَلَى الْمُحْصَنَاتِ مِنَ الْعَذَابِ ذَلِكَ لِمَنْ خَشِيَ الْعَنَتَ مِنْكُمْ وَأَن تَصْبِرُواْ خَيْرٌ لَّكُمْ وَاللّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন মুসলমান নারীকে বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে না, সে তোমাদের অধিকারভুক্ত মুসলিম ক্রীতদাসীদেরকে বিয়ে করবে। আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞাত রয়েছেন। তোমরা পরস্পর এক, অতএব, তাদেরকে তাদের মালিকের অনুমতিক্রমে বিয়ে কর এবং নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে মোহরানা প্রদান কর এমতাবস্থায় যে, তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে-ব্যভিচারিণী কিংবা উপ-পতি গ্রহণকারিণী হবে না। অতঃপর যখন তারা বিবাহ বন্ধনে এসে যায়, তখন যদি কোন অশ্লীল কাজ করে, তবে তাদেরকে স্বাধীন নারীদের অর্ধেক শাস্তি ভোগ করতে হবে। এ ব্যবস্থা তাদের জন্যে, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার ব্যাপারে ভয় করে। আর যদি সবর কর, তবে তা তোমাদের জন্যে উত্তম। আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়।

এই খানে স্বাধীন নারীদের কে বিয়ে করার কথা বলা হয়েছে।  যদি তা সম্ভব না হয় তা হলে দাসী দের কে মালিকের অনুমতি নিয়ে বিয়ে করতে বলা হয়েছে , তা ব্যাভীচারিনি ও উপপতি(একের অধিক কোন সাময়িক পতি) গ্রহন কারী হবে না । 

আর যদি কোন দাসী কোন ব্যভিচার করে তা হলে তার শাস্তি ও বরননা করা হয়েছে । 
আর যদি দাসীদের কে বিয়ে না করে সবুর কর তা হলে তা তোমার জন্য আরো উত্তম।  হয়তো বা আল্লাহ তোমাকে কোন স্বাধীন নারী দান করতে পারেন। 

এই খানে  বিয়ের মুল নীতী ধারা বর্ননা করা গেয়ে গেছে । 

সুরা নূর এর ৩৩ নং আয়াত দেখুন :-
 وَلْيَسْتَعْفِفِ الَّذِينَ لَا يَجِدُونَ نِكَاحًا حَتَّى يُغْنِيَهُمْ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَالَّذِينَ يَبْتَغُونَ الْكِتَابَ مِمَّا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ فَكَاتِبُوهُمْ إِنْ عَلِمْتُمْ فِيهِمْ خَيْرًا وَآتُوهُم مِّن مَّالِ اللَّهِ الَّذِي آتَاكُمْ وَلَا تُكْرِهُوا فَتَيَاتِكُمْ عَلَى الْبِغَاء إِنْ أَرَدْنَ تَحَصُّنًا لِّتَبْتَغُوا عَرَضَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَمَن يُكْرِههُّنَّ فَإِنَّ اللَّهَ مِن بَعْدِ إِكْرَاهِهِنَّ غَفُورٌ رَّحِيمٌ 
যারা বিবাহে সামর্থ নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন। তোমাদের অধিকারভুক্তদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায়, তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর যদি জান যে, তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে, অর্থ-কড়ি দিয়েছেন, তা থেকে তাদেরকে দান কর। তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য কারো না। যদি কেহ তাদের উপর জোর-জবরদস্তি করে, তবে তাদের উপর জোর-জবরদস্তির পর  ও আল্লাহ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।


আল্লাহ তায়ালা। এই আয়াতে সুস্পষ্ট করে বলেছেন যাদের সামর্থ নাই যতক্ষন পর্যন্ত আল্লাহ তাদের কে  ওভাব মুক্ত না করেন ততক্ষন পর্যন্ত যেন তারা সবুর করে । 

আর দাসী দের বিষয় আল্লাহ তায়ালা বলেছেন যে ;- 
তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য কারো না। যদি কেহ তাদের উপর জোর-জবরদস্তি করে, তবে তাদের উপর জোর-জবরদস্তির পর আল্লাহ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
। এই আয়াত থেকে এটা ও প্রমানিত যে দাসী রা যদি মিলিত হতে না চায় তা হলে তাদের কে অর্থের লোভ দেখিয়ে পাপে লিপ্ত হইও না।  আর যদি জবরদস্তি কর তা হলে আল্লাহ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল। কারন আল্লাহ সকল কিছুই জানেন। 

এই  আয়াতের পর সুস্পষ্ট যে মুতা বিবাহ ও হারাম। এমন কি দাসী যদি না চায় নিজে থেকে তো তার সাথে মিলিত হওয়া ও হারাম। । 



এবার হাদীস থেকে কিছু কথা ;- 
নবী পাক বলেছেন ;- হা লোক সকল , আমি তোমাদের কে (সাময়িক বিবাহের মাধ্যমে ) নারী দের কে ভোগ করার অনুমতি দিয়েছিলাম , আর আল্লাহ তায়ালা তা কিয়ামত পর্যন্ত হারাম  ঘোষনা করেছেন । সুতরাং যার নিকট তাদের পক্ষ থেকে কোন বস্তু  রয়েছে , সে যেন তার পথ উন্মুক্ত করে দেয় । আর তোমরা তাদের কে যা প্রদান করেছো তার মধ্য থেকে কিছুই  গ্রহন করো না (স্হিহ মুসলিম ) ৩৪৮৮ বিবাহ অধ্যায় বাব নং ৩ 

মুসলিম শরীফ এ আরো  বর্নিত আছে যে ;- রাসুলুল্লাহ (সা)  মুতা বিয়ে থেকে নিষেদ করেছেন, এবং বলেছেন যে   নিশ্চয় তা(মুতা বিবাহ )  এই দিল থেকে কিয়ামতের দিন পর্যন্ত হারাম । আর যে কোন বেক্তি কোন কিছু দিয়েছে সে যেন তা আর গ্রহন না করে (স্হিহ মুসলিম বিবাহ অধ্যায় বাব নং ৩ হাদীস নং ৩৪৯৬

ইবনে আব্বাস (রা) বর্ননা করেন যে ;- মুতা বিবাহ ইসলামের প্রথম দিকে যায়েজ ছিল , পুরুষ বেক্তি বিভিন্ন শহরে আগমন করত যা তার নিকট অপরিচিত । অতপর সে সেই পরিমান সময় অতিবাহীত করত , সেই পরিমান সময়ের দন্য কোন নারী কে বিয়ে করত , অতপর সে তার মাল মাত্তার হেফাজত করত , ও তার জিনিস পত্র  তার (স্বামীর জন্য) ঠিক করে  রাখবে , শেষ পর্যন্ত এই আয়াত নাযিল হল ( যারা তাদের যৌনাঙ্গ কে সংযত  রাখে নিজেদের  স্ত্রী ও দাসীগন বেতীত ) 
ইবনে আব্বাস (রা) বলেন এই দুই যৌন অংগ ছারা বাকি সকল  যৌনাঙ্গ হারাম । (সুনানু তিরমিজি ) ১১২২

এই সকল কিছুর পর ও মুতা বিবাহ কে যায়েজ ও সওয়াবের কাজ মনে করে এই কাফের শিয়া রা । 

এরা আজ পর্যন্ত  গাধার মাংস খাওয়া  কে যায়েজ মনে করে । 

তোমরা যদি সত্যি এখন ও মুতা বিবাহ থেকে দুরে আসতে না চাও তা বলে তোমাদের বোন দের মোবাইল নং বাড়ির দরজায় লিখে দাও। 

আর প্রত্যেকে তোমাদের বোন কে অর্থের বিনিময়ে মুতা বিবাহ এর নামে ভোগ করবে । 

দেখি তোমরা কে কত বড় নেক্কার  ও আহলে বায়েতের অনুসরনকারী । 

কুলাংগারের জাত। 


সোহেল রানা 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন