রবিবার, ২৮ জুন, ২০১৫

দেওবনদিরা বিয়ের আগে তালাক নামা লিখে রাখে

আজকে একটা আজব বিষয় জেনে রাখুন 

যদিও বা আগে এ নিয়ে পোষাট করা হয়েছিল কিন্তু এর ক্ষতিকারক দিক গুলো পুংখানু রুপে প্রকাশ করা হয় নি । 

আজ জবাব দিতে গিয়ে এটা সম্পুর্ণ রুপে আলোচনা করছি ।

বিষয় হচ্ছে বিয়ে ও তালাক ।

হাবু ডুবু তার পোষ্ট এডিট করে আমার নামেয চালায় দিয়েছে যে সে প্রেম করি নাই বা এটা সেটা নানান টা ।
আমি শুধু এদের কে যাতে সাধারন নিজের মেয়ে না দেয় তার জন্য সাবধান করার তাগিদে এই পোষ্ট করছি ।
আগে ফতোয়া টা পড়ে নিন ;- 

     দেওবন্দী দের মুজাদ্দে আশরাফ আলী তার কিতাব (বেহেস্তি জেবর ) ৪ নং খন্ডের ৪১ নং পেজ এ  বলা হয়ছে যে মেয়েরা চাইলে আগেই বিয়ের বা বিয়ের সময় তালাক নামা লিখে রাখতে  পারেন ৷ কারণ পরে অনেক সমসা হয় যেমন অনেক দিন খোজ খবর নাই ,নিখোজ , বিদেশে গেছে আর আসেনা , ভালো সম্পর্ক নাই  এই সকল বিষয়ের জন্য অনেক সময় তালাক দিয়ে চাইলে ও পাওয়া যায় না  তাই বিয়ের সময় একসাথে তালাক নামা লিখে রাখলে পরে তালাক দেয়ার বিসয় কোনো সমস্যা হয় না ৷ সে ক্ষেত্রে ছেলের বাবার ও সকলের সই করিয়ে একটা তালাক নামা করে রাখা ভালো ৷


উক্ত কথা গুলো কেন বলেছেন আশরাফ আলী থানভী সাহেব তা মনে হয় থানবী সাহেব ভালো করেই জানেন । 

কারন দেওবন্দিদের চরিত্র কি আর তিনি কি জানতেন ? 

এরা ছাত্রদের সাথে মাদ্রাসায় কুকাম করে হাজারো  তার প্রমান দেখুন ;-
(১) কাসেম নানুতভী ও গাংগুহী 

(২) এই লিংক এ তাদের সমকামিতার বিশাল ভান্ডার তুলে ধরা আছে তাদের কিতাব ও বর্তমান সময়ের ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনার ইতিকথা 

আর যাদের চিরত্র এমন যে ভালো সুন্দর ছেলে দেখলেই জীভে পানি চলে আসে , তারা কি করে নওজয়ান ছেলেদের কে তাবলীগে জোর করে ডেকে নিয়ে গিয়ে ঠিক থাকতে পারে তার জবাব আশা করছি ।

আর যারা এই তাবলীগে যায় নিজেদের বউ কে রেখে তাদের কি দরকার আছে বউয়ের ? যদি সমকামিতায় লিপ্ত হতেই দিন চলে যায় ? 
জবাব দিবেন ।

আর এদের বউদের কে এরা একটা খোলা রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে , যে এদের চাহিদা যা শারীরিক তা তো ছেলেদের দিয়েই তারা পুরণ করে থাকে , কিন্তু বেচারি বউয়ের তো হয় বেহাল দশা । 

তাই যদি বউ কোন বড় কথা বলতে না পারে সেই জন্য আগে থেকেই তালাক নামায় সই করে রেখে দেয় , তাকে বউ বেশি কথা বললে হাতে ধরিয়ে দিতে পারে । 

আর যারা এমন প্রকৃতির তাদের কাছে বউয়ের সাথে এমন আচরন করা বড় কোন কথা নয় । 

এই ফতোয়া যদি বাংলাদেশের ঘরে ঘরে পৌছে দেওয়া যায় ও সকল মেয়ের বাবা রা যদি সচেতন হয় তবে দেওবন্দিদের কপালে বউ জুটা ভাগ্যের বিষয় হয়ে দারাবে ।

তাদের যৌনকামনা পুরা করার জন্য সমকামিতায় লিপ্ত হওয়া ছারা আর কেন রাস্তা থাকবে না । 


এবার দ্বীতিয় বিষয় হচ্ছ যে ;- এরা তো সমকামিতায় লিপ্ত হয়ে নিজের যৌনাংগের হাল বেহাল করে রাখে , কাজের থাকে না বলেই মনে হয় তাদের গুরুভার কিতাব থেকে । 

একবার যদি এক নজরে চোখ দিয়ে দেখে বিবেক দিয়ে উত্তর দিতেন তবে কৃতজ্ঞ হতাম । 
দেখুন 

১. এড়ে গরুর লিঙ্গ সুরমার নেয় মিহি করিবে ৷ আর তাতে মধু মিশ্রত করিয়া সঙ্গমের পূর্বে সবন করিবে ৷ ইহাতে নিস্তেজ লিঙ্গ ও সতেজ হয়ে উটবে (বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ নং ১১৯)

২. কুত্তার লিঙ্গ কাটিয়া লইবে ৷ ইহা সঙ্গমের পূর্ব উরুতে বাধিয়া লইবে ৷ ইহাতে রতি সক্তি ব্রিধি পায় ৷ ইহা উরুতে বাধা থাকা কালীন লিঙ্গ নিস্তেজ হইবে না ৷ কামাগ্নি প্রজ্জলিত থাকবে ৷(বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ ১১৯ )

৩. কুকুরের সঙ্গম কালে যখন সক্তভাবে পাগিয়া যাইবে তখন খুব সাবধানতার সহিত পুরুষ কুকুরের লেজ গড়া হইতে কাটিয়া লইবে ৷ উহা ৪০ দিন মাটির নিচে পাতিয়া রাখিবে ৷অতপর উহা বের করে সুতায় গেথে কোমরে বাধিবে ৷ যতক্ষণ উহা কোমরে থাকি এ ততক্ষণ বীর্যপাত হইবে না ৷


এই হচ্ছে এদের যৌন রোগের চিকিত্সা । এরা কখন ও কুত্তার লিংগ কাটে আবার কখন ও লেজ কাটে আবার কখন ও ষাড় এর সোনা খায় বউ কে খুশি করার জন্য ।

এদের যৌন রোগ একবার কি দেখেছেন কত ভয়ংকর ! 

কোন মেয়ে কি এই সব বিষয় মেনে নিবে কুত্তার লিংগ কমরে বেধে ইয়ে করার জন্য ? 

এদের কে কি কোন মেয়ের বিয়ে করা উচিত ? যাদের আগে থেকেই কুত্তার লিংগ আর লেজ ভরসা হয়ে থাকে ? 

জবাব দিবেন । 



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন