যদিও বা আগে এ নিয়ে পোষাট করা হয়েছিল কিন্তু এর ক্ষতিকারক দিক গুলো পুংখানু রুপে প্রকাশ করা হয় নি ।
আজ জবাব দিতে গিয়ে এটা সম্পুর্ণ রুপে আলোচনা করছি ।
বিষয় হচ্ছে বিয়ে ও তালাক ।
হাবু ডুবু তার পোষ্ট এডিট করে আমার নামেয চালায় দিয়েছে যে সে প্রেম করি নাই বা এটা সেটা নানান টা ।
আমি শুধু এদের কে যাতে সাধারন নিজের মেয়ে না দেয় তার জন্য সাবধান করার তাগিদে এই পোষ্ট করছি ।
আগে ফতোয়া টা পড়ে নিন ;-
দেওবন্দী দের মুজাদ্দে আশরাফ আলী তার কিতাব (বেহেস্তি জেবর ) ৪ নং খন্ডের ৪১ নং পেজ এ বলা হয়ছে যে মেয়েরা চাইলে আগেই বিয়ের বা বিয়ের সময় তালাক নামা লিখে রাখতে পারেন ৷ কারণ পরে অনেক সমসা হয় যেমন অনেক দিন খোজ খবর নাই ,নিখোজ , বিদেশে গেছে আর আসেনা , ভালো সম্পর্ক নাই এই সকল বিষয়ের জন্য অনেক সময় তালাক দিয়ে চাইলে ও পাওয়া যায় না তাই বিয়ের সময় একসাথে তালাক নামা লিখে রাখলে পরে তালাক দেয়ার বিসয় কোনো সমস্যা হয় না ৷ সে ক্ষেত্রে ছেলের বাবার ও সকলের সই করিয়ে একটা তালাক নামা করে রাখা ভালো ৷
উক্ত কথা গুলো কেন বলেছেন আশরাফ আলী থানভী সাহেব তা মনে হয় থানবী সাহেব ভালো করেই জানেন ।
কারন দেওবন্দিদের চরিত্র কি আর তিনি কি জানতেন ?
এরা ছাত্রদের সাথে মাদ্রাসায় কুকাম করে হাজারো তার প্রমান দেখুন ;-
(১) কাসেম নানুতভী ও গাংগুহী
(২) এই লিংক এ তাদের সমকামিতার বিশাল ভান্ডার তুলে ধরা আছে তাদের কিতাব ও বর্তমান সময়ের ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনার ইতিকথা
আর যাদের চিরত্র এমন যে ভালো সুন্দর ছেলে দেখলেই জীভে পানি চলে আসে , তারা কি করে নওজয়ান ছেলেদের কে তাবলীগে জোর করে ডেকে নিয়ে গিয়ে ঠিক থাকতে পারে তার জবাব আশা করছি ।
আর যারা এই তাবলীগে যায় নিজেদের বউ কে রেখে তাদের কি দরকার আছে বউয়ের ? যদি সমকামিতায় লিপ্ত হতেই দিন চলে যায় ?
জবাব দিবেন ।
আর এদের বউদের কে এরা একটা খোলা রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে , যে এদের চাহিদা যা শারীরিক তা তো ছেলেদের দিয়েই তারা পুরণ করে থাকে , কিন্তু বেচারি বউয়ের তো হয় বেহাল দশা ।
তাই যদি বউ কোন বড় কথা বলতে না পারে সেই জন্য আগে থেকেই তালাক নামায় সই করে রেখে দেয় , তাকে বউ বেশি কথা বললে হাতে ধরিয়ে দিতে পারে ।
আর যারা এমন প্রকৃতির তাদের কাছে বউয়ের সাথে এমন আচরন করা বড় কোন কথা নয় ।
এই ফতোয়া যদি বাংলাদেশের ঘরে ঘরে পৌছে দেওয়া যায় ও সকল মেয়ের বাবা রা যদি সচেতন হয় তবে দেওবন্দিদের কপালে বউ জুটা ভাগ্যের বিষয় হয়ে দারাবে ।
তাদের যৌনকামনা পুরা করার জন্য সমকামিতায় লিপ্ত হওয়া ছারা আর কেন রাস্তা থাকবে না ।
এবার দ্বীতিয় বিষয় হচ্ছ যে ;- এরা তো সমকামিতায় লিপ্ত হয়ে নিজের যৌনাংগের হাল বেহাল করে রাখে , কাজের থাকে না বলেই মনে হয় তাদের গুরুভার কিতাব থেকে ।
একবার যদি এক নজরে চোখ দিয়ে দেখে বিবেক দিয়ে উত্তর দিতেন তবে কৃতজ্ঞ হতাম ।
দেখুন
১. এড়ে গরুর লিঙ্গ সুরমার নেয় মিহি করিবে ৷ আর তাতে মধু মিশ্রত করিয়া সঙ্গমের পূর্বে সবন করিবে ৷ ইহাতে নিস্তেজ লিঙ্গ ও সতেজ হয়ে উটবে (বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ নং ১১৯)
২. কুত্তার লিঙ্গ কাটিয়া লইবে ৷ ইহা সঙ্গমের পূর্ব উরুতে বাধিয়া লইবে ৷ ইহাতে রতি সক্তি ব্রিধি পায় ৷ ইহা উরুতে বাধা থাকা কালীন লিঙ্গ নিস্তেজ হইবে না ৷ কামাগ্নি প্রজ্জলিত থাকবে ৷(বেহেস্তি যেবার ৯ম খন্ড পেজ ১১৯ )
৩. কুকুরের সঙ্গম কালে যখন সক্তভাবে পাগিয়া যাইবে তখন খুব সাবধানতার সহিত পুরুষ কুকুরের লেজ গড়া হইতে কাটিয়া লইবে ৷ উহা ৪০ দিন মাটির নিচে পাতিয়া রাখিবে ৷অতপর উহা বের করে সুতায় গেথে কোমরে বাধিবে ৷ যতক্ষণ উহা কোমরে থাকি এ ততক্ষণ বীর্যপাত হইবে না ৷
এই হচ্ছে এদের যৌন রোগের চিকিত্সা । এরা কখন ও কুত্তার লিংগ কাটে আবার কখন ও লেজ কাটে আবার কখন ও ষাড় এর সোনা খায় বউ কে খুশি করার জন্য ।
এদের যৌন রোগ একবার কি দেখেছেন কত ভয়ংকর !
কোন মেয়ে কি এই সব বিষয় মেনে নিবে কুত্তার লিংগ কমরে বেধে ইয়ে করার জন্য ?
এদের কে কি কোন মেয়ের বিয়ে করা উচিত ? যাদের আগে থেকেই কুত্তার লিংগ আর লেজ ভরসা হয়ে থাকে ?
জবাব দিবেন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন