রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

দেওবন্দি কওমি সমকামি জংগী গুসতাক

Abdus Rehman mogholbajari শোক জবাব ;- 

সে লিখেছে আমি মাদ্রাসায় দান করতে বারন করেছি । 

না। 
বরং আমি কওমি মাদ্রাসায় দান করতে বারণ করেছি । কারন দেশের বিসৃংখলা তারা তৈরি করে । তা ছারা চামড়া বা যাকেতের দিয়ে মাদ্রাসা চালানো যাবে না । 
যাকাত বা চামড়া গরিবদের দান করতে হবে । এমন কি গরিব ছাত্র বা তালেবে ইলম কে দান করা যাবে । 
কিন্ত্ সরাসরি মাদ্রাসায় দান করা হানাফি ফেকাহ মতে যায়েয নয় । 

আর লিখেছে মাযারে দান করতে বলেছি নাকি আমি । 
আমি তো বলব যে , মাযারে যেন একটা টাকা ও কেউ ভুলে দান না করে । বরং তা দিয়ে যদি  গরিবের পেটের খুদি নিবারণ করে । আল্লাহ তায়ালা হয়ত এতেই তার মনের বাসনা পুরণ করবেন । 

এর পর চার টা প্রশ্ন করেছিল । 
(১) নং প্রশ্ন হল ;- মাদ্রাসায় যে জংগীবাদ শুক্ষা দেওয়া হয় তার প্রমান কি ? 

আমি প্রমান তুলে ধরলাম ;- 
(১)http://www.sylhettoday24.com/news/details/Politics/7451

(২)http://amardeshonline.com/pages/details/2015/08/08/296005#.Vgbkgee6nCQ

(৩)http://www.jagonews24.com/politics/news/44265/হেফাজতের-আমির-মুফতি-ইজহারুল-গ্রেফতার


(৪)http://www.sylhetexpress.com/news/detailsm.php?id=34102

হেফাজতের জংগী তৎপরতায় কিছু টাকার খেলা ;-http://www.m.banglanews24.com/detailnews.php?nid=419753&cid=1004

কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ জংগী তৎপরতায় ;-

http://www.dainikpurbokone.net/43681/হেফাজতের-মামলার-টাকা-মাস/



এই ভদ্র মহোদয় মুফতি ইজহারুল  কিন্ত্ আপনাদের ভাই ও হেফজতের নায়ের এ আমীর ও ছিল । এখন বেচারা জেলে আছে ।
সকল। লিংকের জবাব দিবেন । 

তার ২ নং প্রশ্ন (ভারত উপমহাদেশ স্বাধীন করেছে কারা আর দালালি করেছে কারা ? 

উত্তর ;- তোমাদের এই সকল প্রপাগান্ডীর জবাব আমি লিখিত আকারে কত শত বার যে প্রমান করেছি তার ইয়োত্তা নাই । 
তবু যদি ঘুরে ফিরে এমন বলেন যে তাল গাছ আপনার তবে আর কি করার ।
আমি বিগত দিনের পোষ্টের ব্লগ লিংক দিলাম । দেখে নিন কারা দালাল ছিল 
http://sohelrana1234.blogspot.ae/2014/11/blog-post_91.html?m=1

আরো মজার কথা হল ৫ মে আপনারা খালেদার দালালী করেছেন , 
আর পলিশের পিটানির পর আপনারা হাসিনার দালাল হয়ে গেছেন । 
যাকে সফি সাহেব নাস্তিক বলেছিল সেই আওয়ামীলিগ আজ বন্ধু আপনাদের ।

পারলে এর অন্তরনিহিত কাহীনি কি তুলে ধরবেন ? 

(৩) নং প্রশ্ন পৈত্রিক নাম বদল করে হিজড়া হয়েছি কেন ? 

উত্তর ;- নাম মানুষ কে বড় করে না । 
বরং নাম কে মানুষ বড় করে ।

আমার আই ডির নাম ( সুফীবাদের আসল রুপ ) 
কিন্ত্ ফেসবুকের প্রতিটা পোষ্টে নিচে লেখা থাকে সোহেল রানা । 

আর তবু ও যখন হিংসামুলক এই প্রশ্ন তবু বলব যে , সুফী মর্দের নাম । কোন সুফী হিজড়া ছিল না আপনাদের মত । 
বরং আপনারা যে সমকামিতার সাগর ও হিজড়া তা আমাদের ভাল করে জানা আছে 
যেমন ;- http://sorboshessongbad.com/2014/12/30/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A7%8E%E0%A6%95/

(২)https://thedeshebideshe.wordpress.com/2013/07/16/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95-%E0%A6%86%E0%A6%9F/

(৩)http://m.bdnews24.com/bn/detail/bangladesh/647995


(৪)http://www.bijoynews24.com/?p=33156

(৫)http://www.banglasongbad24.com/
সব গুলোই ভিন্ন ভিন্ন যায়গার ভিন্ন ঘটনার লিংক । 



এখন বলবেন কি হিজড়া কারা ? 

(৪) নং প্রশ্ন 
দাড়ি ও ইসলামিক সাথে সজ্জিত হওয়া কি ? 

দাড়ি রাখা ওয়াজিব ও ইসলামিক কোন বাধ্যতামূলক সাঝ নেই । 
বরং যা আছে তা সুন্নত । 
পোষাক নিয়ে যদি লিখিত তর্ক লিপ্ত হতে চান তবে রাজী আছি । 

পোষাকের বাধ্যতামূলক হল শুধু এই টুকুই যে বিধর্মিদের পোশাক যেমন ধুতি সহকারে গলায় পৈতা চার্চ এর ফাদারের  পোষাক বা যাতে বেধর্মি বলে প্রকাশ পায় এই গুলোই পড়া নিষেদ ।

তা ছারা ইজ্জত আব্রুর সাথে থাকে এমন যে কোন পোশাক একজন পুরুষের নাভী থেকে হাঁটুর নীচে পরেযন্ত ঢাকা যায় এমন পোষাক পড়তে শরিয়তে কোন বাঁধা নেই ।

আর আপনার মিল লক্ষ হল দাড়ি নিয়ে । ফটো দিলে বিস্বাস করবেন কি জানা নাই । আপনার সাথে ভাইবার বা স্কাইপ এ ভিডিও কলে কথা বলতে রাজী আছি আমি । দাড়ি তো দেখার শখ । তাই না ? 

আর আপনার তেতুল সফী কি কারনে গোঁফে  বেলেড মেরে পুরা তেতুল খোড় সেজে থাকেন তার জবাব দিবেন কি ? গোঁফে বেলেড মারার দলিল দিন । 

(৫) নং প্রশ্ন ;- আমি অজ্ঞাত স্থানে ইন্তেকাল করলে কিসের ভিত্তিতে দাফন করবে ? 

আমি তো জানি প্রত্যেক মুসলমান ছেলেদের এ নিয়ে চিন্তা নাই । 
কারন একটা মুসলমান ছেলের বয়স ৫-৭ হলেই ওর খাৎনা করানো হয় আমাদের দেশে । 
আপনার কি খাৎনা করানো হয় নাই ? 
নাকি আপনার না পার্বতী আর বাবা শংকর । 
তাই উপরে ইসলামিক লেবাজ রাখার পর ও নিচে হিন্দুয়ানী রিতি মোতাবেক রেখে দেওয়া হয়েছে ? 
খাৎনা কি এই কারনে করান নাই না কি ? 



আপনি আমার ফটো তো বাজে কথা লিখেছেন । 
কাউকে কটাক্ষ করা শরিয়তে কতটুকু সমর্থন যোগ্য ? 
আপনি আমাকে মুফতিয়ে আজম বলেছেন । 
আমি কি কখন ও এমন দাবি করেছি ? 
আমি তো জানি ফেকাহ শাস্ত্রে ইমাম এ আজম আবু হানিফা মুফতিয়ে আজম ।

আপনার পাকিস্তানের শাহ আহমেদ সফি কি করে মুফতিয়ে আজম হল ? 

পাকিস্তানের শাহ আহমেদ সফী ত্বকী উসমানির বাপ কে যদি মুফতিয়ে আজম মান্য করি তবে ইমান আবু হানিফা (রা) কে কি বলব ? 

সিলসিলায়ে কালা বলে সম্বন্ধ করেছেন আপনি । 
আরনার কি জানা আছে আপনার দেওবন্দের আলেমগন আলা হযরত ইমাম আহমেদ রেজা খান (রহ) এর শানে কত সুন্দর সুন্দর কথা বলতেন । 

অবশ্য আপনার দোষ কি তাতে ? 
আপনার একজন আলেম তো মৌলভী হোসনাইন আহমেদ মাদানী তো তার কিতাব আশ শিহাবুস সাকিব কিতাবে আলা হযরত আহমেদ রেজা খান কে ৬০০ শত গালি লিখে প্রকাশ করেছেন । এটা হক পন্থিদের কাজ ? নাকি হক কে থামানোর চেষ্টা ? 


আপনাদের আশরাফ আলী থানবীর কিছু কথা শোনা যাক (- মাওলানা গোলাম ইয়াযদানী সাহেব ( ফাযিল মাদ্রাসায় মাযহারুল উলুম , সাহারানপুর , ভারত , ও খতিব এ  জামে মসজীদ , গোলমন্ডি) তিনি একবার আশরাফ আলি থানভির কথা গুলো বর্ননা করেন যে ;- ঐ হযরতের মাহফিলে কোন এক বেক্তি মাওলানা আহমেদ রেযা খান সাহেবের নাম মাওলানা ছারাই শুধু আহমেদ রেজা বলেছিল ।তখন হাকিমুল উম্ম্ত আশরাফ আলী থানভী তাকে খুব তিরষ্কার করলেন বকুনি দিলেন ও ক্রোধান্বিত হয়ে বললেন যে , তিনি একজন আলেম যদিও ভিন্ন মতের । তুমি তার পদবীর প্রতি অসম্মান দেখাচ্ছ । এটা কি ভাবে বৈধ হতে পারে তার মানহানী করা 
ও তার প্রতি বেয়াদবি প্রকাশ করা ? 

আর বলতেন যে ;- একথা খুব সম্ভব যে তিনি আমাদের বিরুধিতা করার কারন হয়তো বাসেতবীকই রাসুল পাকের মুহাব্বাত হবে । নতুবা তিনি ভুল বুঝে আমাদের কে বেয়াদব মনে করে থাকেন ( মাওলানা বাহাহুল হক কাসেমী লিখিত "উসইয়া ই আকাবির" ১৯৬২ সালে লাগেরে মুদ্রিত পেজ নং ১৪)


মাওলানা ইয়াযদানী আরো বলেন যে , মাওলানা আহমেদ রেজা খানের মশহুম ও মাগফুরের খবর শুনে মাওলা আশরাফ আলী থানবী ইন্নালিল্লাহ পাঠ করলেন ও বললেন যে ;-ফাযেলে ব্রেলভী আম্দের বিরুদ্ধে যা ফতোয়া দিয়েছেন তা শুধু রাসুল (সা) এর মুহাব্বাতে উদ্ভুদ্ধ হয়েই দিয়েছেন ।ইনশাল্লাহ আল্লাহ তায়ালা , আল্লাহর দরবারে তিনি ক্ষমা প্রাপ্ত সম্মানিত ও দয়া প্রাপ্ত হবেন ।আমি ভিন্ন মত পোষনের কারনে আল্লাহ ক্ষমা করুন দিন্ডিত হবার খারাপ মত পোষন করি না ( আনীস আহমেদ সিদ্দিকি লিখিত মাসলাক ই তিদাল, করাচিতে মুদ্রিত , পৃষ্টা নং ৮৭) 

এই হচ্ছে ওলামায় দেওবন্দের মত পোষন মাওলানা আহমেদ রেজা খান (রহ) বিষয়ে ।
আর সেই  মাওলানা আহমেদ রেজা খান  (রহ) এর উপাধি (আলা ) নিয়ে আমাকে কালা বলে কটাক্ষ করে তারা কতটা আদবের প্রমান দিল ? 


তার পরের কথা হল (- 
আমারে বলেছে ক্বাদিয়ৈনি ।
এবার এক নজরে দেখি কে কারা ক্বাদিয়ানি ? 
রশীদ আহমেদ গাংগুহির জীবনি কিতাবে বর্নিত হয়েছে যে , যখন মীর্যা কাদীয়ানি তার প্রথম বই বারাহি লিখেন তখন খবরের কাগজগুলো তার সুনানে বন্যা বইয়ে দিয়েছিল ।সে সময় মির্যা কাদীয়ানি রশিদ আহমেদ গাংগুহি কে ইত্যাদির পছন্দ করতেন । যারা হযরতের সাথে দেখা করে ফিরে যেতেন তাদের কে মির্যা কাদীয়ানি জিগ্গেস করত মাওলানা সাহেব ভালো আছেন তো ? দিল্লি থেকে গাংগোহ কত দুর ? রাস্তা কেমন ? 

এ থেকে বোঝা যায় ক্বাদিয়ানির ইচ্ছা ছিল হযরত রশিদ গাংগুহির সাথে দেখা করার ।
ওই সময় ইমাম এ রাব্বানী বলেছিল ওই ছেলে যা করেছে নিশ্চয় তা ভাল। তবে তার একজন পীরের দরকার ং্য্যতো সে পথ ভ্রস্ট হয়ে যাবে । (তাজকিয়াতুর রশীদ ২য় খন্ড পৃষ্টা নং ২২৮) 

তো ক্বাদিয়ানির সাথে কাদের সম্পর্ক কেমন ছিল তা বোঝা গেল এখানে থেকে ।

আরো মজার কথা হল যে কাদীয়ানির ১৪ গোষ্টি আহলে হাদিস ছিল। আর আগে হাদিসের জন্ম সাহ ইসমাইল থেকে । 
যদি মেনে নিতে কষ্ট হয় তবে বলিও এই শাহ ইসমা্ইল ও সাইয়েদ আহমেদ যে আহলে হাদিসের ও ইমাম তা প্রমান করব আমি । 

তো এখন ংুল কথা হল যে ;- তোমরা কাদীয়ানির জন্ম দাতা । ক্বাদিয়ানির নবুয়াতের রাস্তা খুলে দিয়েছে তোমার কাসেম নানুতভী 
 কাসেম নানাতুভী স্বীয় চটি কিতাব তাহজিরুন্নাছের ৩-১৪ ও ২৮ পৃষ্টায় আমাদের নবীয়ে দোজাহাঁকে আখেরী নবী অস্বীকার করেছে। (নাউজুবিল্লাহ) 

আর কাদীয়ানি নবী দাবি করেছে । 
দোষ মুল কার ? কারা রাস্তা করে দিয়েছে ?

উল্টা আমাদের দিকে কেন আংগুল তোল ? 


আমার জানা আছে  তোমার ১৪ গোষ্টি আমার জবাব দিবে না । 

এবার যা গিয়ে ঘুমা ।
আর পারলে জবাব দে ১ বছর সময় দিলাম একটা একটা তরে পয়েন্ট এর লিখিত জবাব দরকার হলে ৩০ টা পোষ্ট করে লিখিত পেশ কর ।


সোহেল রানা 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন