এ থেকে বোঝা যায় ক্বাদিয়ানির ইচ্ছা ছিল হযরত রশিদ গাংগুহির সাথে দেখা করার ।
ওই সময় ইমাম এ রাব্বানী বলেছিল ওই ছেলে যা করেছে নিশ্চয় তা ভাল। তবে তার একজন পীরের দরকার ং্য্যতো সে পথ ভ্রস্ট হয়ে যাবে । (তাজকিয়াতুর রশীদ ২য় খন্ড পৃষ্টা নং ২২৮)
তো ক্বাদিয়ানির সাথে কাদের সম্পর্ক কেমন ছিল তা বোঝা গেল এখানে থেকে ।
আরো মজার কথা হল যে কাদীয়ানির ১৪ গোষ্টি আহলে হাদিস ছিল। আর আগে হাদিসের জন্ম সাহ ইসমাইল থেকে ।
যদি মেনে নিতে কষ্ট হয় তবে বলিও এই শাহ ইসমা্ইল ও সাইয়েদ আহমেদ যে আহলে হাদিসের ও ইমাম তা প্রমান করব আমি ।
তো এখন ংুল কথা হল যে ;- তোমরা কাদীয়ানির জন্ম দাতা । ক্বাদিয়ানির নবুয়াতের রাস্তা খুলে দিয়েছে তোমার কাসেম নানুতভী
কাসেম নানাতুভী স্বীয় চটি কিতাব তাহজিরুন্নাছের ৩-১৪ ও ২৮ পৃষ্টায় আমাদের নবীয়ে দোজাহাঁকে আখেরী নবী অস্বীকার করেছে। (নাউজুবিল্লাহ)
আর কাদীয়ানি নবী দাবি করেছে ।
দোষ মুল কার ? কারা রাস্তা করে দিয়েছে ?
উল্টা আমাদের দিকে কেন আংগুল তোল ?
আমার জানা আছে তোমার ১৪ গোষ্টি আমার জবাব দিবে না ।
এবার যা গিয়ে ঘুমা ।
আর পারলে জবাব দে ১ বছর সময় দিলাম একটা একটা তরে পয়েন্ট এর লিখিত জবাব দরকার হলে ৩০ টা পোষ্ট করে লিখিত পেশ কর ।
সোহেল রানা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন