রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

গাংগুহি ও ক্বাদিয়ানির সম্পর্ক

রশীদ আহমেদ গাংগুহির জীবনি কিতাবে বর্নিত হয়েছে যে , যখন মীর্যা কাদীয়ানি তার প্রথম বই বারাহি লিখেন তখন খবরের কাগজগুলো তার সুনানে বন্যা বইয়ে দিয়েছিল ।সে সময় মির্যা কাদীয়ানি রশিদ আহমেদ গাংগুহি কে ইত্যাদির পছন্দ করতেন । যারা হযরতের সাথে দেখা করে ফিরে যেতেন তাদের কে মির্যা কাদীয়ানি জিগ্গেস করত মাওলানা সাহেব ভালো আছেন তো ? দিল্লি থেকে গাংগোহ কত দুর ? রাস্তা কেমন ? 

এ থেকে বোঝা যায় ক্বাদিয়ানির ইচ্ছা ছিল হযরত রশিদ গাংগুহির সাথে দেখা করার ।
ওই সময় ইমাম এ রাব্বানী বলেছিল ওই ছেলে যা করেছে নিশ্চয় তা ভাল। তবে তার একজন পীরের দরকার ং্য্যতো সে পথ ভ্রস্ট হয়ে যাবে । (তাজকিয়াতুর রশীদ ২য় খন্ড পৃষ্টা নং ২২৮) 

তো ক্বাদিয়ানির সাথে কাদের সম্পর্ক কেমন ছিল তা বোঝা গেল এখানে থেকে ।

আরো মজার কথা হল যে কাদীয়ানির ১৪ গোষ্টি আহলে হাদিস ছিল। আর আগে হাদিসের জন্ম সাহ ইসমাইল থেকে । 
যদি মেনে নিতে কষ্ট হয় তবে বলিও এই শাহ ইসমা্ইল ও সাইয়েদ আহমেদ যে আহলে হাদিসের ও ইমাম তা প্রমান করব আমি । 

তো এখন ংুল কথা হল যে ;- তোমরা কাদীয়ানির জন্ম দাতা । ক্বাদিয়ানির নবুয়াতের রাস্তা খুলে দিয়েছে তোমার কাসেম নানুতভী 
 কাসেম নানাতুভী স্বীয় চটি কিতাব তাহজিরুন্নাছের ৩-১৪ ও ২৮ পৃষ্টায় আমাদের নবীয়ে দোজাহাঁকে আখেরী নবী অস্বীকার করেছে। (নাউজুবিল্লাহ) 

আর কাদীয়ানি নবী দাবি করেছে । 
দোষ মুল কার ? কারা রাস্তা করে দিয়েছে ?

উল্টা আমাদের দিকে কেন আংগুল তোল ? 


আমার জানা আছে  তোমার ১৪ গোষ্টি আমার জবাব দিবে না । 

এবার যা গিয়ে ঘুমা ।
আর পারলে জবাব দে ১ বছর সময় দিলাম একটা একটা তরে পয়েন্ট এর লিখিত জবাব দরকার হলে ৩০ টা পোষ্ট করে লিখিত পেশ কর ।


সোহেল রানা 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন