abdus salam নামের যে একটা দেওভুত আছে , তা সবারই জানা। বিগত দিনে তারে নাকানি চুবানী এতো দিয়েছি যে আজ আমার পোস্টে আসার হিম্মত করে না( কোন ছাগলের দুধ পান না করে যদি তার হালাল গর্ভধারিনী মায়ের দুধ পান করত ত্বর ঠিকই হিম্মত করত এ,আর সাথে চ্যালেঞ্জ এ ০
কিন্তু দূরে থেকে ঠিকই তার নিকৃষ্ট কার্য্কলাপ কন্টিনিউ রাখে। আর যদি বলি আসো মাঠে দেখা যাক , তখন বিড়ালের মত গাছে ঝাঁপ মেরে চড়ে বসে থাকে।
এস শয়তানের কাজ হল ফেতনা সৃষ্টি করা , হকের মোকাবেলা করা নয়।
কিন্তু সে হয়তো ভুলে গেছে যে ,
আল্লামা গুফরানা মাহমুদ শিয়ালভি বলেন
উসুল জিন্দা হেয় হার যে উসুল কি লিয়ে।
বাংলা হল ;- হক জীবিত আছে প্রতিটা মিথ্যার জন্য।
বিষয় হল নূর নিয়ে। অনেক দিন আগের পট তার আজ চোখে পড়ল ,
সে পোস্ট প্রসব করেছে নবী (সা) মাটি দিয়ে তৈরি তার সেই সকল বানোয়াট দলিল গুলো।
কিন্তু মজার কথা হল তাদের মোজাদ্দেদ এ জামান হেকিমুল উম্মাত জনাব ওয়ালা আশরাফ আলী থানবী তার কিতাব নুশরুত-ত্বীব এ নবী (সাঃ) এর সৃষ্টিগত উপাদান বর্ননা করেছেন। তা আল্লাহর নূর এর নির্যাস ,
দেখুন হাদিস খানা ;-
নূরে মোহাম্মদীর বিবরণ ;- আব্দুর রাজ্জাক তার সনদ সহ হজরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ থেকে বর্ননা করেছেন যে ;- আমি আরজ করলাম , ইয়া রাসূলুল্লাহ ! আমার পিতা মাতা আপনার জন্য কুরবান হোক , আমাকে এই খবর দিন আল্লাহ তায়ালা সর্ব প্রথম কোন বস্তুটি সৃষ্টি করেছেন।
প্রিয় নবী (সা) এরশাদ করেন ; হে জাবের আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম তোমার নবীর নূর কে নিজের নূর থেকে সৃস্টি করেছেন। সেই নূর আল্লাহ পাকের কুদরতে তার ইচ্ছানুযায়ী ভ্রমন করছিলো। আর সে সময় লওহ কলম বেহেস্ত দোজখ কিছুই ছিল না। এমনকি সেই সময় আসমান জমিন চন্দ্র সূর্য জীন ইনসান কিছুই ছিল না ( নুসরুত-ত্বীব পৃষ্টা নং ১১ ) দেওবন্দীদের মোজাদ্দেদ আশরাফ আলী থানবীর লেখা কিতাব।
উপরে ১ নং ফটোতে কিতাবের নাম ও লেখকের নাম দেখুন।
(২) নং ফটোতে দেখুন হাদিস খানা
আর ৩ নং ফটো দেখুন আব্দুস শয়তানের পোস্ট।
যে সন্তানরা পিতার অবাদ্ধ হয় লোকে তাদের কে জারজ বলে।
শিক্ষকের অবাদ্ধ হলে তারে কি বলা যাবে ?
note ;- আব্দুস সালাম নবী সা কে মাটির তৈরি ও তার মত মানুষ প্রমান করতে কমরে গামছা বেঁধে চেষ্টায় রত সেই ৪ বছর থেকে দেখছি , অথচ তাদের আলেম আশরাফ আলী থানবী সাক্ষী দেয় আমাদের নবী (সাঃ) কে আল্লাহ তায়ালা যখন তৈরি করেছেন তখন আসমান যমীন চাঁদ ছিল না , তখন আল্লাহ মাটি কোথায় থেকে নিয়ে আসলো ?
মনে আব্দুস সালাম তখন মাটি দিছিলো ( নাউযুবিল্লাহ )
আব্দুস সালাম নিজেকে নবীর মত বানাতে চায় , হাজার পোস্ট আছে হয়ত তার নবী আমাদের মত মানুষ ,
তার উল্টা কি সে নবীর মত।
আরে তোর মত যারা গান্দা নালীর কীড়া আছে তারাই নিজেকে নবীর মত আর নবী (সাঃ) নিজের মত মানুষ মনে করে। কোনো হালালের ঘরের সন্তান নিজেকে নবীর মত ও নবী কে তার নিজের মত মনে করে না।
এখন বল আশরাফ আলী থানবীর বিষয় কি ফতোয়া দিবে ?
আশরাফ আলী থানবী একজন মূর্খ মাজার পূজারী আমাদের মত মুশরিক আকীদা ছিল তার যার কারণে নবী (সাঃ) কে নূর বলে কিতাবে উল্লেখ করেছেন , তাই নয় কি ?
দে দেখি এমন ফতোয়া কোন তেতুলের জন্ম তুই।
আর যদি দিতে না পারো এমন ফতোয়া তবে তবে কর এমন আকিদা থেকে যে আকিদা তোমাকে সাহস যোগায় নিজেকে নবীর মত মনে করতে .
মেনে নাও তোমাদের আলোম ও মোজাদ্দেদ আশরাফ আলী থানবীর কিতাবের কথা আমাদের নবী নূর হী নূর
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন