বর্তমান আইডি নাম (সোহেল রানা ) বিগত আইডি নাম হাবুডুবু । পোষ্ট করেছে হিংসামুলক ।
মজার কথা হল যে , আমার হাতে নাকানি চুবানি খেয়ে আমার সাথে হিংসাবশত আমার নামে নাম রেখেছে ।
তার নাম যদি সত্যি হয়ে থাকে ও সে যদি হালালের সন্তান হয়ে থাকে তবে আমার অনুরোধ রইল তা প্রমান করার জন্য যে , তার নাম সোহেল রানা ।
মুল আলোচনা ;--
সে লিখেছে ;-- হিন্দুদের বিশ্বাস সব কিছু দেন মা ।
আর সুন্নিদের বিশ্বাস সব কিছু দেন বাবা ।
জবাব ;- ভাই দেখুন , আমরা হিন্দু না , তাই জানি না হিন্দুদের কে তাদের মা দেয় নাকি বাবা দেয় ।
আর আপনারা হলেন হিন্দু । আপনাদের ভালো করেই জানা থাকবে আপনাদের কে বাবা দেয় না মা দেয় ।
জমিয়তে ওলামা এর মৌলভী ইলিয়াছ নিজেকে হিন্দু ও হিন্দুদের শংকর তাদের নবী ও শংকরের স্ত্রী পার্বতী তাদের মা বলে শিকার করেছেন। দেখুন ইউটিউব ভিডিও লিংক ;---http://youtu.be/hYQqiQuHbPE
আর আমাদের কে বাবা দেন । এটা সত্য । কারন কোন মহিলা আল্লাহর নবী হতে পারেন নাই বা আল্লাহ কোন মহিলা কে নিজের মনোনীত রাসুল করেন নাই ।
আমাদের বাবা হযরত আদম (আ) আমাদের বাবা হযরত ইব্রাহীম (আ) । এতে কোন সন্দেহ নাই । আমরা তাদের থেকে ফয়েয পাই ও ইনশাল্লাহ কিয়ামত পর্যন্ত পার ।
আর আসলো খাজা বাবার কথা । খাজার দরবারে আপনাদের দেওবন্দের আলেমগণ ভিখারি হয়ে বসে থাকে ।
বিশ্বাস হয় না !
দেখুন ;---মাওলানা ইয়াকুব সাহেবের মজ্জুবি অবস্থায় একটা ধারনা বদ্ধমূল হয়েছিল যে তিনি অপুর্ন রয়ে গেলেন ।হাজী এমদাদুল্লাহ মুহাজের এ মক্কি কুদ্দেসা সিরহুল আজীজ (রহ) তো মক্কায় । সেখানে যাওয়া সম্ভব নয় । তবে আমার পুর্নতা দান হযরত নানুতভী ও গাংগুহি করতে পারেন ।তাই তিনি বার বার ওনাদের কে বলতেন যে , আমাকে পুর্নতা দান করুন । তারা জবাবে বলতেন এখন তো আপনার মধ্য কোন ঘাটতি নেই , আর যদি সামান্য ঘাটতি থেকে ও থাকে তবে , দেওবন্দ মাদ্রাসায় হাদিস পাঠ করালেই তা পুর্নতা পাবে ।তাই আপনি শিক্ষাদানে নিয়েজিত থাকুন . শিক্ষাদানই আপনার পুর্নতার জিম্মাদার ।
মাওলানা ইয়াকুব সাহেব অসন্তুষ্ট হয়ে বলতেন যে , এরা উভয় ( গাংগুহি ও নানুতভী ) কৃপনতা করছেন । সব কিছু নিয়ে বসে আছেন কিন্ত্ আমার বেলায় কৃপনতা করছেন । ( খাজা গরিবে নেওয়াজ পৃষ্টা নং ৫)
আমার ভাই যদি বিরক্ত বোধ না কর তবে বাকি টুকুতে মনযোগ দাও /
এরপর;------ এদিক থেকে নিরাশ হয়ে যাওয়ার পর তিনি আজমীর যাওয়ার জন্য মনস্থির করেন যেন খাজা গরিবে নেওয়াজ থেকে ফয়েজ প্রাপ্ত হয়ে পুর্নতা লাভ করেন । পুর্ব চিন্তা অনুযায়ি তিনি আজমির চলে গেলেন ও রওজার পাশাপাশি নিকট্স্ত একটা পাহাড়ে আস্থানা তৈরি করলেন ।
প্রায় সময় মাযার শরিফে গিয়ে দির্ঘক্ষন মুরাকাবায় নিয়োজিত থাকতেন । একদিন মুরাকাবায় হযরত খাজা মুইনুদ্দিন চিশতি (রহ) থেকে এরশাদ হল যে ;- আপনার পুর্নতা দেওবন্দ মাদ্রাসায় হাদিস পড়ানোর দ্বারাই হবে । আপনি দেওবন্দ এ চলে যান । এবং একই সাথে খাজা (রহ) এর এই উক্তিটা ও শোনা গেল যে , আপনার আয়ু আর ১০ বছর বাকি আছে । এতে আপনার পুর্নতা হয়ে যাবে ।( খাজা গরিবে নেওয়াজ পৃষ্টা নং ৫)
তো আমাদের কে তো খাজা বাবা দেয় । আপনারা আবার কেন যান সেখানে ? না গেলেই তো হয় নাকি ?
নাকি ঠেলায় পড়লে যান আর হলে খাজার কোন ক্ষমতা নাই।
আবার আশরাফ আলী থানভী সাহেব মাওয়ায়েযে আশরাফিয়া কিতাবের ৪র্থ খন্ডের ৬৭ নং পেজে খাজা গরিবে নওয়াজ মুইনুদদিন চিশতি (রহ) কে সুলতানজী বলে সম্বোধন করেছেন ।
একজন সুলতানের কাজ কি ? রাজ্য শাষন করা । তিনি সুলতানজী বলে সম্বোধন করলেন আর বর্তমান কথিত দেওবন্দিদের কাছে সেই সুলতানজী কিছুই নয় ।
এমন কি কথিত তাবলিগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মৌলভী ইলিয়াছ এর জামাতা ও ফাযায়েলে আমল কিতাবের লেখক মাওলানা ইলিয়াচ কাল্ধলভী একটা বই লিখেছেন (তারিখ এ মাসায়েখ এ চিশতি ) নামে । লোড করতে পারেন এখানে থেকে ;-
https://islamicbookslibrary.wordpress.com/2012/01/12/tareekh-mashaikh-e-chisht-by-shaykh-muhammad-zakariyya-kandhelvi-r-a/
সকল দেওবন্দিরা খাজা মুইনুদদিন চিশতি (রহ) এর নিশবতের দাবিদার ও আশা করে তারা চিশতি আলেম দাবি করে থাকে ।
কিন্তু সেই খাজা মুইনুদদিন চিশতি আজ বর্তমান দেওবন্দিদের হাতে লানছিত ও অপমানিত ।
এমন কি মাওয়ায়েযে আশরাফিয়া কিতাবের শুরুতে লেখক পরিচিতি তে মৌলভী আশরাফ আলী থানভীর নাম লেখা হয়েছে এই ভাবে যে ;- কুতুবে দাওরান মুজাদ্দিদ এ যামান হাকিমুল উম্মত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী চিশতি (রহ) ।
এখানে মৌলভী আশরাফ আলি থানভী ও চিশতি নিশবতের আশায় বা কারনে চিশতি লিখেছেন নামের শেষে। কিন্তু সেই খাজা গরিবে নওয়াজ মুইনুদদিন চিশতি (রহ) এদের কে কিছুই দিতে পারে না বা এদের কাছে কলা বা মুলার মুল্য ও রাখে না ।
আল্লাহ তাদের কে হেদায়াত দান করুন। আমাদের বুযুর্গ দের আল্লাহ নেক হায়াৎ দান করুন ও তাদের ছায়া আমাদের উপরে দির্ঘায়িত করুন ও আমাদের কে আমাদের পুর্বরতি বুযুর্গ দের দ্বীন ও ধর্মের উপরে প্রতিষ্ঠিত থাকার তৌফিক দান করুন। আমীন।
দেওবন্দি শয়তানের ২ নং দাবি ;---
হিন্দু রা শ্রী কৃষ্ণের জন্ম উৎসব করে ও নাম ধারি সুন্নি রা নবীর জন্ম উৎসব করে ।
আমরা সুন্নি রা নবীর শুভ মিলাদের দিনে তবারক ইসলামি জলসা তাতে নবী (সা) এর প্রতি দরুদ সালাম ও ওনার পবিত্র বরকতময় জীবনির আলোচনা ও দোয়া করে নিজের গোনাহ ও কিয়ামতের দিনে শাফায়াত এর আশা করি ।
এই কাজগুলোর মধ্য কোন কাজটা হারাম তা তুলে ধরার জন্য অনুরোধ করতেছি ।
আর অন্য কথা হল যে ;-
দেওবন্দিদের অন্যতম আলেম খলিল আহমেদ সাহারানপুরী তার কিতাব ( আল মুহান্নাদ আলাল মুফান্নাদ) কিতাবের ৭১ নং পেজে লিখেছেন যে ;- রাসুলে পাক (সা) এর শুভ জন্ম মোবারোকের আলোচনা খুবই প্রিয় ও উচ্চমানের মুসতাহাব একটি কার্য । এর পরেও একজন মুসলমানের পক্ষে কেমন করে বলা সম্ভব যে মিলাদ শরিফের মাহফিল ও অনুষ্টান করা বিধর্মিদের অনুষ্ঠানের মত ! ( আল মুহান্নাদ আলাল মুফান্নাদ পৃষ্টা নং ৭১)
উপরের উদ্ধৃতির দ্বারা এটা সুস্পষ্ট যে তাদের আলেম খলিল আহমেদের কথায় যে ;- নবী (সা) এর মিলাদের অনুষ্টান কে কোন মুসলমান বেধর্মিদের অনুষ্ঠানের মত বলতে পারে না । বরং এটা কোন বেধর্মিরই কাজ ।
উক্ত ফতোয়া থেকে এটা সুস্পষ্ট যে সোহেল রানা নামের আইডি থেকে যে বেক্তি এমন আপত্তিকর পোষ্ট করেছেন সে কখনই মুসলমান নয় । বরং কোন বেধর্মিই হবে ।
কথা টা কিন্তু আমি বলি নাই। দেওবন্দি জামাতের বিখ্যাত আলেম খলিল আহমেদ সাহেব এই ফতোয়া দিয়েছেন । তাই উচিত হবে যে এমন বেক্তি থেকে দুরে থাকা ।
আল্লাহ আমাদের কে হেফাজত করুন এমন ফেতনা থেকে । আমীন ।
যাই হোক। মিলাদের মাহফিল যদিও তাদের কাছে হারাম কিন্তু হিন্দুদের পুজার মিষ্টি পুরি এসব কিন্ত হারাম নয় ।
দেখুন ;-যেমন ;-
রশিদ আহমেদ গাংগুহী লিখেছেন যে ;-হিন্দুরা যদি তাদের পুজার ফল ফলাদি খাদ্য দ্রব্য কোন মুসলমান শিক্ষক , বিচারক বা কর্মচারির জন্য উপহার স্বরুপ দিয়ে থাকে বা যে কোন মুসলমান কে দিয়ে থাকে , তবে তা মুসলমানদের জন্য গ্রহন করা যায়েজ কি না ?
উত্তর ;--- যায়েয (ফতোয়ায় রশিদিয়া ২য় খন্ড পেজ নং ১১৩ ।
ইয়া আল্লাহ আমাদের কে রক্ষা কর। আমীন ।
এর পরে লিখেছে বা তার দাবি ;-
হিন্দুজাদের হাজার অশ্লীলতাকে লীলা খেলা বলে চালিয়ে দেয় ।
আপ সুন্নি রা হাজার অশ্লীলতাকে উৎসাহ দেয় ।
জবাব ;-- হিন্দু রা কি করে না করে তা আমাদের দেখার দরকার নাই। কারন আমরা তাদের পুজার মিষ্টি পুরি তো আর খেতে যাই না ।
কিন্তু আপনারা যেহেতু পুজার মিষ্টি পুরি খেতে যান , শংকর আর পার্বতীর পুজা করতে যান তখন আপনাদেরই ভাল জানা থাকার কথা ।
আমাদের হিন্দুদের অশ্লীলতা জানার কোন প্রশ্নেই আসে না ।
আর বলেছেন আমরা অশ্লীলতা কে আমরা প্রশ্রয় দেই ।
আল্লাহ মাফ করুক এমন মিথ্যা অপবাদ দেয়া থেকে ।
যদি আমাদের কোন আলেম অশ্লীলতা কে প্রশ্রয় দিয়ে থাকে ও এমন কোন প্রমান আপনার কাছে থাকে তা হলে আমাদের সামনে তুলে ধরুন। ইনশাল্লাহ যথোপযুক্ত ব্যাবস্থা নেয়া হবে ।
আর আপনারা যে অশ্লীলতা কে কতটা প্রশ্রয় দিয়ে বুকের মধ্য লালন করেন তার কিছু নমুনা দেখুন লিংক আকারে ।
(৩)http://m.bdnews24.com/bn/detail/bangladesh/647995
(৪)http://www.bijoynews24.com/?p=33156
(৫)http://www.banglasongbad24.com/
(৬)http://sohelrana1234.blogspot.com/2015/06/blog-post_28.html
(৭) আশরাফ আলী থানভীর কিতাবে সমকামিতা http://sohelrana1234.blogspot.com/2014/11/blog-post_66.html
(৮)http://sohelrana1234.blogspot.com/2014/11/blog-post_6.html
এই গুলো সমকামিতার ঘটনা ও আপনাদের কিতাবের কাহিনী গুলো কেন আজ ও বিদ্যমান ! এগুলো কি উৎসাহ দেয়ে নয় ?
আছে কি কল প্রতিকারের ব্যাবস্থা !
আল্লাহ আমাদের কে তাদের থেকে হেফাজত কর। আমীন ।
৪ নং দাবি বা আপত্তির তে লিখেছে যে ;-
হিন্দুদের বিশ্বাস ভগবান কিছু দেন না ।
আর সুন্নিদের বিশ্বাস আল্লাহ কে মানার নাম ইমান নয় ।
জবাব ;- হিন্দু আপনারা হলে হাত পারেন ও তাদের বিষয় জানলে ও জানতে পারেন। কিন্ত আমার জানা নাই তারা বা তাদের ভগবান দেয় কি দেয় না ।
আপনাদের ভালো জানার কথা ।
কিন্তু আমাদের ইমান যে আল্লাহ মান্য করার মধ্য সীমাবদ্ধ নয় তা আমরা পৃথিবির যে কোন ওখানে গিয়ে বুক ফুলিয়ে বলতে পারব ;- যে শুধু আল্লাহ কে মান্য করে তার ইমান নাই। বরং ইমানের গন্ধ ও তার মধ্য নাই ।
কারন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দিয়ে যদি ইমান পুর্নাংগ হত তবে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহর এর দরকার হত না ।
আর মজার কথা হল যে ;- যারা তাওহীদ তাওহীদ বলে গলা ফাটিয়ে চিল্লাহ তাদের জেনে রাখা উচিত যে তাওহিদি জনতা হিন্দুদের মধ্য ও আছে , খৃস্টানদের মধ্য ও আছে , ইহুদির মধ্য ও আছে । তারা সবাই স্বীকার করে যে আল্লাহ একজন ।
এমন কি আমাদের নবী (সা) এর শুভ আগমনের পুর্বে ও পরে তাওহিদি জনতা ছিল যারা আল্লাহ কে মান্য করত । এটা মান্য করত যে আল্লাহর ঘর কাবা ।
কিন্তু তারা উম্মতে মুহাম্মাদি নয় । তারা আমাদের নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা) কে মান্য করে না । তাই তাদের কারোরই ইমান পুর্নাংগ নয় ।
বরং ঈমানের স্তম্ভ ৬টি। সেগুলো হচ্ছেঃ (১) আল্লাহ (২) ফেরেশতাকুল (৩) আসমানী কিতাব (৪) নবী-রাসূল (৫) শেষ দিবস ও (৬) তক্বদীরের ভাল-মন্দের প্রতি ঈমান
এই গুলোর একটার বিষয়ে সামান্যতম কোন সন্দেহ রাখলে তার ইমান নাই ।
তো এটা থেকে স্পষ্ট প্রমানিত যে আল্লাহ মানার নাম ইমান নয় বরং ইমান এই ৬ টি বিষয়ের উপরে নির্ভর করে ।
আল্লাহ সুবহানু তায়ালা ইমানের সকল শর্ত পুর্ন করার তৌফিক দান করুন । বাতেলের কথিত তাওহিদ থেকে রক্ষা করুন। আমীন ।
৫ নং আপত্তি বা দাবি ;-
হিন্দুজাদের পুজায় বাদ্যযন্ত্র ব্যাবহার করে
আর সুন্নিরা ওরসে বাদ্যযন্ত্র বাজায় ।
জবাব ;- হিন্দুরা ভাল করে জানে তাদের কি কোন কাজে বেশি ব্যাবহার করা হয়। তা মুসলমানদের না জানারই কথা।
কিন্তু সে লিখেছে যে সুন্নিদের ওরসে থাকে বাদ্যযন্ত্র ।
আমি আসলে এ নিয়ে দ্বীধান্নিত ।
বর্তমান সুন্নি সমাজ ওরসের নামে যা শুরু করেছে তা আসলেই বড় গুনাহের কারন। সুন্নি সমাজে যে সকল বাদ্য যন্ত্র ব্যাবহার করা হচ্ছে আজকাল তা প্রকাশ্য হারাম। বরং কোন পুর্বরতি বুযুর্গদের এই সকল বাদ্যযন্ত্র বিষয়ে মত পাওয়া যায় না। বরং এলাকা হারাম বলেছেন ।
কিন্তু সকল বাদ্য যন্ত্র হারাম বলেন নাই । যেহেতু দেওবন্দিদের আপত্তি আছে এখানে , তাই আমি দেওবন্দিদের কিতাব থেকে সুষ্ট ও শরিয়ত সম্মত সামা বা কাওযালি ও সামার শর্ত তুলে ধরছি লিংক আকারে । যাতে করে সকলের এ নিয়ে মতবিরোধ নিরসন হয় ।
লিংক ;-http://sohelrana1234.blogspot.com/2014/10/x-ray.html
এখন লিখিত বলতেছি যে যদি কোন দেওবন্দি হালালের সন্তান থেকে থাকেন তবে আমার লিখিত পোষ্ট খন্ডন করুন ।
আর যদি সবাই হারামজাদা হয়ে থাকেন তা হলে নতুন করে ফেতনা পোষ্ট করুন। ইনশাল্লাহ লিখিত জবাব দেওয়া হবে ।
সোহেল রানা ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন