মুতা বিয়ে (অস্থায়ী বিয়ে) এবং এর
গ্রহনযোগ্যতা তুলে ধরেছেন। তাও আবার
কোরআন হাদিস এর রেফারেন্স দিয়ে। এর
সাথে প্রাসঙ্গিক অনেক কথাই লিখেছেন
তিনি। যেমন কোন দেশে হালাল পতিতালয়
চালু করেছে যেখানে খদ্দেরকে পতিতার
সাথে মুতা বিয়ে দিয়ে পতিতাবৃত্তি হালাল
করা হয়। ইরানে তো সরকারী নিয়মেই
মুতা বিয়ে চালু আছে। তাছাড়া স্বভাব
সুলভ, রাসুল (সাঃ) এর আমলের কথাও
টেনে এনেছেন। সেই সময়
যুদ্ধবন্দি নারীদেরকে মুতা বিয়ে করে
হালাল (!) ধর্ষন করা হোত। বিষয়টা সত্যই
অমানবিক। যুদ্ধবন্দী মহিলার
স্বামীকে যে লোকটি দুপুরে হত্যা করল,
সেই লোকটিই মুতা বিয়ে করে রাত্রে ওই
মহিলার সাথে রঙ্গলীলায় মত্ত। যদিও এত
যোদ্ধা ও এত যুদ্ধবন্দী নারীর
ভেতরে বেছে বেছে স্বামীর
হত্যাকারীটিই কিভাবে ওই মহিলার
শয্যাসঙ্গী হোত সেটা তিনি বলেননি।
তাছাড়া সেই মুতা বিয়ে করার জন্য
মোহরানা (দেন মোহর) ছিল সামান্য কয়েক
মুঠো গম। সবকিছু মিলিয়ে, উনার মুল
কথা হল – মুতা বিয়ে হল, নারীকে ভোগের
বস্তু বানানোর আর পুরুষের মজ মাস্তি করার
মাধ্যম। এই ব্যাবস্থা যেই ধর্মে আছে, সেই
ধর্মে নারীর সন্মানের কথা ভন্ডামী।
হ্যা, উনার এই কথার সাথে আমি সম্পুর্ন
একমত। এমন ব্যাবস্থা আসলেই
নারীকে ভোগের বস্তু বানায়। এমন
ব্যাবস্থা যে ধর্মে আছে সেই ধর্ম নারীর
সন্মান দেয় না। তবে আমার আমার
মতবিরোধ ছোট একটি যায়গায়। সেটা হল –
এমন ধর্ম ইসলাম নয়।
কথাটি হল, “মুতাহ নিকাহ” যার অর্থ
“প্রমোদ বিয়ে”। খাস বাংলায়, মৌজ
মাস্তি করার জন্য বিয়ে । কথাটি সত্য,
অস্থায়ী বিয়ে মাস্তি করা ছাড়া আর কি?
তবে, এই কথাটা ভালো করে শুনে রাখুন –
এই মুতাহ বিয়ের আবিস্কারক ইসলাম নয়।
ইসলাম আসার অনেক আগে থেকেই
আরবে এই মুতাহ বিয়ে প্রচলিত ছিল। হ্যা,
আরবের যেই সমাজে মেয়ে শিশুকে জ্যান্ত
কবর দেওয়া হোত, সেই সমাজেরই পদ্ধতি এই
মুতা বিয়ে।
গ্রহনযোগ্যতা তুলে ধরেছেন। তাও আবার
কোরআন হাদিস এর রেফারেন্স দিয়ে। এর
সাথে প্রাসঙ্গিক অনেক কথাই লিখেছেন
তিনি। যেমন কোন দেশে হালাল পতিতালয়
চালু করেছে যেখানে খদ্দেরকে পতিতার
সাথে মুতা বিয়ে দিয়ে পতিতাবৃত্তি হালাল
করা হয়। ইরানে তো সরকারী নিয়মেই
মুতা বিয়ে চালু আছে। তাছাড়া স্বভাব
সুলভ, রাসুল (সাঃ) এর আমলের কথাও
টেনে এনেছেন। সেই সময়
যুদ্ধবন্দি নারীদেরকে মুতা বিয়ে করে
হালাল (!) ধর্ষন করা হোত। বিষয়টা সত্যই
অমানবিক। যুদ্ধবন্দী মহিলার
স্বামীকে যে লোকটি দুপুরে হত্যা করল,
সেই লোকটিই মুতা বিয়ে করে রাত্রে ওই
মহিলার সাথে রঙ্গলীলায় মত্ত। যদিও এত
যোদ্ধা ও এত যুদ্ধবন্দী নারীর
ভেতরে বেছে বেছে স্বামীর
হত্যাকারীটিই কিভাবে ওই মহিলার
শয্যাসঙ্গী হোত সেটা তিনি বলেননি।
তাছাড়া সেই মুতা বিয়ে করার জন্য
মোহরানা (দেন মোহর) ছিল সামান্য কয়েক
মুঠো গম। সবকিছু মিলিয়ে, উনার মুল
কথা হল – মুতা বিয়ে হল, নারীকে ভোগের
বস্তু বানানোর আর পুরুষের মজ মাস্তি করার
মাধ্যম। এই ব্যাবস্থা যেই ধর্মে আছে, সেই
ধর্মে নারীর সন্মানের কথা ভন্ডামী।
হ্যা, উনার এই কথার সাথে আমি সম্পুর্ন
একমত। এমন ব্যাবস্থা আসলেই
নারীকে ভোগের বস্তু বানায়। এমন
ব্যাবস্থা যে ধর্মে আছে সেই ধর্ম নারীর
সন্মান দেয় না। তবে আমার আমার
মতবিরোধ ছোট একটি যায়গায়। সেটা হল –
এমন ধর্ম ইসলাম নয়।
কথাটি হল, “মুতাহ নিকাহ” যার অর্থ
“প্রমোদ বিয়ে”। খাস বাংলায়, মৌজ
মাস্তি করার জন্য বিয়ে । কথাটি সত্য,
অস্থায়ী বিয়ে মাস্তি করা ছাড়া আর কি?
তবে, এই কথাটা ভালো করে শুনে রাখুন –
এই মুতাহ বিয়ের আবিস্কারক ইসলাম নয়।
ইসলাম আসার অনেক আগে থেকেই
আরবে এই মুতাহ বিয়ে প্রচলিত ছিল। হ্যা,
আরবের যেই সমাজে মেয়ে শিশুকে জ্যান্ত
কবর দেওয়া হোত, সেই সমাজেরই পদ্ধতি এই
মুতা বিয়ে।
আর এই মুতা বিয়ে কে কিছু সময়ের জন্য অন্য মতে তিন দিনের জন্য ছিল শুধু।
যারা আমার প্রতিপক্ষ সুরা নিসার আয়াত নং ২৪ দিয়েছে মুতা যায়েজ প্রমান করার জন্য ।
আমি এই আয়াতের তাফসীর এ তাফসীর কার্ক গন কি বলেছেন তা তুলে ধরব ।
আগে
ডিবেটের জবাব দিয়েছে সুরা নিসা এর ২৪ নং আয়াত দিয়ে । চলুন দেখি কি বলা আছে ২৪ নং আয়াতে وَالْمُحْصَنَاتُ مِنَ النِّسَاء إِلاَّ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ كِتَابَ اللّهِ عَلَيْكُمْ وَأُحِلَّ لَكُم مَّا وَرَاء ذَلِكُمْ أَن تَبْتَغُواْ بِأَمْوَالِكُم مُّحْصِنِينَ غَيْرَ مُسَافِحِينَ فَمَا اسْتَمْتَعْتُم بِهِ مِنْهُنَّ فَآتُوهُنَّ أُجُورَهُنَّ فَرِيضَةً وَلاَ جُنَاحَ عَلَيْكُمْ فِيمَا تَرَاضَيْتُم بِهِ مِن بَعْدِ الْفَرِيضَةِ إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلِيمًا حَكِيمًا | (24 | |
এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ। সমস্ত তাফসীর কারক গন এই আয়াত এর শেষের কথা (অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ) থেকে এটাই মতলব বের করেছেন যে মুতা বিবাহ যাকে বলা হয় । আমার প্রতিপক্ষ ও তাই বের করেছেন যে এটা মুতা বিবাহ । আমি ও মেনে নিলাম , আর কথা থাকল তবে যে মুতা বিবাহ কি এখন ও যায়েয ? না কি হারাম ? আসল কথা হচ্ছে এ বিষয় নিয়ে । চলুন দেখা যাক এই আয়াতের তাফসীর এ প্রখ্যাত তাফসীর কারকগন কি বলেছেন ;- |
মাসয়ালা:- মুতয়া না যায়েজ ও হারাম হওয়ার ব্যাপারে ইজমা হয়েছে । এখন শিয়ারা ছাড়া অন্য কেউ তাকে হালাল মনে করে না ।মুতয়া হারাম করা হয়েছে এ আয়াত দ্বারা (
وَالَّذِينَ هُمْ | ||
إِلَّا عَلَى أَزْوَاجِهِمْ أوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ فَإِنَّهُمْ غَيْرُ مَلُومِينَ | ||
তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না। | ||
فَمَنِ ابْتَغَى وَرَاء ذَلِكَ فَأُوْلَئِكَ هُمُ الْعَادُونَ | ||
অতঃপর কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে তারা সীমালংঘনকারী হবে |
)
যদি এই আয়াতের তাফসীর ইবনে আব্বাস (রহ) এর মতে করা হয় তা হলে মুতা রহিত হয়ে গেছে মেনে নিতে হবে (তাফসীর এ মাযহারী) ৩ খ ৩০ নং পৃষ্টা
এই মাসয়ালা বর্ননা করার পর ৩০ নং পাতা থেকে ৩১-৩২-৩৩ নং পাতা পর্যন্ত মুতা যে হারাম তার স্বপক্ষের বর্ননা করে গেছেন। আপনি যদি কিতাবের পৃষ্টা চান আমি দিতে প্রস্তুত ।
এর পর আসুন তাফসীর ইবনে কাছির ৪ থা খন্ডের পৃষ্টা নং ৩৪৬ সুরা নিসা আয়াত নং ২৪ ;২:২২৯ আয়াত কে মুতার দলিল হিসেবে গ্রহন করা হয়েছে যে, যা তাদের কে দাও তা ফিরিয়ে নেওয়া বৈধ না (কারন তোমরা তাদের কে ভোগ করেছো ) । এ খানে মোহর এর কথা বলা হয়েছে ।
ইবনে কাছীর আরো লিখেছেন যে ;- ইসলামের প্রাথমিক যুগে মুতাআ শরিয়াতের বিধান ছিল ।পরে তা রহিত হয়ে যায় ।ইমাম শাফেয়ী (রহ) ও ওলামায়ে কেরামের একটি দল বলেন যে মুতা ২ বার বৈধ ও ২ বার রহিত করে হয়েছে । কেউ কেউ বলেছেন যে তার চেয়ে ও অধিকবার বৈধ ও রহিত করা হয় ।আবার কেউ কেউ বলেন যে মাত্র একবার তা বৈধ করা হয় ও পরে রহিত করা হয় । ইবনে আব্বাস (রা) থেকে বর্নিত যে প্রয়োজনের সময় মুতা বৈধ হওয়ার সাক্ষ্য পাওয়া যায় । ইমাম হাম্বল (রহ) থেকে এই রকম একটা বর্ননা আছে ।
কিন্তু এ বিষয়ে উত্তম মিমাংসা হচ্ছে এই বিষয় নিয়ে সহীহ মুসলিম ও বুখারীর হাদিস হযরত আলী (রা) থেকে বর্নিত রাসুলুল্লাহ (সা) খাইবার যুদ্ধের সময় সময় মুতাআ বিবাহ ও গৃহপালিত গাধার মাংস হতে নিষেধ করেছেন ।
সহীহ মুসলীমে ইবনে মা'বাদ জুহানী(রা) বর্ননা করেছেন যে তিনি মক্কা বিজয়ের দিন রাসুলুল্লাহ (সা) এর সাথে ছিলেন তখন তিনি বলেন (- হে মানব সকল আমি মুতা বিবাহে অনুমতি দিয়েছিলাম ,আর আল্লাহ তায়ালা কিয়ামত পর্যন্ত মুতা বিবাহ হারাম করেছেন , যার নিকট এমন স্ত্রী আছে তারা যেন তাদের কে পরিত্যাগ করে ও তাদের কে যা কিছু দিয়েছো তা গ্রহন করিও না । (ইবনে কাছীর ৪থা খন্ড ) পৃষ্টা ৩৪৬
তাফসীরএ তাবারী সরীফে উক্ত আয়াতের তাফসীর এ মুতা বিবাহ এর রহিত করনের বিষয় ৯০৪২ নং হাদীসে লিখেছেন যে ;- শুবা (রা) থেকে বর্নিত , ইবনে হাঁকান (রহ) কে
وَالْمُحْصَنَاتُ مِنَ النِّسَاء إِلاَّ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ كِتَابَ اللّهِ عَلَيْكُمْ وَأُحِلَّ لَكُم مَّا وَرَاء ذَلِكُمْ أَن تَبْتَغُواْ بِأَمْوَالِكُم مُّحْصِنِينَ غَيْرَ مُسَافِحِينَ فَمَا اسْتَمْتَعْتُم بِهِ مِنْهُنَّ
|
অতঃপর কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে তারা সীমালংঘনকারী হবে।সুরা মুমিন ৬-৭
এই পর্যন্ত জিগ্গেস করে বললাম যে এই আয়াত কি মনসুখ হয়ে গেছে ? হাকাম (রহ) বলেন না !
হাকাম (র) বলেন যে হযরত আলী (রা) বলেন যে হযরত ওমর যদি মুতা (অস্থায়ী) বিবাহ রহিত না করতেন , তা হলে মানুষ ভা্যভিচার এ লিপ্ত হয়ে গুনাহগার হয়ে যেত । তাফসীর এ তাবারী (৯০৪২) নং হাদীস সুরা নিসা এর তাফসীর
ইমাম তাবারী (রহ) বলেন যে ;- বর্নিত ব্যাক্ষা থেকে এটা স্পষ্ট যে যাদের কে তুমি বিয়ে করেছে তাদের সাথে মিলিত হয়ে তাদের মোহর আদায় কর , যেহেতু আল্লাহ মুতা হারাম করেছেন ,তথা সঠিক পন্থায় বিয়ে না করে মিলিত হওয়া আল্লাহ হারাম করেছেন ,যার দলিল প্রিয় নবীর হাদীসে রয়েছে ।
সুরা নিসা এর ২৪ নং আয়াতের তাফসীরে ৯০৪৩ নং হাদীসের টীকা ও মুল রায় । পৃষ্টা নং ১৬১ আর খন্ড ৭
৯০৪৪ নং হাদীসের ব্যাখ্যাতে ইমাম তাবারী লিখেছেন যে (- আমি অন্যত্র সুষ্পষ্ট ভাবে তুলে ধরেছি যে মুতা হারাম , এখানে তা আবারো তুলে ধরা নিষপ্রয়োজন ।সুরা নিষে এর ২৪ নং আয়াতের ব্যাখ্যা ।
এবার দেখা যাক ইমাম তাবারী (রহ) যে বললেন আমি অন্য খানে তুলে ধরেছি , এই খানে সুরা মুমিন এর ৬-৭ নং আয়াত দেখা যেতে পারে। ।
তো এই খানে ইবনে কাছির ও কাজী সানাউল্লাহ পাণীপথি (রহ)
ও ইমাম তাবারী (রহ) ও তাদের স্বীয় কিতাবে কি বর্ননা করেছেন তা আমি তুলে ধরলাম ।
আমার কাছে আর অন্য কোন তাফসীর গ্রন্থ নাই যে আমি তুলে ধরব।
আর আমি যে সকল রেফারেনস দিয়েছি তার আগের ও পিছনের দশ দশটা পাতা করে দিতে পারব ।মুখে কথা না বলে কাজ করা উত্ত্ম মনে করি ।
আমি আমার প্রতিপক্ষের দেয়া সুরা নিসা এর ব্যাখ্যা থেকেই প্রমান করলাম যে মুতা বিবাহ রহিত হয়ে দিয়েছে ।
আমি অন্যদিকে এখন যেতে চাচ্ছি না।
কোরান পাকের আরো কিছু আয়াত আছে। যা থেকে মুতা বিবাহ রহিত হয়ে গেছে ।
পোষ্ট বড় হয়ে যাচ্ছে ।
আমি হাদীসের দিয়ে দৃষ্টি দিতে চাই
১। আলী আবু তালিব থেকে বর্নীত –
খাইবরের যুদ্ধের দিন আল্লাহর রাসুল
মুতা বিয়ে ও গাধার মাংশ খাওয়া নিষেধ
করেন Bukhari, Volume 5, Book 59, Number 527
br /> ২। আলী আবু তালিব বলেছেন – খাইবর এর
দিন আল্লাহর রাসুল অস্থায়ী বিয়ে ও গৃহ
পালিত গাধার মাংশ খাওয়া হারাম
করেন। Muslim, Book 21, Number 4763
br /> ৩। সাবুরা ইবনে মাবাদ থেকে বর্নীত –
আল্লাহর রাসুল মহিলাদের
সাথে অস্থায়ী বিয়ে হারাম করেন।
Abu Dawood, Book 11, Number 2068
br /> ৪। সাবরা আল জাহানী বর্ননা করেন –
আল্লাহর রাসুল বলেছেন – হে মানব
সম্প্রদায়, আমি অস্থায়ী বিয়ের
অনুমতি দিয়েছিলাম কিন্তু আল্লাহ
সেটা (এখন) কেয়ামত পর্যন্ত নিষেধ
করেছেন। অতএব যাদের কাছে এখন এমন
অস্থায়ী স্ত্রী আছে তারা তাদেরকে মুক্ত
কর, এবং তাদেরকে যে মোহরানা দিয়েছ
সেটা ফেরত নিও না। Muslim, Book 008,
Number 3255
br /> ৫। আবদুল আল মালিক বর্ননা করেছেন –
আল্লাহর রাসুল রাসুল অস্থায়ী বিয়ের
অনুমতি দিয়েছিলেন কিন্তু মক্কা বিজয়ের
দিন সেটা নিষেধ করে দেন। Muslim, Book
008, Number 3257
br /> ৬। রাবী সাবরা বর্ননা করেছেন – আল্লাহর
রাসুল চুক্তি (অস্থায়ী)
করে বিয়ে করা বাতিল করেছিলেন। Muslim,
Book 008, Number 3259
br /> ৭। রাবী সাবরা বর্ননা করেছেন – আল্লাহর
রাসুল মক্কা বিজয়ের দিন
অস্থায়ী বিয়ে নিষেধ করেন।
Muslim, Book 008, Number 3260
br /> ৮। সাবরা আল জাহানী বর্ননা করেছেন –
আল্লাহর রাসুল
চুক্তি করে অস্থায়ী বিয়ে বাতিল
করেছিলেন এবং বলেছিলেন – শোন, আজ
থেকে কেয়ামত পর্যন্ত তোমাদের জন্য
অস্থায়ী বিয়ে বাতিল হল,
যারা মোহরানা দিয়েছ তা ফেরত নিও না।
Muslim, Book 008, Number 3262
br /> এতবার নিষেধ করার
পরে মুতা বিয়ে ইসলামে হালাল থাকে না।
মুতা বিয়ে স্পস্ট হারাম।
যারা মুতা বিয়ে করে তারা তাদের মতন
করে করে। এটা তাদের পদ্ধতি।
ইসলামে এটা নিষিদ্ধ।
খাইবরের যুদ্ধের দিন আল্লাহর রাসুল
মুতা বিয়ে ও গাধার মাংশ খাওয়া নিষেধ
করেন Bukhari, Volume 5, Book 59, Number 527
দিন আল্লাহর রাসুল অস্থায়ী বিয়ে ও গৃহ
পালিত গাধার মাংশ খাওয়া হারাম
করেন। Muslim, Book 21, Number 4763
আল্লাহর রাসুল মহিলাদের
সাথে অস্থায়ী বিয়ে হারাম করেন।
Abu Dawood, Book 11, Number 2068
আল্লাহর রাসুল বলেছেন – হে মানব
সম্প্রদায়, আমি অস্থায়ী বিয়ের
অনুমতি দিয়েছিলাম কিন্তু আল্লাহ
সেটা (এখন) কেয়ামত পর্যন্ত নিষেধ
করেছেন। অতএব যাদের কাছে এখন এমন
অস্থায়ী স্ত্রী আছে তারা তাদেরকে মুক্ত
কর, এবং তাদেরকে যে মোহরানা দিয়েছ
সেটা ফেরত নিও না। Muslim, Book 008,
Number 3255
আল্লাহর রাসুল রাসুল অস্থায়ী বিয়ের
অনুমতি দিয়েছিলেন কিন্তু মক্কা বিজয়ের
দিন সেটা নিষেধ করে দেন। Muslim, Book
008, Number 3257
রাসুল চুক্তি (অস্থায়ী)
করে বিয়ে করা বাতিল করেছিলেন। Muslim,
Book 008, Number 3259
রাসুল মক্কা বিজয়ের দিন
অস্থায়ী বিয়ে নিষেধ করেন।
Muslim, Book 008, Number 3260
আল্লাহর রাসুল
চুক্তি করে অস্থায়ী বিয়ে বাতিল
করেছিলেন এবং বলেছিলেন – শোন, আজ
থেকে কেয়ামত পর্যন্ত তোমাদের জন্য
অস্থায়ী বিয়ে বাতিল হল,
যারা মোহরানা দিয়েছ তা ফেরত নিও না।
Muslim, Book 008, Number 3262
পরে মুতা বিয়ে ইসলামে হালাল থাকে না।
মুতা বিয়ে স্পস্ট হারাম।
যারা মুতা বিয়ে করে তারা তাদের মতন
করে করে। এটা তাদের পদ্ধতি।
ইসলামে এটা নিষিদ্ধ।
ইমাম বুখারী রহ.আরো পরিষ্কার করে বলেন,
আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া-সাল্লাম থেকে
এটা পরিস্কার করে বলে
দিয়েছেন,
"মুতা'আ বিবাহ প্রথা
রহিত(নিষিদ্ধ)
হয়ে গেছে।(সহীহ
বুখারি অধ্যায়ঃ বিয়ে-শাদী,
হাদিস নাম্বারঃ ৪৭৪৪)
আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া-সাল্লাম থেকে
এটা পরিস্কার করে বলে
দিয়েছেন,
"মুতা'আ বিবাহ প্রথা
রহিত(নিষিদ্ধ)
হয়ে গেছে।(সহীহ
বুখারি অধ্যায়ঃ বিয়ে-শাদী,
হাদিস নাম্বারঃ ৪৭৪৪)
এত বেশি তাফসীর ও হাদীসের কি দরকার আছে মুতা বিবাহ হারাম করার জন্য ?
বিজ্ঞবান রা জবাব দিবেন।
সোহেল রানা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন